সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০২:৩৩ পূর্বাহ্ন

ই-পেপার

/ সাহিত্য
সোডিয়াম লাইটের ঝলমলে উপস্থিতির কাছে হার মেনেছে জোতস্নার আলো সেই কবেই। চার দেয়ালের কাব্য বন্দী হয়েছে বদ্ধ ঘরে। জোতস্নারা তাই উঁকি দিতে দিতে ক্লান্ত খুব। আমি যে ফিরেও চাইনি, এখন আরোও পড়ুন...
বর্ষার বা‌রিধারা সারাদিন ঝর‌ছে, মু‌টে আর মজু‌রেরা না খে‌য়ে মর‌ছে। বা‌রি ধারা থে‌কে থে‌কে দমকা হাওয়া ছাড়‌ছে, কাঁচা ঘ‌রের ভয়টা সবার মাথায় বা‌ড়ি মার‌ছে। ঘ‌ন‌ঘোর ব‌রিষায় বা‌হি‌রে কেউ নাহি যা‌চ্ছে,
“আমার আমার করলাম যত কিছুই নহে আমার, দুনিয়াটা মিথ্যা মরীচিকা সাধ্য নাই কারো থাকার। অযথাই সময় নষ্ট মাথা নষ্ট আমার, আস্তে আস্তে ফুরালো সময় গোলামী করলাম টাকার। নামাজ, রোজা, হজ্ব
তোমার আলো ঝলমল বন্দরে আমার জাহাজের নোঙর করতেই দিলেনা। তোমার রংধনুর রঙ মেশানো সোডিয়াম আলোর ঝলকানি ম্লান হবে বলে। দীঘল রাতির দূরন্ত সফর শেষে আমি আবার ভাসি নিরুদ্দেশে কত জলাঙ্গীর
তুমি দু’হাত বাড়িয়ে প্রেমাশক্ত নয়নে জীবনের প্রথম বৃষ্টিভেজা বিকেল ফিরে চাবে কিন্তু তোমার চাওয়া ব্যর্থ হবে। চালতা পাতায় আলতা মাখা রঙিন স্বপ্নরা নির্ঝরে ভেসে গেছে সময়ের চলমান ঢেউয়ে ঢেউয়ে। তুমি
নদী, নিশিকাব্যের পঙতিতে তোমায় আমি ধরেছি, বড় আপন করে নিয়েছি, দেবনা আর কোথায়ও যেতে । কতদিন দেখা হয়না, জানালায় চোখ রেখে লুকোচুরি খেলা তারাদের । নদী, তুমি এলে এবার সব
বাবা আমার প্রিয় বাবা তোমায় বড্ড ভালবাসি, তুমি যখন অফিস হতে আসো দৌড়ে তোমার কাছে আসি। যখন পড়ার টেবিলে বসে শিখাও তুমি জ্ঞানের আলো, তুমি আমার প্রিয় শিক্ষক তোমার কাছে
আষাঢ়ের ঢলে ও অনবরত বৃষ্টিতে খালবিলে পানি যাচ্ছে ভরে, আবাদী জমিগুলো তলিয়ে উৎপাদিত ফসল যাচ্ছে মরে। আষাঢ় মাসের সারাদিনে বৃষ্টি এমনি প্রায় ঝরে ঝর ঝর, কৃষক দিনমজুর বৃষ্টিতে ভিজে কাপে