শুক্রবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৬:২৩ পূর্বাহ্ন

ই-পেপার

/ সাহিত্য
আমায় একটা কষ্ট ঘুড়ি দিবে, কষ্টে কষ্টে খেলবো কাটাকাটি। কষ্ট গুলো টুকরো টুকরো হয়ে বিলীন হবে আকাশের ওই বিশালতায়। আমায় একটা আশ্চর্য প্রদীপ দিবে, এক ঘসায় আনবো দৈত্য বলবো তারে,যতো আরোও পড়ুন...
বিষটাকার তেলে হয়ে যায় পার কয়েক রাতি, আমার ঘরে আলো দেয় হারিকেন অথবা বাতি। হারিকেনের কাচ মুছে-ঘরে জ্বেলে দিতেন মা, আমি লুকিয়ে চিঠি লিখছি খুশি হয় প্রিয়তমা। হারিকেনের আলোয় আমার
ও বন্ধু তুমি এতটাই নিষ্ঠুর যা কখনও হয় না তুলনা, দু:খ ভারাক্রান্ত এ জীবনে তোমায় আমি কখনও ভুলবনা। অফিসের গেটে থেকেছি কত ভালবাসার ফুল নিয়ে দাড়িয়ে, মন থেকে না হলেও
সোডিয়াম লাইটের ঝলমলে উপস্থিতির কাছে হার মেনেছে জোতস্নার আলো সেই কবেই। চার দেয়ালের কাব্য বন্দী হয়েছে বদ্ধ ঘরে। জোতস্নারা তাই উঁকি দিতে দিতে ক্লান্ত খুব। আমি যে ফিরেও চাইনি, এখন
মৃত্যুর মুখোমুখি দাড়িয়ে তবু ও বেঁচে আছি যেমন বেঁচে থাকে সাহসী মানুষেরা- আমার মত করে তুমি ও যাবে লড়ে মৃত্যুকে করে আলিঙ্গন জাগবে জাগালেরা- লুন্ঠিত মানবতা কাঁদে সভ্যতার বিপর্যয়ে কত
উড়োজাহাজ আকাশে ফড়িং উড়ে বাতাসে তাই দেখে শিশুরা চেয়ে থাকে খুশির বেশে। মটু-পাতলু টিভিতে নাচে, তাই দেখে শিশুরা হি: হি: করে হাসে। ঘুড়ির লাঠাম বেধেছি জানালের গ্রীলে, মটু-পাতলুর কার্টুন দেখি
বর্ষার বা‌রিধারা সারাদিন ঝর‌ছে, মু‌টে আর মজু‌রেরা না খে‌য়ে মর‌ছে। বা‌রি ধারা থে‌কে থে‌কে দমকা হাওয়া ছাড়‌ছে, কাঁচা ঘ‌রের ভয়টা সবার মাথায় বা‌ড়ি মার‌ছে। ঘ‌ন‌ঘোর ব‌রিষায় বা‌হি‌রে কেউ নাহি যা‌চ্ছে,
“আমার আমার করলাম যত কিছুই নহে আমার, দুনিয়াটা মিথ্যা মরীচিকা সাধ্য নাই কারো থাকার। অযথাই সময় নষ্ট মাথা নষ্ট আমার, আস্তে আস্তে ফুরালো সময় গোলামী করলাম টাকার। নামাজ, রোজা, হজ্ব