শনিবার, ০৭ জুন ২০২৫, ১১:২৩ পূর্বাহ্ন

ই-পেপার

শিরোনাম :
/ বিজ্ঞান প্রযুক্তি
তরুণদের পছন্দের কনজ্যুমার টেকনোলজি ব্র্যান্ড রিয়েলমির বহুল প্রতীক্ষিত ঈদুল আজহা ক্যাম্পেইনের বিজয়ীদের নাম ঘোষণা করেছে। বিজয়ীদের মধ্যে ১ লাখ টাকা জিতে নেন যমুনা ফিউচার পার্ক এলাকার বাসিন্দা রাসেল শেখ। পাশাপাশি, আরোও পড়ুন...
তরুণদের প্রিয় প্রযুক্তি ব্র্যান্ড রিয়েলমি বাংলাদেশে তাদের বিশেষ ঈদ ক্যাম্পেইন ঘোষণা করেছে। ব্যবহারকারীদের মাঝে ঈদের আনন্দ ছড়াতে প্রস্তুত ব্র্যান্ডটি। সীমিত সময়ের এ ক্যাম্পেইনটি কেবল বড় কিছু জেতার সুযোগই দিচ্ছে না,
দেশের বাজারে অত্যাধুনিক প্রযুক্তির দুটি ইলেকট্রিক বাইক এনেছে জনপ্রিয় ব্র্যান্ড ‘রিভো। ‘এ১০’ এবং ‘এ১২’ নামের এই মডেলগুলো সাধারণ ক্রেতাদের দৈনন্দিন যাতায়াত নতুন মাত্রা দেবে বলে মনে করে কোম্পানিটি। উভয় বাইক-ই দৃষ্টিনন্দন, টেকসই
‘এমডব্লিউসি ২০২৫’ সম্মেলনে ‘আল্ট্রা’ ফোনের কনসেপ্ট ঘোষণা করেছে প্রযুক্তি ব্র্যান্ড রিয়েলমি। এই ডিভাইসের প্রোটোটাইপ   ‘ইন্টারচেঞ্জঅ্যাবল লেন্স সেটআপ’ এর মতো অত্যাধুনিক প্রযুক্তি চমক রয়েছে। এই অভিনব ও যুগান্তকারী স্মার্টফোনে থাকবে- ‘প্রোপাইটরি লেন্স মাউন্ট সিস্টেম’
হুয়াওয়ের ফ্ল্যাগশিপ প্রতিযোগিতা ‘সিডস ফর দ্য ফিউচার বাংলাদেশ’-এর ১২তম আসরের জন্য দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্যাম্পাস রোডশো শুরু হয়েছে। এই প্রতিযোগিতার লক্ষ্য হলো শিক্ষার্থীদের আইসিটি ‍বিষয়ক জ্ঞান ও দক্ষতা বৃদ্ধির মাধ্যমে
আর্মরশেল প্রটেকশন ধারণাটি স্মার্টফোনের বাজারে কিছুটা নতুন। সাম্প্রতিক সময়ে  আর্মরশেল প্রটেকশন ফিচারযুক্ত স্মার্টফোন ব্যবহারকারীদের মাঝে বেশ সাড়া ফেলেছে।কিন্তু অনেকেই এ ফিচারের সম্পর্কে বিস্তারিত জানেন না। এটি মূলত স্মার্টফোনকে টেকসই থাকার
জনপ্রিয় স্মার্টফোন ব্র্যান্ড অপো, এবার বাংলাদেশের বাজারে ‘রেনো১৩ সিরিজ’ এর উন্মোচনের ঘোষণা দিয়েছে।  দেশে শিগগিরই উন্মোচন হতে যাচ্ছে এ সিরিজের স্মার্টফোন, যেখানে গ্রাহকদের জন্য অপেক্ষা করছে ফ্যাশন এবং প্রযুক্তির এক
 ইউনিলিভার বাংলাদেশ লিমিটেড (ইউবিএল) এবং কেওক্রাডং বাংলাদেশ (কেবি) অংশীদারিত্বের মাধ্যমে সেন্ট মার্টিন দ্বীপে কোস্টাল ক্লিনআপ কর্মসূচির আয়োজন করেছে। এই দ্বীপ পরিচ্ছন্নতা উদ্যোগে ৩৫০ জনেরও বেশি স্বেচ্ছাসেবী অংশ নিয়ে ১,৫০০ কেজির অধিক পরিমান সামুদ্রিক বর্জ্য দ্বীপটির সৈকত  থেকে সংগ্রহ করেন, যা পরবর্তীতে মূল ভূখন্ডে নিরাপদে নিষ্পত্তি করা হয়েছে। সংগৃহীত সামুদ্রিক বর্জ্যের মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল- প্লাস্টিকের খাদ্যপণ্যের মোড়ক, প্লাস্টিকের বোতল, বোতলের ক্যাপ, প্লাস্টিকের ব্যাগ ইত্যাদি। যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক অলাভজনক সংস্থা ‘ওশান কনজারভেন্সি’ এর বাংলদেশের সমন্বয়ক প্রতিষ্ঠান কেবি বিগত ১৩ বছর ধরে সেন্ট মার্টিন দ্বীপে সমুদ্র সৈকত পরিচ্ছন্নতার কাজ করে আসছে। সংস্থাটি সেন্ট মার্টিন দ্বীপ ছাড়াও কক্সবাজার-টেকনাফ উপদ্বীপ অঞ্চলেও বিগত বছরগুলোতে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রমে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেছে। এই উদ্যোগের মাধ্যমে সামুদ্রিক বর্জ্য সম্পর্কে বৈশ্বিক পর্যালোচনা ও তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণে ভূমিকা রাখছে প্রতিষ্ঠানটি। এ বছর সেন্ট মার্টিন দ্বীপে সমুদ্র সৈকত পরিচ্ছন্নতা কর্মসূচির সঙ্গে ইউনিলিভার সম্পৃক্ত হওয়ায় ক্যাম্পেইনটি নতুন মাত্রা লাভ করেছে। ইতোপূর্বে এ উদ্যোগে ৫ হাজার ৭ শ’ স্বেচ্ছাসেবী সম্পৃক্ত হয়েছেন এবং তারা এ দ্বীপটি থেকে ২৮ হাজার ৫ শ’ কেজির বেশি বর্জ্য সংগ্রহ করেন। ইউনিলিভার বাংলাদেশ লিমিটেডের কর্পোরেট অ্যাফেয়ার্স, পার্টনারশিপস অ্যান্ড কমিউনিকেশন্স ডিরেক্টর শামিমা আক্তার বলেন, “২০২০ সাল থেকে ইউনিলিভার বাংলাদেশ প্লাস্টিকের টেকসই ব্যবস্থাপনায় অঙ্গীকারবদ্ধ হয়ে বিভিন্ন উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। ২০২২ সাল থেকে বাংলাদেশে আমাদের যত পরিমাণ প্লাস্টিকে মোড়কজাত পণ্য বিক্রি হয়েছে, তারচেয়ে বেশি প্লাস্টিক সংগ্রহ ও প্রক্রিয়াজাত করছি। তবে আমরা জানি, প্লাস্টিক বর্জ্য দূষণ এমন একটি সমস্যা যা একা সমাধান করা সম্ভব নয়। এজন্য আমাদের প্রয়োজন যৌথ উদ্যোগ, যা পরিবেশের ক্ষতিকর প্রভাব কমাতে এবং সেন্ট মার্টিনের মতো ঝুঁকিপূর্ণ পরিবেশ সংরক্ষণে সহায়ক হবে। এ বছর কেওক্রাডং বাংলাদেশকে সঙ্গে নিয়ে সেন্ট মার্টিন সমুদ্র উপকূল পরিচ্ছন্নতা কর্মসূচি পরিচালিত হয়েছে, যেখানে তরুণ স্বেচ্ছাসেবক ও স্থানীয় জনগণকে যুক্ত করা হয়। এর মাধ্যমে সবার মধ্যে দায়িত্ববোধ তৈরির পাশাপাশি আমাদের পরিবেশ রক্ষার প্রতিশ্রুতিকে গুরুত্বের সঙ্গে তুলে ধরা হয়েছে।” ‘ওশান কনজারভেন্সি’ এর ইন্টারন্যাশনাল কোস্টাল ক্লিনআপ এর কান্ট্রি কো–অর্ডিনেটর মুনতাসির মামুন বলেন, “এটি একটি দারুণ বিষয় যে বাংলাদেশ পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ডেল্টা এবং এখানে বিভিন্ন জায়গায় অসাধারণ কিছু সমুদ্র সৈকত রয়েছে। সেন্ট মার্টিন দেশের অন্যতম একটি গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ। তবে, নানা আর্থ-সামাজিক চ্যালেঞ্জ এই সুন্দর দ্বীপ এবং সৈকতের প্রাকৃতিক ভারসাম্যকে প্রতিনিয়ত হুমকির মুখে ফেলছে। আমরা বিশ্বাস করি ইউনিলিভারের পরিবেশবান্ধব উদ্যোগ নতুন উচ্চতায় পৌঁছাবে এবং আমাদের এই অংশীদারিত্ব অন্যদেরও বাংলাদেশে ভালো কিছু করার জন্য অনুপ্রাণিত করবে।” বাংলাদেশের সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট গোলস (এসডিজি) বা টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনের যাত্রায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে ইউনিলিভার বাংলাদেশ। বাংলাদেশের পরিবেশের জন্য প্লাস্টিক বর্জ্য ব্যবস্থাপনা একটি স্পর্শকাতর চ্যালেঞ্জ হওয়ায় ইউবিএল ভবিষ্যতেও কার্যকরী অংশীদারিত্বমূলক উদ্যোগ গ্রহণ অব্যাহত রাখবে।