সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১০:০২ অপরাহ্ন

ই-পেপার

/ সাহিত্য
ঈদ নআসেনি আজ পিতৃমাতৃহারা ঐ এতিমের মনে, ক্ষুধার কারণে যারা রুটি কেড়ে নেয় কুকুরের মুখ থেকে। দুমুঠো অন্নের খোঁজে যারা মুখ গুঁজে থাকে ডাস্টবিনের ময়লার স্তুপে! বস্তিবাসী,গলির পথশিশুর জীবনে আজ আরোও পড়ুন...
শ্রাবণ তোমার আগমনে আজি প্রকৃতি প্রাণে বিস্ময় ক্ষুধা! আনন্দ পিপাসা মেটানো আশা! তোমার অবারিত ধারায় তৃপ্ত আকুলতা, প্রেমের পরশে মাখা! তপ্ত হৃদয় শীতলতা মাগে— শ্রাবণ তোমার প্লাবন স্রোতে— বঙ্গ প্রকৃতি
আমার গ্রামের নাম ডাক কৈগ্রাম দক্ষিণ পাড়ায় থাকি, রাস্তা নেই কাঁদা মাটি পেড়ে হাঁটি আমি আল্লাকে ডাকি। সবুজ প্রকৃতি তুমি বন্ধু মিলে মিশে বাস করি, ফসলের রাণীকে ভালোবেসে আমি ধান
দাদা গেলো দাদী গেলো গেলো বাবা মা এখন আমরা বাঁকি আছি দুই চাচা ভাতিজা। কখন যে কার সময় হবে শেষ বিদায় নেওয়ার অপেক্ষায় থাকি সবসময় পরপারে যাওয়ার। আনন্দে দিন কাটিয়েছি
আমি পথশিশু আবর্জনা কুড়াঁই রাস্তায় রাস্তায় সূয্যি মামা মুখ লুকালে ঘুমিয়ে যাই আমার নীড়ে, আমার নীড় যে রাস্তার প্রতিটি কোণে। আমি পথশিশু তাই বলে কি আমার পেট নেই? তোমরা করো
আমি আর সুখ সমান্তরাল হাঁটি আশার শস্যবীজ নৈরাশ্যের তুষার ভেদ করে মাটিতে শেকড় বসাতেই পারে না। বরফাচ্ছাদিত বাগান দেখে ফিরে যায় গানের কোকিল। জমে গেছে রক্ত জমে গেছে মগজ থেমে
আমি কৃষক আমার প্রিয় ধান, জমির আইল কাটি গাই গান। আমি হাত মই টানি হাতে ফোসা, পাশের তোতা মিয়া কাদায় বসা। ওরা বিছন তুলি জমি লাগায়, আমি বিড়ি দিই হাসে
সিরাজগঞ্জ জেলার নয়টি উপজেলা চৌহালী একটির নাম, রাক্ষুসী যমুনা নদীর হিংস্র ছোবলে ভেঙ্গে গেছে অনেক গ্রাম। রাস্তা-ঘাট, হাট-বাজার, খেলার মাঠ আরো কত স্থাপনা, অবহেলা আর অনাদরে ভেঙ্গে গেল রাষ্ট্রপক্ষ তা