বুধবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৯:৩৪ অপরাহ্ন

ই-পেপার

/ সাহিত্য
আকাশ ভেঙ্গে পড়বে বুঝি কালো মেঘের হাতছানি নায়ের মাঝি যেয়ো না আজি নায়ে দিয়ে বাদাম টানি। উজান বিলে উঠলে তুফান কেমনে যাবে কাজলাপুরী বুঝবে না কেউ রাক্ষুসে ঢেউ তলিয়ে দিবে আরোও পড়ুন...
এই অসময়ে এসো ধরি কলম অস্ত্র দেই ফেলে সমাজের অসঙ্গতি যত দেখি এসো ধরি তুলে। যত কথা যত ব্যথা বুকের ভেতর খুলে বলো দ্বিধাহীন অন্তরের বন্দর যখন কবিতার নোঙর ভাবনা
ফিরিয়ে দাও বাংলার স্বাধীনতা আমাকে, অমর শহীদদের কে খুঁজিয়া আনবো, তবুও তোমাদের কে নিয়ে আমি বাংলার আল পথে চলবো। মরের কানুনে তৃপ্তে সুধায় তাঁরা, আমার কথায় আসবে তাঁরা চলে, তাদের
ঈদ নআসেনি আজ পিতৃমাতৃহারা ঐ এতিমের মনে, ক্ষুধার কারণে যারা রুটি কেড়ে নেয় কুকুরের মুখ থেকে। দুমুঠো অন্নের খোঁজে যারা মুখ গুঁজে থাকে ডাস্টবিনের ময়লার স্তুপে! বস্তিবাসী,গলির পথশিশুর জীবনে আজ
তোরা যাবি নাকি ? চলন বিল, সেখানে দেখবি তোরা বিভিন্ন মৎস প্রজাতির কিলবিল । সেখানে রয়েছে মাঝি-মাল্লা ও পাখ-পাখালির সুর ছন্দ , আরো আছে বাড়ীর উঠানে শুকে দেয়া শুটকীর গন্ধ
এসো হে ক্লান্তিহীন বালিকা, নিরঝুম উত্তপ্ত দুপুরে। কেশের বেনিতে বেলি ফুলে সৌরভে আমি নির ঘুম পথিকের মত চেয়ে থাকি ঐ দীপ্ত লালিমায়। এক মুঠো তপ্ত রোদে পরশ দিয়ে যায়, কোন
শ্রাবণ তোমার আগমনে আজি প্রকৃতি প্রাণে বিস্ময় ক্ষুধা! আনন্দ পিপাসা মেটানো আশা! তোমার অবারিত ধারায় তৃপ্ত আকুলতা, প্রেমের পরশে মাখা! তপ্ত হৃদয় শীতলতা মাগে— শ্রাবণ তোমার প্লাবন স্রোতে— বঙ্গ প্রকৃতি
আমার গ্রামের নাম ডাক কৈগ্রাম দক্ষিণ পাড়ায় থাকি, রাস্তা নেই কাঁদা মাটি পেড়ে হাঁটি আমি আল্লাকে ডাকি। সবুজ প্রকৃতি তুমি বন্ধু মিলে মিশে বাস করি, ফসলের রাণীকে ভালোবেসে আমি ধান