বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৫, ১১:১৫ অপরাহ্ন

ই-পেপার

/ সাহিত্য
আপোনি আপোনি যদি না আগে বাদোকের-চিতে রে বংশী-বাজে! চারিদিক-মাতিয়ে মনটারে নাচিয়ে কেহ কি পারে রে? তুলিতে সুর বেণু-মাঝে।। মনের-শিল্পী যদি না আগে মনের-ভেতরে গান গায়! কেহ কি পারে রে? সুরে আরোও পড়ুন...
আমি যখন বাংলাদেশের লাল সবুজের পতাকা , দেখি মনে পড়ে যায় ১৯৭১ সালের কথা। সেই সময় রাতের অাধাঁরে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী, বোমা হামলা করে কেড়ে নিয়ে ছিল ৩০০০০ হাজার নারী
যেতে দিতে কভু, চাহেনি ত মন; হিয়া মাঝে লাগে, বিরহ-দহন।। কতো-স্মৃতি কতো-প্রীতি প্রেমে-ভরা ক্ষণ; প্রেমেরি বাঁধনে বেঁধেছিনু তোমারি মন।। তোমাতে-আমাতে ছিল কতোনা আকিঞ্চন; ভালোবেসেছিলা বেসেছিনু মানিয়া আপন।। আপন হয়ে কেন
শরতের আলোয় বড়াল নদীর ঘাটে ফুটেছে কাশফুল, ভাদ্র-আশ্বিনে সূর্যের সোনা রোদের রুপে ফুটেছে রাশি রাশি শিউলীফুল। সাদা সাদা কাশফুলে ভরে আছে বড়ালের দুইকুল বক পানকৌড়ি উড়ছে ঝাঁকে ঝাঁকে, পুটি,চান্দা,খলসে ধরার
মা,কথাটি সত্য অতি কিন্তুু জান ভাই, ইহার চেয়ে নামজে মধুর ত্রি ভুবনে নাই। তোমার কোলে মাথা রেখে ঘুমাই যখন, আমি মনটা তখন ব্যাকুল হয়ে করে ছোটাছুটি। মা যে, আমার সোনার
টুঙ্গিপাড়ার এক সংগ্রামী ছেলে বাংলার গণমানুষের অত্যন্ত প্রিয় নেতা তুমি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। ছাত্র জীবনে অন্যায়কে দাওনি প্রশ্রয় ছাত্রদের কল্যানে করেছো অনেক তুমি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান। মাতৃভাষা আন্দোলনে
আজ কতদিন হল দেখি না তোমায় তোমাকে না দেখিতে না দেখিতে, আজ আমার মনটা বড় অসহায়। কত স্মৃতি রয়ে গেছে তোমাতে তোমার ছোঁয়া নাই বলে আজ বড় একা লাগে নিজেকে।
মানচিত্রের পুরো পাতায় জন্মালো গাঢ় কচি ঘাস, আগষ্ট এসে সেথায় করে রক্ত খনন চাষ। অমর বৃক্ষের সর্ব ডালে করিল সে লাশ, বর্ষপঞ্জির আগষ্ট সীমায় শোক – শহরের বাস। মুক্ত পতাকা