মঙ্গলবার, ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০১:৪৩ পূর্বাহ্ন

ই-পেপার

/ সাহিত্য
সবার সেরা স্বদেশে সংকীর্ণ সালিশে, সহস্র স্বদেশী সন্তান স্বলোকে সহিদান সেনা সৈনিক সোল্ডেড স্বার্থ সুবাসে, সেরা সন্ত্রাস সেনাপ্রধানের সেই সম্মান। স্বাধীন স্বদেশে সমৃদ্ধ সন্ত্রাস শৈরচার, সাক্ষ্যিসমেত সম্বলহীন স্বার্থান্ধ সুবিচার। সৈর-শাষকের আরোও পড়ুন...
কবি নই শুধু কবিতাকে ভালোবেসে লিখে যাই গুণগান তোমার তারার আলো দিয়ে জোছনা আলো দিয়ে শূন্যে উড়াই আমার আঁচলখানি আকাশ কুসুম ভাবনাতে শুধু তোমায় নিয়ে প্রেমের শরাব পিয়ে। কবি নই
অজস্র কবিতায় থেমে যাক অন্তমিল বানানের তর্জনী ঘেঁষে বিস্তীর্ণ হোক স্বভাব। আক্ষেপের দেয়াল জুড়ে হিংসা শাসন বানানের ক্ষেত্রে ব্যক্তিগত পরিচয়। এবার সেনা শাসনে আবার উচিৎ মন্ত্র চুপ করে বসে থাকা
আমরাও কিন্তু লিখতে জানি করতে পারি প্রতিবাদ। শক্ত হাতে ঝাণ্ডা তুলে করতেও জানি প্রতিঘাত। কাব্য দিয়ে করবো ঘায়েল লোভে যাদের স্বভাব-টা। কণ্ঠ জুড়ে বজ্র সুরে চোখে দেখো জবাব-টা। আমরা নাকি
ছুটির দিনের সকালে একটু থামা,বিচ্ছিন্ন বিরাম, নতুন ভাবে শ্বাস ভরে নেওয়া,কিছুটা আরাম, অবসরের পেয়ালা, হালকা চুমুক চায়ে, অঘ্রাণী ফুলকো লুচি, আলু কপি ভাঁজা, পত্রিকা সরগরম, তরজা তাজা, আড্ডা গুলতানি, হরেক
দেহের কোন অঙ্গ ক্ষতিগ্রস্থ হইলে সর্বদাই দেহ জ্বালাতন করে। কিন্তু, প্রিয়জন দূরে সরে গেলে সে ব্যথা কলিজার ভিতর – বল্লমের মত আঘাত হানে ভেঙে যায় মন। ঝড়ো বাতাসে দুমড়ে মুচড়ে
চলতে গিয়ে পথে ঘাটে কতো কিছু দেখি, কিছু আছে স্রস্টার সৃস্টি কিছু আছে মেকি। দুনিয়ার মোহে পড়ে ভক্ত হই সসীমে, মনটা বড় এলোমেলো চোখ যায়না অসীমে। আলো ভেবে আলেয়াকে অল্প
নেই আর কোনো বন্ধু নেই আর সেই প্রিয়জন, পরিচিতের তালিকার শহর আজ বড়োই অল্পজন। সে ছিলো এক প্রেমময় মিলিত হৃদয়স্পন্দনের টান, সেতো এখন না পাওয়া ইচ্ছার তিব্র-বেদনার ভান। কার মুখের