বুধবার, ২৫ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:৪২ অপরাহ্ন

ই-পেপার

/ সাহিত্য
আমরাও কিন্তু লিখতে জানি করতে পারি প্রতিবাদ। শক্ত হাতে ঝাণ্ডা তুলে করতেও জানি প্রতিঘাত। কাব্য দিয়ে করবো ঘায়েল লোভে যাদের স্বভাব-টা। কণ্ঠ জুড়ে বজ্র সুরে চোখে দেখো জবাব-টা। আমরা নাকি আরোও পড়ুন...
চলতে গিয়ে পথে ঘাটে কতো কিছু দেখি, কিছু আছে স্রস্টার সৃস্টি কিছু আছে মেকি। দুনিয়ার মোহে পড়ে ভক্ত হই সসীমে, মনটা বড় এলোমেলো চোখ যায়না অসীমে। আলো ভেবে আলেয়াকে অল্প
নেই আর কোনো বন্ধু নেই আর সেই প্রিয়জন, পরিচিতের তালিকার শহর আজ বড়োই অল্পজন। সে ছিলো এক প্রেমময় মিলিত হৃদয়স্পন্দনের টান, সেতো এখন না পাওয়া ইচ্ছার তিব্র-বেদনার ভান। কার মুখের
কবিতা শেষ না করেই চলে যাবি? এত কিসের তাড়া তোর? আগে এসেছিস বলে কি – আগেই যেতে হয়! ছন্দ মিলে যদি ছন্দ হয়- সুর হতে দোষ কোথায়? কবিতাতে দাড়ি- কমা
কতক্ষণ থাকা যায় নোটবুক  ধরে! চেতনাবিহীন নেটজালে যোগাযোগ করে। এই আছি এই নেই দিন আসে যায়, কতটা একলা হলে সাথী খোঁজা যায়। কতটা নিঠুর হলে নেটযোগ নিমেষেতেই ভুলে, সান্নিধ্য বিহীনভাবে
চারিদিকে শব্দের উৎসব ; শাসন প্রতিষ্ঠার আয়োজনে শাসক। ভালোর লুকোচুরি’তে মন্দের হিসাব কুরুক্ষেত্র চালিয়ে শান্ত স্বভাব। রাজনৈতিক ভোটে দাঁড়াতে হিসাব শিক্ষার ছোবলে নিহত বিদ্যাপীঠ। নির্বাচনের ময়দানে হাহাকার চিত্র শুনানিতে ক্ষমতার
মোরা দামাল সৈনিক মোরা দামাল সৈনিক মোরা দামাল রক্ত সামাল কামাল কিয়া দামাল। মোরা ঝঞ্ঝার মতো উদ্দম,মোরা নির্ভয় স্বপ্ন মোদের বিশ্বজয়ের তৃপ্তিতে বিস্ময়। মোরা অতিতের গ্লানি সব মুছে মোরা অগ্রগামী-যাত্রা
আমি ভালোবাসি কথাটি বলেও বোঝাতে পারিনি মনের গহীনে জায়গা কিনতে চেয়েও কিনতে পারি নি! আমি কাটার মালায় অনেক ক্ষত বিক্ষত হয়েছি, শুকনো মরুর নিরাশ বালুতে জলের সন্ধান করেছি! কোনো অধিকার