মঙ্গলবার, ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০১:৩৮ পূর্বাহ্ন

ই-পেপার

/ সাহিত্য
অ আ বর্ণমালা,উ আ শব্দ জ্বলা। আমি দিলাম অগ্নি জ্বলা, কেউ ‍দিল ফুল,আর কেউ ‍দিল মালা। চাঁরিদিকে এখনো পায়না খেতে যারা, রাত ভর দরিদ্রতা দেয় পাহারা। কেউ রাত জেগে রয় আরোও পড়ুন...
“একুশ” নাঈম ইসলাম বাঙালি উৎর্সগঃ জ্ঞানসিঁড়ি পাঠাগার স্বরবৃত্তঃ ৪+৪+৪+২ ================== একুশ আমরা কিনে আনছি ভাইয়ের রক্ত দিয়ে, সালাম শ্রদ্ধা জানাই আমরা শহীদ মিনার গিয়ে। শৃঙ্খল ভেঙে ভাষার তরে গাই যে
তোমারে দেখলে অনেক কিউট লাগে, মনে হয় তোমার লগে ঘর বাঁইন্ধাছিলাম অনেক আগে। নিশিতে কথা কইছিলাম, তোমার লগে প্রেম করছিলাম- গায়ের সেই দিঘীরপাড়ে হিজল তলে। তখন ঠিক এই বসন্ত আছিলো,
ভালোবেসেছি তপ্ত লোনাজলে তোমার কবিতা খানি, এখনো মনে পরে সোনালী কাবিন ও তোমার আত্মজীবনী। সহজ সরল সাদামাটা মানুষ ও মাটি মানুষের কবি তুমি, তোমার স্মরণে সঁপেছি কবিতা স্মৃতি রেখেছি বেধে
ফুল না ফুটলে তার নাম বসন্ত হতো না, রং হীন কোন বনে ফাগুন ওতো না। বসন্ত ও এত প্রাণবন্ত না যদি ফুল ফুটতো না, প্রেম না জাগলে বনে কোকিল ও
আমার দেশ তোমার দেশ, স্বাধীন গণতান্ত্রিক বাংলাদেশ। ১৮কোটি মানুষ ১৩শত নদী বহমান, মহান দেশের মহান নেতা জিয়াউর রহমান। বহুদলীয় গণতন্ত্রের ধারক-বাহক যিনি, ছাত্রদলের রক্তকনায় জেগে আছেন তিনি। তাইতো আমরা গাই
শুধু তোমার জন্য কবিতা লিখেছি,লিখেছি হাজারো গান শুধু তোমার জন্য আমার আমিরে করে গেছি নিষ্প্রান। তোমার ও বুকে আকাশের মত কত ছবি আকাঁ দেখি। তোমার চোখের পুত্তলিতে নিজের ছবিটি আকিঁ।
এখন আমি অনেক ভালো আছি! অজস্র কবিতার অক্ষর বিন্যাসে। বাস্তবতার বসন্তের সুরে নীতিকথার মূর্চ্ছনায়…..। লোভাতুর স্বভাবের ফাঁদ ছেড়ে বেরিয়ে এসে ভালো আছি! এখন আমি অনেক ভালো….. মন্দের হিসাব ছেঁড়া চাদরে