শুক্রবার, ০৭ নভেম্বর ২০২৫, ০৭:২২ পূর্বাহ্ন

ই-পেপার

/ সাহিত্য
“জনগণের বিশ্ববিদ্যালয় তার নাম পাঠাগার/ গ্রন্থাগার, মনের ক্লান্তি দূর করতে একটু সময় হবে কি তোমার? বিশ্বকে জানার জন্য এখানে আছে যত লেখনী, জ্ঞান অন্বেষণ করতে সেখানে কখনও কি যাওনি ! আরোও পড়ুন...
মেঘ পাখিরা পাখনা মেলে যায় উড়ে দূর দেশে, ডানায় করে আনবে পানি ভাসিয়ে দিবে শেষে। সেই পানিতে ভাসিয়ে দিয়ে কলা গাছের ভেলা, সারাটি দিন তোমায় নিয়ে করবো আমি খেলা। লাগলে
আমি বাঙালি বাংলা ভাষা আমার অলংকার অথচ সেই অলংকারবিহীনভাবে এখনো শহীদ মিনারে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানাই। কারণ আমিতো বাঙালি, যেখানে  মিসে আছে হাজারও রক্তাক্ত মাটি ও শহীদের রক্ত।  এই বাংলাকে
আমার বাড়ির এক কোনে খড়ি দিয়ে বাসা বুনি, থাকতো এক শালিক মনি আমি তার ডাক শুনি। হাত বাড়ালে দিতসে ধরা আদরের ফুল ঝুড়ি, মাথা পালকে করি আদর ছিটাই মাটিতে মুড়ি।
তুমি বাংলার শত বর্ষের বর্ষীয়ান রেখেছো তুমি বাংলার মান। তাইতো মোরা তোমার বাংলায় প্রান খুলে গাই বাংলার গান। তুমি ছিলে কে বুঝলো না ওরা তোমার প্রান কেড়ে নিয়েছে যারা তাইতো
মাগো তোমার দস্যি মেয়ে এখন দস্যি আর নেই, আগের মত করিনা আর এখন ধেই ধেই। তোমার বকা মিস করি মা শুনতে ভালো লাগে, কেউ বকেনা এখন আর তোমার মত করে।
আমার নাম সন্ধ্যা তারা ছোট আমার গ্রাম মা-বাবার সাথে আমি ভালো দিন কাঁটাতাম। বাবা ছিল ছোট কৃষক মা ছিল গৃহীনি, তাদের মাঝে আমি ছিলাম দুঃখের খোকা মনি। ইচ্ছে আমার পড়াশোনা
বন্যার জল আর অশ্রুজল করা যায়না ভাগ, অসহায় রে করো সহায়তা শত্রুতা করো ত্যাগ। চোখের সামনে স্বজনের লাশ নাইরে শুকনো জায়গা, ভেলায় ভেসে অচিন দেশে যায় রে যায় অভাগা। তোর