আজ ১০ রমজান। দ্রুতই বিদায় নিচ্ছে মাহে রমজানের রহমতের দিনগুলো। আর এজন্য মাহে রমজানকে বলা হয়েছে গুনাহ মাফের মাস। সিয়াম সাধণা বান্দাহর গুনাহ মাফ করে এবং তাকে নিষ্পাপে পরিণত করে। আরোও পড়ুন...
মুসলিমদের জন্য রমজান মাস অনেক পবিত্র মাস।সাহরী খাবার খেয়ে সারাদিন উপবাস থেকে সন্ধা সময় ইফতারির মধ্য দিয়ে রোযা পালন করে।এক মাত্র মহান রবকে রাজি খুশি করার জন্যই সিয়াম পালন করা
চাঁদ দেখার মাধ্যমেই রোজার আনন্দের দোর খোলে। রমজানের প্রথম দিনেই সাহরীর আনন্দে গোটা পাড়া কোলাহলে মেতে উঠে।প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর যুগ থেকেই আমরা সাহরীর গ্রহণের মাধ্যমে রোজার নিয়ত
রোববার সৌদি আরবের আকাশে পবিত্র রমজান মাসের চাঁদ দেখা যায়নি। সেই হিসেবে দেশটিতে সোমবার (১২ এপ্রিল) শাবান মাসের ৩০ দিন পূর্ণ হবে। ফলে মঙ্গলবার (১৩ এপ্রিল) থেকে সৌদিতে রোজা শুরু
রমজান মাস। আরবি মাসসমূহের মধ্যে সবচেয়ে বরকতময় ও মর্যাদাপূর্ণ মাস। এ মাসের গুরুত্ব ও বৈশিষ্ট্য অপরিসীম। দুনিয়ার কোনো সম্পদের সঙ্গে আল্লাহর এ অনুগ্রহের তুলনা চলে না। রমজানের আগমনে বিশ্বনবি অনেক
ইসলাম মানুষকে প্রয়োজনীয় সব বিষয়ের সচেতনার প্রতি গুরুত্বারোপ করেছে। কেননা সচেতনা ছাড়া মানুষ ইসলামের কোনো বিধানই পালন করতে পারবে না, পালন করা সম্ভবও হবে না। যেমন, অজু করতে হলে তাকে
দৈনন্দিন জীবনে আমরা নানা অনিয়ম, অসংযমী কাজ করে ফেলি। আমরা অধৈর্য হয়ে পড়ি এবং অন্যায় বা গুনাহের কাজে নিজেকে জড়িয়ে ফেলি। অনেক সময় আমরা বিপদে পড়েও ধৈর্য হারিয়ে ফেলি। এ
রহমত, বরকত, মাগফেরাত ও নাজাতের মাস রমজান। লাইলাতুন নিসফা মিন শাবানও অতিবাহিত হয়েছে। শাবান মাস ২৯/৩০ দিন পূর্ণ হলেই শুরু হবে এ বরকতময় মাস। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম দুই