রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৮:৫০ অপরাহ্ন

ই-পেপার

/ ধর্ম জীবন
ইসলামী শরীয়াতে আমানতের গুরুত্ব অত্যধিক। আমানতের খিয়ানত করা কবিরা গুনাহ ও মুনাফিকের পরিচায়ক, আর আমানত রক্ষা করা ঈমানদারের পরিচায়ক।মুমিনের কাছে সর্বাপেক্ষা উত্তম সম্পদ হলো আমানতদারিতা। তাই মুমিন আমানতদারিতা রক্ষা করতে আরোও পড়ুন...
হযরত রাসুল (সা:) হতে বর্ণিত তিনি বলেন যে ব্যক্তি প্রত্যেক নামাজের পর নিমোক্ত দোয়াটি মুনাজাতের মধ্যে পাঠ করবে মহান আল্লাহ তায়ালা তাকে করোনা ভাইরাস হতে রক্ষা করবেন। দোয়াটি হল :
মেরাজ শব্দের অর্থ সিঁড়ি সোপান। ইসলামী শরীয়াতের পরিভাষায় হযরত মহানবী (সা)এর হিজরীপৃর্ব মক্কা জীবনে পঞ্চম/ষষ্ঠ/সপ্তম হিজরী সনে 26 রজব দিবাগত রাতে উম্মে হানী (রা)এর ঘর থেকে কাবা ঘরে এসে প্রথম
১, পাক পবিত্র অবস্থায় মেছওয়াক ও অযু করে কোরআন তিলাওয়াত করবে ২, কোন কিছুতে হেলান দিয়ে বা কোরআনুল কারিমের উপর ভর দিয়ে বসবে না ৩, কোরআনুল কারিম রেহাল, বালিশ, টেবিল, 
নামাজে কেরাত  অশুদ্ধ পড়া নামাজের ভিতর কথা বলা কোন লোককে সালাম দেওয়া সালামের উত্তর দেয়া উহ: আহ: শব্দ করা বিনা অযুরে কাশি দেওয়া আমলে কাছীর করা বিপদে কি বেদনায় শব্দ
এ সম্পর্কে মহান আল্লাহ তায়ালা পবিত্র আল কোরআনের সুরা বনী ইসরাঈলের ৩২ নাম্বার আয়াতে কারীমায় ইরশাদ করেন : আর ব্যভিচারের (ধর্ষণের)  নিকটেও যেয়ো না। নিশ্চয়ই  এটা অশ্লীল কাজ এবং খারাপ
মহাগ্রন্হ আল -কোরআনের প্রত্যেকটি অক্ষরই সর্বাধিক সম্মান -মর্যাদাপৃর্ণ এবং উচ্চ ফযিলাত সম্পন্ন। কিন্তু সমগ্র কোরআন প্রত্যেক দিন সকলের জন্যে তিলাওয়াত করা সম্ভব হয় না। এ জন্য নবী করীম (সা:) স্বয়ং
প্রতিদিন আমাদের পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ পড়া আবশ্যক। আল্লাহ তায়ালা উম্মতে মুহাম্মাদির জন্য ৫০ ওয়াক্ত নামাজ ফরজ করেছিলেন। পরে তা পাঁচ ওয়াক্তে এসে স্থির হয়। হাদিসের বর্ণনায় এমনটিই প্রমাণিত, যারা পাঁচ