অভিযুক্ত যুবক উপজেলার ভাটারা ইউপির ফুলবাড়ীয়া (একতা মোড়) এলাকার জুলহাস ওরফে জুলুর ছেলে। তিনি ভাটারা কলেজের শিক্ষার্থী।
জানা যায়, উজ্জ্বল হাসানের পাশের বাড়ি ওই তরুণী ১৫ মাস আগে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন। একপর্যায়ে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে উজ্জ্বল দিনের পর দিন দৈহিক সম্পর্কে মিলিত হয়। সর্বশেষ ১৮ সেপ্টেম্বর তার বাড়ির কাছের নির্জন স্থানে জোরপূর্বক ধর্ষণ করেন। সম্প্রতি বিষয়টি জানাজানি হলে বিয়ের কথা বলা হলে ওই যুবক তরুণীর সঙ্গে তালবাহানা শুরু করেন। এরপর তাকে বিয়ে করবে না বলেও নানাভাবে ভয়ভীতি প্রদর্শন শুরু করেন। গত ৭ অক্টোবর সরিষাবাড়ী থানায় লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন ভুক্তভোগী ওই তরুণী।
ভুক্তভোগী তরুণী জানান, এখন আমি এই মুখ কাউকে দেখাতে পারছি না। এখন যদি আমাকে সে বিয়ে না করে আমার আত্মহত্যা করা ছাড়া উপায় থাকবে না।
স্থানীয়রা জানান, থানায় লিখিত অভিযোগ দায়েরের পর থেকে বাড়ির সবাই পালিয়ে গেছেন।
সরিষাবাড়ী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ মহব্বত কবীর বলেন, বিষয়টি নিয়ে লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। তদন্ত করে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।