শনিবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৯:২১ পূর্বাহ্ন

ই-পেপার

শিরোনাম :
শিরোনাম :
নাগরপুরে দাঁড়িপাল্লা প্রতীক সম্বলিত তোরণ নির্মাণ করলেন সাবেক শিবির নেতা মো. কোরবান আলী সাবেক প্রধানমন্ত্রীর বেগম খালেদা জিয়ার রোগ মুক্তি ও সুস্থায় কামনায়  এনায়েতপুরে দোয়া ও মিলাদ  মাহফিল অনুষ্ঠিত  দেবোত্তর ইয়থ স্পোর্টিং ক্লাবের উদ্যোগে ফাইনাল খেলা টাইব্রেকারে সড়াবাড়িয়া ৪-৩ গোল বিজয়  গোপালপুরে বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত দৌলতপুরে বেগম খালেদা জিয়ার রোগমুক্তি কামনায় দোয়া মাহফিল ঠাকুরগাঁও-২ আসনের মনোনয়ন পেলেন ডা. আব্দুস সালাম চাটমোহরে আওয়ামী লীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা গ্রেফতার চাটমোহরে মিথ্যে ও ষড়যন্ত্রমূলক মামলায় নির্দোষ ব্যক্তিদের ফাঁসানোর প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি, জনজীবনে দুর্ভোগ

চলনবিলের আলো ডেস্ক:
আপডেট সময়: রবিবার, ২৩ জানুয়ারি, ২০২২, ১১:৪১ পূর্বাহ্ণ

পাবনাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে তীব্র শীতের মধ্যে রবিবার (২৩ জানুয়ারি) সকাল থেকে সারাদিন গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হয়েছে। এতে শীতের তীব্রতা আরও বেড়েছে। অসহায় খেটে খাওয়া মানুষরা পড়েছেন চরম বিপাকে।

আবহাওয়া অধিদপ্তর জানায়, পশ্চিমা লঘুচাপের কারণে সকাল থেকে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হয়েছে। সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত মাত্র দুই মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে। বৃষ্টির কারণে রাতের তাপমাত্রা কিছুটা বৃদ্ধি পেলেও শীতের তীব্রতা বেড়েছে।  রবিবার দিনব্যাপী বিভিন্ন অঞ্চলে বৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। বৃষ্টি শেষ হওয়ার পর শীতের তীব্রতা আরও বাড়বে।

তারা আরও জানায়, এ মাসের শেষ দিকে জেঁকে বসতে পারে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ।  আকাশ শনিবার মধ্যরাত থেকেই মেঘলা ছিল। মধ্যরাত থেকেই হালকা প্রবল কুয়াশা দেখা দেয়।’

এদিকে, বৃষ্টিতে বিপাকে পড়েছেন বাইরে কাজে বের হওয়া মানুষরা। শীতের বৃষ্টিতে অপ্রস্তুত থাকায় চরম বিড়ম্বনার পাশাপাশি শীত বেড়ে যাওয়ায় দুর্ভোগ পোহাচ্ছেন তারা। গত রাতে তাপমাত্রা বাড়লেও সকাল থেকে বৃষ্টির কারণে তাপমাত্রা কমতে শুরু করে এবং গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টির আকাশ মেঘাচ্ছন্ন আছে। বাড়ির বাইরে মানুষের উপস্থিতিও বেশ কম। জরুরি প্রয়োজনে ছাতা মাথায় অনেককে যাতায়াত করতে দেখা গেছে। জেলার বিভিন্ন এলাকায় এমন পরিস্থিতির খবর পাওয়া গেছে।

ভ্যানচালক আবু মুছা বলেন, সকাল থেকে গুঁড়ি গুঁড়ি বৃষ্টি হওয়ার কারণে শীত বেড়েছে। ভ্যান নিয়ে বের হতে পারেনি, রোজগার করতে পারিনি।’

কৃষক আবুল হোসেন বলেন, ডিসেম্বর মাসে যে পরিমাণ বৃষ্টিপাত হয়েছে বিগত বছরগুলোতে বর্ষাকালেও সে পরিমাণ বৃষ্টি হয় না। সে পানি আজও কমেনি। বিলের থেকে নদী উঁচু। সে কারণে পানি টানছে না। সূর্যের আলোয় যেটুকু কমছে, এ ছাড়া আর কোনও উপায় নেই। বেতনা নদী না কাটা পর্যন্ত আমাদের কষ্ট লাঘব হবে না।

 

 

#চলনবিলের আলো/আপন


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর পড়ুন
এক ক্লিকে বিভাগের খবর