বুধবার, ১২ নভেম্বর ২০২৫, ১২:০৪ পূর্বাহ্ন

ই-পেপার

বঙ্গবন্ধু সেতু আরিচা পর্যন্ত দৃষ্টিনন্দন বাধ চাই

মাহমুদুল হাসান, চৌহালী(সিরাজগঞ্জ)প্রতিনিধি
আপডেট সময়: শনিবার, ৮ জানুয়ারি, ২০২২, ১২:৪০ অপরাহ্ণ

বঙ্গবন্ধু সেতু থেকে আরিচা র্পযন্ত ৬০ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে যমুনা নদীর পার শাসন করে  বেরীবাধ, টেকসই সড়কপথ ও দৃষ্টিনন্ধন বাধ নির্মাণ দেখতে চান যমুনা পারের মানুষ।
চায়না দৃষ্টিনন্ধন বাধে চৌহালী, দৌলতপুর, নাগরপুর, ভুয়াপুর, ও টাংগাইল হতে পারে অপরূপ প্রকৃতিক সৌর্ন্দয্যের বিনোদন শহর ও যমুনা সৈকত।
আবহমান বাংলার ডিজিটাল যুগে  যমুনার মহামারিতে ধ্বংসপ্তের দ্বারপ্রান্তে এসে দাঁড়িয়েছে সিরাজগঞ্জের চৌহালী উপজেলার মানুষ।
নদীর ভাঙ্গনে  অভিশপ্ত ও অনিশ্চয়তার জন্য  প্রস্তুত থাকতে হয় দিনের পর দিন আতংকে আর অজানায়। নতুন কোনো প্রলয় যখন ভাঙ্গন কবলতি মানুষরে অস্তত্বিকইে প্রশ্নরে মুখে ফলে তখন প্রত্যাশিত ভাবেই সব সাজানো সৌধকে অপ্রাসঙ্গিক মনে হয়। বহু তস্তুব,প্রঙা পেরিয়ে এসে সহজেই তখন মিলে যায় জীবনের  হিসাব- প্রার্চুযই জীবনের লক্ষ সুখের ঠিকানা তো নয়ই। তাই ডিজিটাল বাংলাদশে বাস্তবায়নের  লক্ষ্যে   সড়কপথ  দেখতে চায় মানিকগন্জ, টাংগাইল ও সিরাজগঞ্জ বাসি।
  আসলে প্রকৃতরি সবাই ভালো না থাকালে একা কেউ ভাল থাকতে পারে না। সবাইকে নিয়েই তো জীবন সুন্দর। সৈকতের বালুতে প্রাণ ফিরে পায় লতারা, তাই নিজের মতো সাজাতে চায় যমুনা নদীর তীর।  কালের পরিবর্তনের কারণে যমুনার ভাঙ্গনে বদলে গেছে চৌহালীর প্রকৃতকি।
 নদীর পার শাসন করে যমুনা সেতু আরিচা দৃষ্টিনন্ধনবাধ বাস্তবায়নে গড়ে উঠবে বিনোদন শহর। এতে  বেকারত্ব ঘোচাবে হবে  র্অথনতৈকি সম্ভাবনার  যমুনা সৈকত ও নীলাঅন্চল। এ ভিশন বাস্তবায়নে চৌহালী,নাগরপুর, টাংগাইল, দৌলতপুর, শিবালা ও  আরিচাসহ যমুনার চরাঅঞ্চলে ছড়য়িে পড়ুক উন্নয়নের আলো।
   সড়কপথ স্থাপনে র্পযটকদরে পথচারণায় মুখরিত হয়ে উঠবে বিঙান ও প্রযুক্তির বাংলাদেশ।
দৃষ্টি নন্ধন সড়ক পথ বাস্তবায়ন করা হলে যেমন র্কমসংস্থান হব, তেমনি সরকারের উন্নয়ন ও  রাজস্ব আদায়ের একটি যুগান্তকারী র্পযটক শহরে রুপ নিবে বলে মন্তব্য করছেন নানা মহল।
আবহমান বাংলার ঐতহ্যিবাহি  যমুনা নদীর পারে দাঁড়ালে উপজেলা বাসির মন খারাপ হয়ে যায়। ভাঙ্গছে নদী কাঁদছে মানুষ এ-দৃশ্যকাব্যরে পরিত্রানে  ইতোমধ্যইে চৌহালীর পার রক্ষা বাধ শাসন হয়েছে  সাত কিলেমিটার। চৌহালীর খাষপুখুরয়িা ও বাঘুটিয়া ইউনিয়নে  আরও কছিু অংশ যে কোন সময়ে কাজ শুরু করা হবে  সংশ্লিষ্টরা জানান।  অবশিষ্ট পার শাসন হলইে  ভাঙ্গন রোধ হব।  নদীর পার শাসন ও বাধের    দাবিতে আন্দোলন,  মানববন্ধন, সমাবেশ, আলোচনা ও সম্মলেন করছেন বিভিন্ন  সংগঠন, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, বাজার কমিটি ও শিক্ষার্থীরা। নদীর র্পুবপাার শাসন করা হলে চৌহালী উপজলো যমুনা সকৈত ও শহরে  অপরুপ এক সৌর্ন্দযে রুপ নবে। চৌহালী রক্ষা শাসন বাঁধের মাধ্যমে সড়কপথে বাস্তবরুপ খণ্ডচিত্র চৌহালী নৌঘাট ও আজমউদ্দনি মোর সড়ক ।
 বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনাই পারে বাংলার উন্নয়ন, তারই অংশ হিসেবে  বঙ্গবন্ধু সেতু থেকে আরিচা র্পযন্ত ৬০ কি,মি, বাধ ও সড়কপথ নির্মানে চৌহালীসহ নদীর পার ও যমুনার চরাঅন্চলে ছড়িয়ে পড়ুক উন্নয়নের আলো।   বাস্তবায়ন হোক  যমুনা সকৈত  নীলাভূমি ও বিনোদন কেন্দ্র।
খাষপুকুরিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোঃ মিজানুর রহমান বলেন, অবাস্তব স্বপ্নকে বাস্তবে রুপদিতে নদী ও পল্লী গ্রাম রক্ষা বাধ স্থাপনে টেকসই চায়না বাঁধ নির্মাণ করা হলে যেমন সমস্যা গুচবে তেমনি রাজস্ব আদায়ের পাশাপাশি লক্ষ মানুষের বেকারত্ব ও কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে।
অধ্যাপক ডাঃ জাহাঙ্গীর আলম জানান, মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর  ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার অংশ  হিসাবে গ্রাম হচ্ছে শহর, তারই ধারাবাহকিতায় চৌহালী উপজেলা পরিষদ হবে আধুনিক ও ডিজিটাল। যমুনা সেতু থেকে আরিচা র্পযন্ত অবদাবাধ, দৃষ্টি নন্ধন ও বেরীবাধই  নতুন মাত্রায় আনতে পারে নয়নাভিরাম র্পযটন কন্দ্রে। র্সূযাস্তরে প্রকৃতকি সৌর্ন্দযের হাতছানি আর যমুনা নদীর ভাঙ্গন কবলতি এলাকার মানুষ এ যুগে বন্দিদশা থেকে মুক্তি পাব। 

 

#চলনবিলের আলো / আপন


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর পড়ুন
এক ক্লিকে বিভাগের খবর