সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৯:৪২ পূর্বাহ্ন

ই-পেপার

শিশু তিশা মনিকে প্রাণে বাঁচাতে মায়ের আকুতি

মিজানুর রহমান, মহেশখালী:
আপডেট সময়: মঙ্গলবার, ২২ জুন, ২০২১, ১২:০০ পূর্বাহ্ণ

উপজেলা মহেশখালী, মাতারবাড়ী, মাইজপাড়া (০৭ নং ওয়ার্ড) এর বাসিন্দা আবু ছৈয়দ এর মেয়ে সেতারা বেগম এর কন্যা শিশু  তিশাকে  বাঁচাতে মায়ের আকুতি।
সেতারা বেগম এর পরিবারের একটি মাত্র মেয়ে তিশা মণি। হঠাৎ তাঁর শরীরে প্রচন্ড জ্বর হলে মহেশখালী উপজেলা স্ব্যাস্থ কমপ্লেক্সে ভর্তি করেন, রোগীর কন্ডিশন খারাপ দেখায় কর্মরত চিকিৎসক তাকে কক্সবাজার স্ব্যাস্থ কমপ্লেক্সে রেফার করেন, চিকিৎসারত অবস্থায়, তিশা মণির শরীরের অবস্থা দিন দিন খারাপ হতে থাকে। একে একে বের হতে থাকে নানান রোগের হথা।
এদিকে তার অসহায় পরিবার চিকিৎসা খরচ চলাতে নিজেদের সর্বোচ্চটুকু ঢেলে দেয়, এখন পরিবারটি নিঃস্ব আর কিছু বন্ধক রাখার বা বিক্রি করার নেই তাদের। কেবল আছে, তাদের ছোট্ট রাজকন্যা তিশা, তাকে বাঁচানোর নির্ঘুম স্বপ্ন।
টাকার অভাবে-চিকিৎসার অভাবে হাসপাতালের বিছানায় কাতরাচ্ছে তিশা মনি (০৭ বছর বয়সী শিশু কন্যা তিশা মণি, চোখের জ্বল গেছে মায়ের শোকিয়ে, কাঁদার শক্তিটুকুও নেই।
কোন হৃদয়বান ব্যক্তি যদি এই মুহুর্তে তাদের পাশে এসে দাঁড়ায়, আল্লাহর ঘর বেঁধে দেওয়ার মত সওয়াব নিঃসন্দেহে লাভ করবেন। কেউ আছেন অসহায় এই পরিবারের পাশে দাঁড়াতে?
৫০ হাজারের মত টাকার অভাবেই হয়তো, তাদের রাজকন্যা কে চোখের ধুঁকে ধুঁকে মরতে দেখার পালা এইবার , এই অল্প টাকার অভাবে  জন্য আটকে রয়েছে শিশুটির অপারেশন । স্থানীয় প্রতিবেশী এলাকার প্রভাবশালী ব্যক্তিগন যদি মানবতার হাত বাড়িয়ে দেয়, বেঁচে যেতে পারে একটি নিস্পাপ শিশু প্রাণ।
কিন্তু ওই দিন পর্যন্ত শিশু “তিশা মণি  বাঁচবে তাে,  আমাদের দেশে সবচেয়ে বিপদে থাকে মধ্যবিত্তরা
তারা একবেলা খেয়ে না খেয়ে থাকে।
একজন মানুষ হাত পাতে অসহনীয়  ভয়ংকর যন্ত্রনা থেকে , অসহায়ত্ব থেকে,
তার বেদনা তার কষ্ট কেউ বুজবে না।
হাত পেতে যখন নিরাশ হয় তার কষ্টবােধের সাথে যােগ হয়  অপমানবােধ সারা জীবনেও সে এটি ভুলতে পারে না ।
আপনার দেয়া ১০ টি টাকাও তার কাছে অনেক দামী হবে। আল্লাহ যেন এমন বিপদে কাউকে না ফেলেন ।
দয়া করে শিশু ‘তিশা মণি’র জন্য সাহায্য করুন।
উল্লেখ্যঃ- তিশা মণির মায়ের ফোন  নাম্বর(01863293758)
#চলনবিলের আলো / আপন


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর পড়ুন
এক ক্লিকে বিভাগের খবর