সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলার মহিষলুটি একতা মৎস সমবায় সমিতি ২০০৩ সালে গঠিত।
নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
চলনবিলের প্রাণ কেন্দ্রে বাংলাদেশের বহুল আলোচিত এই মৎস্য আড়ৎ এখানে রাত ৪ টা হতে সকাল ৮ পর্যন্ত উত্তর বঙ্গের ও ঢাকা হতে বিভিন্ন এলাকা হতে ক্রেতারা আসে, বিভিন্ন প্রজাতির বিলের খালের ও পুকুরে চাষ করা মাছ ক্রয়ের জন্য আর এ-ই মাছ গুলো পরিমানে বেশি হাওয়া গড়ে উঠেছে ১০২-৩ তিনটি মৎস্য আড়ৎদার।
আর সেই সুযোগ টা কজে লাগিয়ে একটা মহল সরকার দলীয় নাম ভাংগিয়ে হাতিয়ে নিচ্ছে কোটি কোটি টাকা চোখ বন্ধ করে দিয়েছেন সমবায় অফিসের অফিসারদের।
মহিষলুটি মৎস আড়ৎদার প্রায় ১২০ জন কাটা ঝুলানো আাছে ১০২-৩ টি। এই মৎস্য আড়ৎ এর উপর ভিত্তি করে সরকারি রাজস্ব আসে চলমান বছর ৩৫ লক্ষ্য টাকা।
কিন্তু মৎস্য আড়ৎদারা জানান একজন সদস্য ভর্তি হতে ১০ হাজার টাকা প্রতি দিন দিতে হয় ১০ টাকা মসজিদের নামে ১০-২০ বিশ টাকা বিভিন্ন নামে সাহায্য প্রতি নিয়তো কাটা ক্রয়ে ৫-৬ লক্ষ টাকা তারা আদও জানেনা যে সদস্য কি না
গোপন সুত্রে জানাযায় গতো এক বছরে ২৭ টি কাটা সমিতির নামে বিক্রি করছে যার মূল্য প্রায় দের কোটি টাকার বেশি হবে বলে জানাজায়।
যদি কেউ সমিতি বিষয়ে কথা বলে তাহলে তার কাটা বন্ধ রাখে বা খুলে নিয়ে আসে এক কথায় ত্রাস চলছে ব্যাবসাইরা ভয়ে মুখ খুলতে চায়না কারণ লক্ষ লক্ষ টাকা ইনভেস্ট করে ব্যাবসা করে আসছে যদি সমস্যা করে তাহলে কি?
এক ব্যাবসাই বল্লেন এ-কথা সাবেক এম পি মহাদোয় ও উপজেলা চেয়ারম্যান ও রানিং এম পি মহাদোয় ও উপজেলা চেয়ারম্যান সবি জানেন কিন্ত কনো প্রতিকার হয়নি বরং তারা-ও ব্যাবসা করার জন্য ফ্রি কাটা পাইছেন।
সাংবাদিক ভাই দের বলেও কনো লাভ নাই কারণ তাড়াশ প্রেসক্লাবের সম্পাদক নাকি তাদের হাতে গড়া তাই গতো ১২ বছর কনো প্রকার হিসাব দিতে হয় নাই আগামীতে দেবে কি-না জানিনা আমরা সদস্য কত জন তা-ও জানি না।
মেনেজিং কমিটির কোষাধ্যক্ষ হাফিজুর রহমান জানান আমি সমিতি রেজিষ্ট্রেশন হওয়া থেকেই আজও আছি সকল সদস্য নিয়ে মিটিং বা সাধারণ সভা কারার প্রয়োজন নেই সমিতির আয় বিষয় নিয়ে জান্তে চাইলে বলেন দিনে দিনে এসব টাকা আসে কাটা বিক্রি টাকাও আস্তে আস্তে পাইছে। কোন ব্যাংকে আছে জান্তে চাইলে বলেন টাকাতো ব্যাংকে না-ই সভাপতি মজনু সরকার ও সম্পাদক কিসমত হোসেন দুলুর কাছে আছে বলেন এবং সমিতির টাকা থেকে ১৮ শতক জমি ক্রয় করা হইছে। কতো জন সদস্য আছে বর্তমান বা মোট টাকা কত হতে পারে জান্তে চাইলে বলেন এ বিষয়ে সভাপতি ও সম্পাদকের সাথে কথা বলুন।
মহিষলুটিএকতা মৎস সমবায় সমিতির সভাপতি মজনু সরকার চেয়ারম্যান জানান সদস্যরা আমার কাছে এসে বলুক যে তাদের হিসাব লাগবে আমি তাদের হিসাব দেবো আর আমাদের সদস্য কে কতো জন আমি জানি সাধারণ বাহিরের মানুষ সমিতির হিসাব চাইলেতো আর হিসাব দেবোনা।
একতা মৎস সমবায় সমিতির সাধারণ সম্পাদক কিসমত হোসেন দুলুর মুঠোফোন বন্ধ রাখায় তার সাক্ষাৎ নেয়া সম্ভব হয়নি।