সোমবার, ০১ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ১১:২২ পূর্বাহ্ন

ই-পেপার

শিরোনাম :
শিরোনাম :

রাষ্ট্র কাঠামো মডেল ২০২৫ – সরদার তুষার আহমেদ শাকিল

চলনবিলের আলো ডেস্ক:
আপডেট সময়: রবিবার, ৬ জুলাই, ২০২৫, ২:২৫ অপরাহ্ণ

“বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম” গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠায় প্রথমে রাষ্ট্রের ক্ষমতা কে দুই ভাগে বিভক্ত করতে হবে । যথা:- সরকার এবং রাষ্ট্রনায়ক। যেখানে সরকার হিসেবে থাকবেন জনগণের (সরাসরি) ভোটে নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী এবং রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে থাকবেন রাষ্ট্রপতি। যিনি সদ্য সাবেক প্রধান বিচারপতি।
রাষ্ট্রনায়কের অধীনে থাকবে দেশের ৬টি গুরুত্বপূর্ণ বিভাগ। যথা:-
(১) স্বরাষ্ট্র বিভাগ [যার প্রধান হিসেবে থাকবেন সদ্য সাবেক সেনাপ্রধান]
(২)অর্থ বিভাগ [যার প্রধান হিসেবে থাকবেন সদ্য সাবেক বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান]
(৩)আইন ও বিচার বিভাগ [যার প্রধান হিসেবে থাকবেন সদ্য সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল]
(৪)শিশু ও নারী সুরক্ষা বিভাগ [যার প্রধান হিসেবে থাকবেন সদ্য সাবেক জাতীয় সংসদের প্রধান স্পিকার যিনি একজন নারী হবেন]
(৫) শিক্ষা ও চাকরি বিভাগ [যার প্রধান হিসেবে থাকবেন সদ্য সাবেক জাতীয় শিক্ষা কমিশনের প্রধান] এবং
(৬) খাদ্য ও বাণিজ্য বিভাগ [যার প্রধান হিসেবে থাকবেন সদ্য সাবেক খাদ্য অধিদপ্তরের প্রধান]
***এছাড়া বাকি সবগুলো মন্ত্রণালয় সরকারের অধীনে থাকবে।
***এছাড়া সরকারের অধীনে থাকবে
(১)প্রত্যেক উপজেলার নির্বাচিত এমপি
(২)প্রত্যেক ইউনিয়নের নির্বাচিত চেয়ারম্যান এবং
(৩)প্রত্যেক গ্রামের নির্বাচিত মেম্বার
এছাড়া,
(১)প্রত্যেক সিটি করপোরেশনের নির্বাচিত মেয়র এবং
(২)প্রত্যেক পৌরসভার নির্বাচিত মেয়র
***সরকার তথা প্রধানমন্ত্রী ও তার অধীনে নিযুক্ত সবাই ৪বছরের জন্য রাষ্ট্র পরিচালনা কার্যে মনোনীত হবেন এবং রাষ্ট্রনায়ক তথা রাষ্ট্রপতি ও তার অধীনে নিযুক্ত সবাই ২বছরের জন্য মনোনীত হবেন।

*রাষ্ট্রনায়ক*
রাষ্ট্রনায়ক হিসেবে থাকবেন রাষ্ট্রপতি যিনি সদ্য সাবেক প্রধান বিচারপতি। যিনি প্রধান বিচারপতি হিসেবে ২বছরের কার্য দিবস পরিপূর্ণ করবেন। যার অধীনে দেশের ৬টি গুরুত্বপূর্ণ বিভাগ থাকবে।

*স্বরাষ্ট্র বিভাগ*১
স্বরাষ্ট্র বিভাগের প্রধান হিসেবে থাকবেন সদ্য সাবেক সেনাপ্রধান। যিনি সেনাবাহিনী প্রধান হিসেবে ২বছরের কার্য দিবস পরিপূর্ণ করবেন। যার অধীনে থাকবে দেশের সকল সামরিক, আধা সামরিক ও বেসামরিক বাহিনী। এছাড়া সকল পুলিশ, আনসার, ফায়ার, কাস্টম ও কোস্টগার্ড সহ সমজাতীয় প্রতিষ্ঠান।
**স্বরাষ্ট্র বিভাগ কোন ব্যক্তি/ দলের সেবায় নয় বরং সমস্ত দেশের ও জনগণের নিরাপত্তায় কাজ করবে । **সরকারের অধীনে নিযুক্ত সদস্যরা চাইলে স্বরাষ্ট্র বিভাগে আবেদনের মাধ্যমে রাষ্ট্র্রপতির অনুমতিক্রমে তাদের নিরাপত্তা জনিত সমস্যায় স্বরাষ্ট্র বিভাগে নিযুক্ত কিছু সৈন্য চুক্তির মাধ্যমে নিতে পারবে। তবে কার্য শেষে সেই সৈন্য পুনরায় স্বরাষ্ট্র বিভাগে পুনর্বহাল থাকবে। সরকারের অধীনে নিযুক্ত সদস্যরা নিজেদের ইচ্ছামত সৈন্য ব্যবহার করতে পারবে না।

**অর্থ বিভাগ**২
অর্থ বিভাগের প্রধান হিসেবে থাকবেন সদ্য সাবেক বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান। যিনি বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রধান হিসেবে ২বছরের কার্য দিবস পরিপূর্ণ করবেন।
অর্থ বিভাগের প্রধান কাজ হবে অর্থ সহায়তা দেওয়া। সরকারের যত রকম কাজ আছে সব কাজের অর্থ সহায়তা দেবে অর্থ বিভাগ। এজন্য সরকারের অধীনে নিযুক্ত সবাই নিজ নিজ এলাকার উন্নয়নের জন্য প্রাপ্ত অর্থ সহায়তা পাওয়ার জন্য অর্থ বিভাগে আবেদন করবে। যাছাই বাছাই শেষে আবেদন পাশ হলে রাষ্ট্রপতির অনুমতিক্রমে উক্ত অর্থ সরকারের প্রতিটি সদস্য কে দেওয়া হবে। সরকারের সদস্যরা দলীয় প্রার্থী হোক/ বিরোধী প্রার্থী হোক সবাইকে সরকারের হয়ে কাজ করতে হবে বাধ্যতামূলক এবং সবাইকে সমান সুযোগ সুবিধা দেওয়া হবে। এটা রাষ্ট্রপতি নিশ্চিত করবেন। এছাড়া অর্থবিভাগ সারাবছরের রাষ্ট্রীয় আয় ব্যয়ের হিসাব রাখবে।

**আইন ও বিচার বিভাগ**৩
আইন ও বিচার বিভাগের প্রধান হিসেবে থাকবেন সদ্য সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল। যিনি আইন বিভাগের প্রধান হিসেবে ২বছরের কার্য দিবস পরিপূর্ণ করবেন। আইন ও বিচার বিভাগের মধ্যে গভীর সম্পর্ক রয়েছে। আইন শক্তিশালী নাহলে বিচার ব্যবস্থা দুর্বল হয়ে পড়বে। তাই সবার আগে আইনের দুর্বলতা দূর করতে হবে। আর এই আইন সংশোধন, পরিবর্তন, পরিমার্জন ও পরিবর্ধন যাই কিছু করা হোক না কেন সমস্ত আইনের কাজ আইনের লোক করবে। যেখানে ১০জন বিচারক ও ১০জন আইনজীবী মিলে বোর্ড গঠন করে আইন প্রণয়ন করবে। বোর্ড কর্তৃক লিখিত আইন রাষ্ট্রপতির অনুমতিক্রমে পাশ হবে এবং সেই আইন অনুযায়ী রাষ্ট্র পরিচালনা হবে। দেশের সমস্ত জটিল মামলা সর্বোচ্চ ৬মাসের মধ্যে শেষ করতে হবে বিচারকদের এবং অন্যান্য মামলা সর্বোচ্চ ৩মাসের মধ্যে শেষ করতে হবে। এছাড়া মিথ্যা মামলাকারী এবং মিথ্যা সাক্ষী দাতাদের কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা করতে হবে। যেন পরবর্তীতে এধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার মুখোমুখি হতে না হয়। সরকারের এমপি, মন্ত্রী, চেয়ারম্যান, মেম্বার/ গ্রাম প্রধানরা কোন প্রকার বিচার শালিস করতে পারবে না। একমাত্র থানা কমিটি সেটা করতে পারবে। যার প্রধান হিসেবে থাকবেন থানার ওসি ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার।

**শিশু ও নারী সুরক্ষা বিভাগ**৪
শিশু ও নারী সুরক্ষা বিভাগের প্রধান হিসেবে থাকবেন সদ্য সাবেক প্রধান স্পিকার। যিনি জাতীয় সংসদের প্রধান স্পিকার হিসেবে ২বছরের কার্য দিবস পরিপূর্ণ করবেন এবং একই সাথে যিনি একজন নারী হবেন। অর্থাৎ জাতীয় সংসদের স্পিকার ও ডেপুটি স্পিকার এই পদ দুটিতে শুধুমাত্র নারীদের সংযুক্ত করতে। দেশের সমস্ত শিশু ও নারী নির্যাতনের রেকর্ড সংগ্রহ করতে হবে এবং ভুক্তভোগীদের নায্য বিচার পাইয়ে দিতে আইনি সহায়তা দিতে হবে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে। দেশের প্রতিটি জেলায় এর শাখা অফিস এবং উপজেলায় প্রশাখা অফিস খুলতে হবে এবং এখানে নিযুক্ত সবাই শুধুমাত্র নারী হবে। প্রত্যেক উপজেলার বাসীন্দারা তাদের নিজ নিজ উপজেলার প্রশাখা অফিসে যোগাযোগ করবে।

**শিক্ষা ও চাকরি বিভাগ**৫
শিক্ষা ও চাকরি বিভাগের প্রধান হিসেবে থাকবেন সদ্য সাবেক জাতীয় শিক্ষা কমিশনের প্রধান। যিনি জাতীয় শিক্ষা কমিশনের প্রধান হিসেবে ২বছরের কার্য দিবস পরিপূর্ণ করবেন। যার অধীনে দেশের সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান অন্তর্ভুক্ত থাকবে।

**শিক্ষা ব্যবস্থা**
দেশের সমস্ত শিক্ষা ব্যবস্থা কে ৩ভাগে বিভক্ত করতে হবে। যথা:-
(১) প্রাথমিক শিক্ষা [ক্লাস ওয়ান থেকে এইট পর্যন্ত]
(২) মাধ্যমিক শিক্ষা [ক্লাস নাইন থেকে টুয়েলভ পর্যন্ত] এবং
(৩) উচ্চ শিক্ষা [মাধ্যমিক পরবর্তী ৪বছরের বিষয় ভিত্তিক সার্টিফিকেট কোর্স]

**প্রাথমিক শিক্ষা**
(১)ক্লাস ওয়ান থেকে ফোর পর্যন্ত:-
বিষয়=৪টি (বাংলা, ইংলিশ, গণিত ও ধর্মশিক্ষা)
ক্লাসটাইম= সকাল ১০টা থেকে ১টা পর্যন্ত। প্রতিটি ক্লাস সমান ৪৫মিনিট করে।
(২)ক্লাস ফাইভ থেকে এইট পর্যন্ত:-
বিষয়=৮টি (বাংলা, ইংলিশ, গণিত, ধর্মশিক্ষা, বিজ্ঞান শিক্ষা, কম্পিউটার শিক্ষা, কৃষি ও কর্ম শিক্ষা এবং বাংলাদেশের ইতিহাস ও ঐতিহ্য)
ক্লাসটাইম=সকাল ১০-১টা এবং দুপুর ২-৫টা। মাঝখানে ১ঘণ্টার খাবার ও নামাজ বিরতি। প্রতিটি ক্লাস সমান ৪৫মিনিট করে।
বোর্ড পরীক্ষা= ফেব্রুয়ারী
রেজাল্ট ও মাধ্যমিক ভর্তি আবেদন=মে মাসে
মাধ্যমিক ভর্তি রেজাল্ট ও ভর্তি=জুন
মাধ্যমিক ক্লাস শুরু=জুলাই

**ক্লাস পরীক্ষা**
(১) প্রি-টেস্ট পরীক্ষা=জুন মাসে
(ক্লাস ওয়ান থেকে সেভেন)
সব বিষয়ে ই পরীক্ষা অর্ধেক সিলেবাসে
রেজাল্ট পরবর্তী মাসে
(২) টেস্ট পরীক্ষা=ডিসেম্বর মাসে
(ক্লাস ওয়ান থেকে সেভেন)
সব বিষয়ে সম্পূর্ণ সিলেবাসে
রেজাল্ট পরবর্তী মাসে।
(৩)প্রি-বোর্ড পরীক্ষা=অক্টোবর মাসে
(শুধুমাত্র ৮ম শ্রেণীর জন্য)

**মাধ্যমিক শিক্ষা**
ক্লাস নাইন থেকে টুয়েলভ পর্যন্ত:-
বিষয়=১০টি (বাংলা, ইংলিশ, গণিত, ধর্মশিক্ষা, বিজ্ঞান/মানবিক/ব্যবসায় শিক্ষা বিভাগের ৫টি বিষয় এবং ক্রীড়া ও সংস্কৃতি)
ক্লাসটাইম=সকাল ৯-১টা এবং ২-৪টা ৪০মিনিট। মাঝখানে ১ঘণ্টা খাওয়া ও নামাজের বিরতি। প্রতিটি ক্লাস সমান ৪০মিনিট করে।
বোর্ড পরীক্ষা=এপ্রিল -মে
রেজাল্ট ও উচ্চ শিক্ষা ভর্তি আবেদন
=আগস্ট মাসে
উচ্চ শিক্ষা ভর্তি রেজাল্ট ও ভর্তি =সেপ্টেম্বর মাসে
উচ্চ শিক্ষা ক্লাস শুরু=অক্টোবর মাসে

**ক্লাস পরীক্ষা**
(১) প্রি-টেস্ট পরীক্ষা=ডিসেম্বর মাসে
(ক্লাস নাইন থেকে ইলেভেন)
সব বিষয়ে ই পরীক্ষা অর্ধেক সিলেবাসে
রেজাল্ট পরবর্তী মাসে
(২) টেস্ট পরীক্ষা=জুন মাসে
(ক্লাস নাইন থেকে ইলেভেন)
সব বিষয়ে সম্পূর্ণ সিলেবাসে
রেজাল্ট পরবর্তী মাসে।
(৩)প্রি-বোর্ড পরীক্ষা=ডিসেম্বর মাসে
(শুধুমাত্র দ্বাদ্শ শ্রেণীর জন্য)

**উচ্চ শিক্ষা**
৪বছর মেয়াদী বিষয় ভিত্তিক সার্টিফিকেট কোর্স:-
বিষয়=৯টি (কোর্স বিষয়ক)
ক্লাস টাইম=সকাল ৯-১টা এবং ২-৪টা পর্যন্ত। মাঝখানে ১ঘণ্টা খাবার ও নামাজ বিরতি। প্রতিটি ক্লাস সমান ৪০মিনিট করে।
বোর্ড পরীক্ষা=সেপ্টেম্বর (১ম বর্ষ), অক্টোবর (২য় বর্ষ), নভেম্বর (৩য় বর্ষ) ও ডিসেম্বর (শেষ বর্ষ)

**ক্লাস পরীক্ষা**
(১) টেস্ট ও ইনকোর্স পরীক্ষা=একসাথে
(১ম বর্ষ জুন মাসে , ২য় বর্ষ জুলাই মাসে, ৩য় বর্ষ আগস্ট মাসে ও শেষ বর্ষ সেপ্টেম্বর মাসে)
সব বিষয়ে সম্পূর্ণ সিলেবাসে
রেজাল্ট পরবর্তী মাসে।

**অন্যান্য পরীক্ষা**
(১) সাপ্তাহিক পরীক্ষা=১দিন
সর্বোচ্চ ২টি বিষয়ে
রেজাল্ট পরবর্তী সপ্তাহে
(২)সাপ্তাহিক ছুটি=১দিন (শুক্রবার)
(৩)সাপ্তাহিক পরীক্ষা=১দিন (যেকোন দিন)
(৪)সাপ্তাহিক ক্লাস=৫দিন

**চাকরি ব্যবস্থা**
শিক্ষা ব্যবস্থার মত চাকরি ব্যবস্থায়ও সর্বনিম্ন পাশ মার্ক ৪০% তবে চাকরির জন্য বিভিন্ন ক্যাটাগরির প্রতিষ্ঠানের জন্য আলাদা নিবন্ধন পরীক্ষা গ্রহণ করা হবে। [যেমন, জেনারেল (প্রাথমিক/মাধ্যমিক/উচ্চ)/ইঞ্জিনিয়ারিং/মেডিকেল/ল। ] সেখানে ৫০% এমসিকিউ পদ্ধতিতে এবং ৫০% লিখিত পরীক্ষা গ্রহণ করা হবে। কোন মৌখিক পরীক্ষা থাকবে না।
*নিবন্ধন পরীক্ষার প্রাপ্ত রেজাল্ট থেকে ৫০% মার্ক এবং শিক্ষা জীবনের ৩টি পরীক্ষায় প্রাপ্ত গড় মার্কের ৫০% মিলে ১০০% মার্কের ভীত্তিতে যে রেজাল্ট আসবে সেই রেজাল্টের ভীত্তিতে সরাসরি নিয়োগ প্রদান করা হবে।
*যদি দুই / ততোর্ধ্ব পরীক্ষার্থীর গড় মার্ক সমান হয় তবে সিনিয়র হিসেবে বয়সে যে বড় হবে সেই পাবে নিয়োগ।
*শিক্ষার্থীরা সর্বোচ্চ ৩বার নিবন্ধন পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ পাবে। তবে সর্বোচ্চ মার্ক প্রাপ্ত রেজাল্ট টাই গ্রহণযোগ্যতা পাবে।
*নিয়োগপ্রাপ্তদের গ্রেড ভিত্তিক নিয়োগ প্রদান করা হবে এবং সাপ্তাহিক ছুটি শুধুমাত্র ১দিন পাবে শুক্রবার। সকল সরকারি চাকরিজীবীদের ক্ষেত্রেই এটা প্রযোজ্য।

শিক্ষা ও চাকরি তে
জিপিএ ও গ্রেড সিস্টেম:-

জিপিএ= গ্রেড= মার্ক
৫- ১- ১০০%
৪.৭৫- ১- ৯৫%
৪.৫০- ১- ৯০%
৪.২৫- ১- ৮৫%
৪.০০- ১- ৮০%
৩.৭৫- ২- ৭৫%
৩.৫০- ২- ৭০%
৩.২৫- ২- ৬৫%
৩.০০- ২- ৬০%
২.৭৫- ৩- ৫৫%
২.৫০- ৩- ৫০%
২.২৫- ৩- ৪৫%
২.০০- ৪- ৪০% পাস মার্ক %
সর্বমোট ১৩টি গ্রেড= ৪টি শ্রেণী
১ম শ্রেণী= গ্রেড ১-৫
২য় শ্রেণী= গ্রেড ৬-৯
৩য় শ্রেণী= গ্রেড ১০-১২
৪র্থ শ্রেণী= গ্রেড ১৩
সর্বনিম্ন পাশ মার্ক ৪০%

বি:দ্র: গ্রেড ভিত্তিক সরাসরি নিয়োগ দিতে হবে। তবে উক্ত পদে যোগ্য প্রার্থী না পাওয়া গেলে প্রমশনের মাধ্যমে পদসমূহ পূরণ করতে হবে।

**খাদ্য ও বাণিজ্য বিভাগ**৬
যার প্রধান হিসেবে থাকবেন সদ্য সাবেক খাদ্য অধিদপ্তরের প্রধান। যিনি দুই বছরের কার্য দিবস পরিপূর্ণ করবেন। যার অধীনে থাকবে দেশের সকল খাদ্য ও বাণিজ্যিক কার্যক্রম।

**বাজার নিয়ন্ত্রণে করণীয়**
(১) দেশের প্রতিটি জেলায় ও উপজেলায় খাদ্য ও বাণিজ্য বিভাগের শাখা ও প্রশাখা থাকবে এবং প্রতিটি ইউনিয়নে ১টি করে ডিলার ও প্রতিটি গ্রামে ১টি করে সাব-ডিলার থাকবে। তাদেরকে নির্দিষ্ট হারে মাসিক বেতন দেওয়া হবে।
(২)গ্রামের কৃষকরা তাদের উৎপাদিত সকল পণ্য সাব ডিলারের কাছে সরকার নির্ধারিত মূল্যে বিক্রয় করবে। সেখান থেকে গ্রামের ব্যবসায়ীরা সরকার নির্ধারিত মূল্যে পণ্য ক্রয় করে তা ভোক্তাদের কাছে সরকার নির্ধারিত মূল্যে বিক্রয় করবে। গ্রামের চাহিদা মিটিয়ে বাকি পণ্য গ্রাম থেকে ইউনিয়নে, ইউনিয়ন থেকে উপজেলা এবং উপজেলা থেকে জেলায় যাবে। সেখান থেকে সোজা রাজধানী যাবে। সেখানকার ব্যবসায়ীরাও এক ই ভাবে পণ্য ক্রয় বিক্রয় করবে।
(৩) সারাদেশে প্রতিটি পণ্যের দাম এক ই থাকবে অর্থাৎ যে পণ্য গ্রামে ২০টাকায় পাওয়া যাবে সেই একই পণ্য শহরেও সেই ২০টাকাতেই পাওয়া যাবে। এক্ষেত্রে পরিবহন ও শ্রমিক বাবদ যে ব্যয়টা হবে সেটা সরকারের ১২.৫% লভ্যাংশ থেকে দেবে।
(৪) খাদ্য ও বাণিজ্যিক খাতে ব্যবসায়ীরা সর্বোচ্চ ১২.৫% এবং সরকার সর্বোচ্চ ১২.৫% লভ্যাংশ করতে পারবে। উদাহরণ স্বরূপ:- সরকার ১০০টাকা কেজি দরে কৃষকের কাছ থেকে পেঁয়াজ কিনবে এবং সেটা ১১২.৫টাকা দরে ব্যবসায়ীদের কাছে বিক্রি করবে। ব্যবসায়ীরা আবার ১২৫ টাকা দরে ভোক্তাদের কাছে বিক্রি করবে। বিদেশি পণ্যের ক্ষেত্রেও একই নিয়ম প্রযোজ্য হবে। ফলে ক্রয় বিক্রয়ে একটা স্থায়ী সমাধান আসবে।
(৫)দেশি বিদেশি প্রতিটি পণ্যে সর্বোচ্চ ২৫% লভ্যাংশ থাকবে যার ১২.৫% সরকার গ্রহণ করবে এবং বাকি ১২.৫% ব্যাবসায়ীরা। যেহেতু ব্যবসায় লাভক্ষতি আছে সেই হিসাবে লভ্যাংশ সঠিক আছে।
(৬) দেশের পণ্য যেমন গ্রাম-ইউনিয়ন-উপজেলা-জেলা হয়ে রাজধানীতে পৌঁছে তেমনি বিদেশি পণ্য রাজধানী-জেলা-উপজেলা-ইউনিয়ন হয়ে গ্রামে পৌঁছাবে।
(৭)প্রতিটি পণ্যের দাম সমানুপাতিক হারে হবে। যেমন, সর্বনিম্ন ২০টাকা কেজি হিসাবে (২০-২২.৫-২৫), (৪০-৪৫-৫০), (৬০-৬৭.৫-৭৫), (৮০-৯০-১০০) …… ।

বি:দ্র: খাদ্যের মত প্রতিটি বাণিজ্যিক পণ্যের ক্রয় বিক্রয় উপরের নিয়মানুযায়ী হবে। মাঝখানে কোন দালাল শ্রেণী থাকবে না।

**সরকার/প্রধানমন্ত্রী**
সরকার হিসেবে থাকবেন জনগণের সরাসরি ভোটে নির্বাচিত প্রধানমন্ত্রী। যিনি ৪বছরের জন্য দেশ পরিচালনার দায়িত্ব নিবেন। যার অধীনে থাকবে সকল এমপি মন্ত্রী, চেয়ারম্যান মেম্বার গণ।

**প্রধানমন্ত্রীর প্যানেল**
(১) দেশের প্রতিটি উপজেলায় ১টি করে আসন থাকবে এবং উক্ত আসনে সেই উপজেলার স্থায়ী বাসিন্দা ছাড়া অন্য কোন প্রার্থী নির্বাচনে লড়তে পারবে না।
(২) জাতীয় সংসদের আসন হবে দেশের মোট উপজেলার উপর ভিত্তি করে। উপজেলা বাড়লে আসন সংখ্যাও বৃদ্ধি পাবে।
(৩) জাতীয় সংসদে ১জন স্পিকার ও ১জন ডেপুটি স্পিকার থাকবেন যারা নারী হবেন এবং তারা দুজন প্রধানমন্ত্রীর আওতার বাইরে থাকবেন। তারা পার্লামেন্ট মেম্বার না। তারা নারী প্রশাসক পদে কর্মরত থেকে পরীক্ষার মাধ্যমে নিয়োগ পাবেন রাষ্ট্রপতির অধীনে।
(৪) সংসদে কোন সংরক্ষিত মহিলা আসন থাকবে না। তাদেরকে পুরুষদের মত সরাসরি জয়ী হয়ে আসতে হবে। কারণ নারীদের জন্য শিশু ও নারী সুরক্ষা বিভাগ রয়েছে। তারাই নারীদের দেখভাল করবেন।
(৫) প্রধানমন্ত্রী জনগণের সরাসরি ভোটে নির্বাচিত হবেন। প্রধানমন্ত্রীর ভোটের সাথে এমপিদের ভোটের কোনো সম্পর্ক থাকবে না। ফলে নির্বাচনে সঠিক ও যোগ্য প্রার্থী বিজয়ী হবে ।
(৬) প্রধানমন্ত্রী তার মন্ত্রীপরিষদে তার নিজ দলের অথবা অন্যান্য দলের সাংসদদের নিতে পারবেন। এক্ষেত্রে তারা মন্ত্রীপরিষদে কাজ করতে বাধ্য থাকবেন।যদি দেশ ও জনগণের বিরুদ্ধে কোনো কাজ হয় তবে তারা সে বিষয়ে ভেটো দেওয়ার ক্ষমতা রাখবেন।
(৭)এমপি থেকে মেম্বার সকল পদেই দলীয় প্রতীকে লড়তে হবে রাজনৈতিক দলগুলো কে। তবে যারা দল করেন না তারা স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারবেন।
(৮) প্রধানমন্ত্রীর ভোটের সাথে এমপিদের ভোট হবে আর চেয়ারম্যানের ভোটের সাথে মেম্বারদের ভোট হবে। এখানেও নারীদের জন্য সংরক্ষিত কোন আসন থাকবে না। এছাড়া ভাইস-চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদও থাকবে না।
(৯) দেশের ১০টি বিভাগে ভোট হবে ৫টি ধাপে এবং প্রত্যেক ধাপে ২টি করে বিভাগের ভোটগ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। একটানা ৫সপ্তাহ ভোটগ্রহণ চলবে ডিসেম্বরের ১তারিখ থেকে ৮, ১৫,২২ ও ২৯তারিখে। নির্বাচনের চূড়ান্ত ফলাফল (আনুষ্ঠানিক) ঘোষণা হবে ডিসেম্বরের ৩০তারিখে এবং সরকার শপথ গ্রহণ করবে ডিসেম্বরের ৩১তারিখে। সরকারের ৪বছরের কার্যকাল শুরু হবে জানুয়ারীর ১তারিখ থেকে পরবর্তী নির্বাচন পর্যন্ত অর্থাৎ ৩বছর ১১মাস। এছাড়া চেয়ারম্যান ও মেম্বারদের ভোটও অনুষ্ঠিত হবে এক ই ভাবে এক ই নিয়মে এবং এক ই দিনে ঠিক ১বছর পর।
(১০)ভোটের সিস্টেম থাকবে ২প্রকার। অনলাইন এবং অফলাইন। যারা অনলাইনে ভোট দিতে ইচ্ছুক তারা ঘরে বসে থেকেই বিনামূল্যে বিদ্যুৎ বিলের মত ভোট দিতে পারবেন। এজন্য নির্বাচনী অ্যাপের মাধ্যমে আইডি কার্ড প্রদর্শন পূর্বক আঙ্গুলের ছাপ ও চোখের রেটিনা প্রদর্শন করে অনলাইন ভোট কনফার্ম করতে পারবে। অনলাইনে কোন প্রার্থীকে কে ভোট দিলো সেটা গোপন থাকবে। শুধু কোন মার্কায় কত ভোট পড়লো সেটা উন্মুক্ত থাকবে। এই পদ্ধতিতে সরকারের কোনো নির্বাচনী ব্যয় হবে না। এতে দেশ লাভবান হবে।
(১১) রাষ্ট্রপতির প্যানেলে থাকা সকল বিভাগীয় প্রধানগণ ২বছরের জন্য এবং প্রধানমন্ত্রীর প্যানেলে থাকা সকল এমপি মন্ত্রী চেয়ারম্যান মেম্বার ও মেয়র গণ ৪বছরের জন্য নির্বাচিত হবেন।
(১২) অফলাইন ভোটের ক্ষেত্রে প্রত্যেক কেন্দ্রে কেন্দ্রে সেনাবাহিনী থাকবে এবং সাংবাদিকরা সরাসরি লাইভ প্রচার করতে পারবেন।
(১৩) নির্বাচনী কেন্দ্রের আশপাশে ও চারিদিকে ২০০মিটারের মধ্যে কেউ থাকতে পারবে না এবং একসাথে জড়ো হতে পারবে না। এছাড়া নির্বাচনে ভোট দিয়েই ভোটাররা সরাসরি চলে যাবেন। কিছুতেই কেন্দ্রে অবস্থান করতে পারবেন না।
(১৪)প্রত্যেক নির্বাচনী কেন্দ্রে প্রত্যেক প্রার্থীর শুধুমাত্র ২জন করে এজেন্ট থাকতে পারবেন। ১জন পুরুষ ও ১জন নারী। এছাড়া আর কেউ থাকতে পারবেন না। তবে ১টি কেন্দ্রে ২/৩ বা ততোধিক গ্রামের ভোট হলে উক্ত কেন্দ্রে এমপি, চেয়ারম্যান ও মেম্বার প্রতি ২জন করে ২/৩ বা ততোধিক এজেন্ট থাকতে পারবেন।
(১৫) দেশের সকল জনগণ (যে) যে দলই করুক না কেন, (প্রকাশ্যে/গোপনে) তাদেরকে কোনভাবেই ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দল / অন্যান্য রাজনৈতিক দল দ্বারা কোনপ্রকার হয়রানি/ভয়ভীতি/নির্যাতন/মিথ্যা মামলা দেওয়া যাবে না এবং কোন ধরনের ক্ষতি সাধন করা যাবে না। এছাড়া সরকারি চাকরি অথবা যেকোন ধরনের পুলিশ ভেরিফিকেশনে রাজনৈতিক পরিচয় জানতে চাওয়া যাবে না অথবা রাজনৈতিক পরিচয় অপশনটি চিরস্থায়ী ভাবে বন্ধ করতে হবে।

**অন্যান্য দাবি দাওয়া**
(১)দেশে বেসরকারি কোনো মেডিকেল সম্পর্কিত কলেজ/ বিশ্ববিদ্যালয় থাকবে না। শুধুমাত্র সরকারি প্রতিষ্ঠান থাকবে এবং সেখানে কোর্স কমপ্লিট করে সরাসরি সরকারি হাসপাতাল ও ক্লিনিকে চাকরি করবে।
(২) সরকার বীনা খরচে ডাক্তারি পড়াবে এবং সেখান থেকে পাশ করা সকল ডাক্তার সরকারী চাকরী করতে বাধ্য থাকিবে এবং সরকার নির্ধারিত বেতনেই চাকরি করতে হবে। যতদিন তারা অবসর গ্রহণ না করেন ততোদিন তারা বিদেশে যেতে পারবেন না এবং কোন বিদেশী রাষ্ট্র তাদেরকে নাগরিক করতে পারবেন না।
(৩)ডাক্তাররা কোন বেসরকারি হাসপাতাল ক্লিনিক ও নিজস্ব চেম্বারে বসতে পারবে না। এছাড়া দেশে কোন বেসরকারি হাসপাতাল ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার থাকবে না আর থাকলেও বিদেশি ডাক্তার নিয়োগ দিতে হবে। দেশের কোন ডাক্তার (অবসর গ্রহণ না করা পর্যন্ত) নিতে পারবেন না।
(৪) স্বাস্থ্য সেবা ২৪ঘণ্টাই চালু থাকবে। প্রয়োজনে সমস্ত ডাক্তার ও হাসপাতালের স্টাফ-নার্সদের ডে ও নাইট দুই শিফটে ভাগ করে ডিউটি দেওয়া হবে। এক্ষেত্রে স্বাস্থ্য খাতের সকল সদস্য-ই এই নিয়মের আওতাধীন থাকবে।
(৫) দেশের সকল রাস্তাঘাট ও সরকারি প্রতিষ্ঠানের ঠিকাদারি কাজ নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে চুক্তি অনুযায়ী শেষ করতে হবে। অন্যথায় শাস্তি ও জরিমানার সম্মুখীন হতে হবে কর্তৃপক্ষ ও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কে।
(৬) দেশের সকল স্কুল প্রতিষ্ঠান সরকারি করতে হবে। যেসব প্রতিষ্ঠান পরপর ৩বার এমপিও নীতিমালা পূরণ করতে ব্যর্থ হবে সেই সকল প্রতিষ্ঠান বাতিল করে প্রতিষ্ঠানের নিবন্ধনধারী শিক্ষকদের সরকারি কলেজে নিয়োগ দিতে হবে এবং তাদের কে এমপিওভুক্ত করতে হবে।
(৭) সারাদেশে মাদক ও তামাকজাত পণ্য নিষিদ্ধ করতে হবে এবং জুয়া ও নাইট ক্লাব বন্ধ করতে হবে। এছাড়া অনলাইন জুয়া ও বিভিন্ন গেম সাইট এবং নিষিদ্ধ অ্যাপস বা সফটওয়্যার বন্ধ করতে হবে। এছাড়া শিশুদের এবং শিক্ষার্থীদের ৮ম শ্রেণী পর্যন্ত ফোন ব্যবহার নিষিদ্ধ করতে হবে।
(৮)৬বছর বয়সের আগে ক্লাস ওয়ানে কাউকে ভর্তি করানো যাবে না এবং ক্লাস ওয়ানে ভর্তির আগে মক্তব বা মসজিদ ভিত্তিক ২বছরের ধর্মশিক্ষা গ্রহণ বাধ্যতামূলক। কারণ ২বছরের ধর্মশিক্ষার সার্টিফিকেট দিয়েই ক্লাস ওয়ানে ভর্তি করানো হবে। এছাড়া সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব পরিবহন ব্যবস্থা থাকতে হবে এবং সকল শিক্ষার্থীদের সেই পরিবহনে যাতায়াত করতে হবে।
(৯)ঘুষ ও সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করতে হবে এবং সুদের হার ৫% এ নামিয়ে আনতে হবে। প্রয়োজনে আমানতকারীদের কোন লভ্যাংশ দেওয়া হবে না এবং আমানত রক্ষায় বার্ষিক ০.৫% অর্থ আমানত থেকে কেটে নেওয়া হবে। আর এনজিও কর্তৃপক্ষ কে প্রত্যেক জেলায়, উপজেলায় ও গ্রামে শাখা, উপশাখা ও প্রশাখা খুলতে বলা হবে এবং সেখানে স্থানীয় বাসিন্দাদের নিয়োগ দিতে বলা হবে। যেখানে সুদের ২% কর্মীদের বেতন ভাতা, ১% কোম্পানির ব্যয় ও বাকি ২% কোম্পানির লভ্যাংশ হিসেবে নির্ধারণ করা হবে। তাহলে ঋণগ্রহীতারা অনেক লাভবান হবেন এবং পাশাপাশি এনজিও কর্মীরাও লাভবান হবে।
(১০) এখন থেকে দূরপাল্লা তথা থানা শহর, জেলা শহর, বিভাগীয় শহর ও রাজধানীর বাস ব্যবস্থা সরকারের অধীনে থাকবে। সবগুলো নিবন্ধন করানো হবে এবং ইটিকিটিং ব্যবস্থা করা হবে। এজন্য ‘গণপরিবহন’ নামে একটি অ্যাপস চালু করা হবে। সেখান থেকে অনলাইনে মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে ফি প্রদান করে টিকিট কাটা যাবে। সেখানে বাসের নাম ও সিরিয়াল থাকবে। প্রারম্ভিক স্থান ও গন্তব্য স্থান থাকবে। সময় অটোমেটেড থাকবে অর্থাৎ এপস কর্তৃক নির্ধারিত হবে। এছাড়া যাত্রীর নাম ও আইডি নম্বর থাকবে। ১টি আইডি কার্ড দিয়ে সর্বোচ্চ ১টি টিকিট ই কাটা যাবে। আর এখন থেকে আইডি কার্ড ৫বছর পূর্ণ হলেই অটোমেটিক দেওয়া হবে নাগরিকদের।এজন্য ৫বছরের নিচের যাত্রীরা অভিভাবকদের সঙ্গে বিনা টিকিটে বিনা সিটে ভ্রমণ করতে পারবে।

বি:দ্র: উপরে উল্লেখিত এরকম আরো অনেক সমস্যা খুঁজে বের করে জনকল্যাণমূলক সমাধান করতে হবে। কারণ সাধারণ জনগণ ই এদেশের প্রাণ। তারা ভাল থাকা মানেই গোটা দেশ ভাল থাকা। তাই আসুন সবাই মিলে সুন্দর একটি দেশ গড়ি। যেখানে আর কিছু না পেলেও অন্তত,
(১) পড়ার জন্য সহজলভ্য পোশাক
(২) থাকার জন্য একটি আশ্রয়স্থল
(৩) বিনামূল্যে/ নামমূল্যে চিকিৎসা সেবা
(৪)৩বেলা পেট ভরে ভাত এবং
(৫)দিন শেষে শান্তিতে একটু ঘুমোতে পারি।
আলহামদুলিল্লাহ এটাই সাধারণ জনগণের একমাত্র চাওয়া।
**(সমাপ্ত)**

 

 

নাম: সামসুল হক (আসল নাম)
পারিবারিক নাম: সরদার তুষার আহমেদ শাকিল
গ্রাম+পোস্ট: ভেড়ামারা
থানা: ভাঙ্গুড়া, জেলা: পাবনা।
বর্তমান পেশা: মাষ্টার্স* (চলমান)
ফোন: ০১৭৯৪৯৩২১৯৮


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর পড়ুন
এক ক্লিকে বিভাগের খবর