বৃহস্পতিবার, ২৬ ডিসেম্বর ২০২৪, ১১:৪৬ পূর্বাহ্ন

ই-পেপার

/ সাহিত্য
জন্মভূমি থেকে এক পা বেরিয়ে দেখ সাক্ষাৎ হবে কঠিন বাস্তবতার সাথে, ক্ষুধার্ত হিংস্র সিংহের ন্যায় বাস্তবতা মনে হবে,চলার পথে। যেন কাটায় সজ্জিত পথে একা হাটতেছ খালি পায়ে রক্ত ক্ষয়ে, তবু আরোও পড়ুন...
তোমাতে অনেক কিছু বলতে ইচ্ছে হয়, না বলা কিছু কথা রোজ ভাষা পায়। শরীর দেখানো লেখক সব নামবে রাস্তায়, রূপের ভাষার আবৃত্তির কথা সাহিত্যিক। প্রভাতফেরী ওদের, চুপচাপ ভাষার বর্ণমালা বিনি
চুপ থাকাটাই রাষ্ট্র ভাষা চাই। বোবার কোন শত্রু নেই। রক্তে বারেুদে মাখা ভাষার অক্ষর লেখা। ফেব্রুয়ারী মানে এখন শুধুই প্রভাতফেরী, তার চেয়ে শুধু নির্বাক হয়ে ফিরি। বুকের ভিতর সোরগোল পাকায়
অ আ বর্ণমালা,উ আ শব্দ জ্বলা। আমি দিলাম অগ্নি জ্বলা, কেউ ‍দিল ফুল,আর কেউ ‍দিল মালা। চাঁরিদিকে এখনো পায়না খেতে যারা, রাত ভর দরিদ্রতা দেয় পাহারা। কেউ রাত জেগে রয়
মাগো তোমার কোলে জন্ম নিতে পেরে আমি ধণ্য। তোমার তরে আমার সহস্র প্রনাম। বাংলা ছিলো বলে আজ আমরা গর্ব করে বলতে পারি আমরা বাঙালি। মাগো আমার দেশের রাষ্ট্র ভাষা বাংলা।
যেদিন মাগো থাকবে না এই জগতে তুমি, সেদিন আমি র’বো পড়ে তোমার পায়ে চুমি। যেদিন তুমি থাকবে না মা কেমনে যাবে রাত, মাথায় সেদিন খোকা বলে বুলাবে না হাত। তুমি
“একুশ” নাঈম ইসলাম বাঙালি উৎর্সগঃ জ্ঞানসিঁড়ি পাঠাগার স্বরবৃত্তঃ ৪+৪+৪+২ ================== একুশ আমরা কিনে আনছি ভাইয়ের রক্ত দিয়ে, সালাম শ্রদ্ধা জানাই আমরা শহীদ মিনার গিয়ে। শৃঙ্খল ভেঙে ভাষার তরে গাই যে
তোমারে দেখলে অনেক কিউট লাগে, মনে হয় তোমার লগে ঘর বাঁইন্ধাছিলাম অনেক আগে। নিশিতে কথা কইছিলাম, তোমার লগে প্রেম করছিলাম- গায়ের সেই দিঘীরপাড়ে হিজল তলে। তখন ঠিক এই বসন্ত আছিলো,