বৃহস্পতিবার, ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৮:২৯ পূর্বাহ্ন

ই-পেপার

/ অন্যান্য
পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষ্যে ৪ নং ওয়ার্ডবাসী, নলডাঙ্গা পৌরবাসীসহ দেশবাসীকে ঈদের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন নলডাঙ্গার পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি, পৌরসভার ৪নং ওয়ার্ড কমিশনার ও প্যানেল মেয়র শরিফুল ইসলাম পিয়াস। এক শুভেচ্ছা আরোও পড়ুন...
শোন ওহে মুমিন মুসলমান জাকাত ফেতরায় কমেনা যে মাল, আল্লাহর অশেষ রহমতে হয়ে যায় লালে লাল। দু:স্থদের মাঝে যাকাত ফেতরায় সমাজ ও রাষ্ট্রে বাড়ে তার মান মরনের পরে ও পাবে
সারা দেশে তীব্র গরম অনুভূত হচ্ছে। এই গরমে অতিষ্ঠ জনজীবন। গরম থেকে বাঁচতে এখন অনেকেই শরণাপন্ন হচ্ছেন শীতাতপ নিয়ন্ত্রক যন্ত্র বা এসির। এসি এখন আর বিলাসের সামগ্রী নয়, বরং হয়ে উঠেছে নিত্য প্রয়োজনীয় একটি যন্ত্র। তবে এসি কেনার সময় মাথায় রাখবেন যেসব বিষয় : ১। কত টনের এসি ঘরের মাপ অনুযায়ী স্থির করতে হবে কত টনের এসি প্রয়োজন। প্রয়োজনের কম টনের এসি লাগালে এক দিকে ঘর ঠান্ডা হতে বেশি সময় নেয়। অন্য দিকে চাপ পড়ে যন্ত্রটির উপরেও। প্রয়োজনের চেয়ে বেশি টনের এসি আবার অতিরিক্ত দ্রুত ঘর ঠান্ডা করে দেয়। অপচয় করে বিদ্যুৎ। বিশেষজ্ঞদের মতে ১২০ বর্গফুট বা তার কম মাপের ঘরের জন্য এক টনের এসিই যথেষ্ট। কিন্তু ঘরের মাপ ১৮৫ বর্গফুটের কাছাকাছি আয়তনের ঘর হলে দেড় থেকে দুই টনের এসি কিনতে হবে। ২। বিদ্যুৎ খরচ এসি ব্যবহারে বিদ্যুৎ বিল কেমন আসবে তা বোঝা যায় এসির গায়ে থাকা তারা থেকে। পাঁচটি তারাযুক্ত এসি সবচেয়ে বেশি বিদ্যুৎ সাশ্রয়ী। সাধারণত যে এসিতে যত বেশি তারা থাকে তার দাম তত বেশি হয়। কিন্তু কেনার সময়ে বেশি খরচ করতে পারলে পৌনঃপুনিক ব্যয় কমে অনেকটাই। ৩। ইনভার্টার এসি ইনভার্টার এসি কমপ্রেসরের গতিবেগ নিয়ন্ত্রণের মধ্য দিয়ে শীতলতার মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে। এই পদ্ধতিতে যেমন বিদ্যুৎ খরচ কমায় তেমনই এই এসির কর্মক্ষমতাও সাধারণ এসির তুলনায় বেশি। ৪। কয়েল ও ফিল্টার কপার বা তামার কয়েলযুক্ত এসি একটু দামি হলেও এটি তুলনামূলক ভাবে অনেক বেশি নির্ভরযোগ্য। পাশাপাশি এখন বিভিন্ন এসিতে হরেক রকমের ফিল্টার থাকে। এই ফিল্টারগুলি দুর্গন্ধ দূর করা ও বায়ুবাহিত রোগ-জীবাণু দূর করতে সহায়তা করে। ৫। অন্যান্য সুবিধা এখন সাধারণ এসির পাশাপাশি স্মার্ট এসিও বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এগুলির কোনওটিতে ওয়াইফাই থাকে, কোনওটি আবার গলার স্বর কিংবা মোবাইল ফোন থেকেই নিয়ন্ত্রণ করা যায়। তবে এই সব অত্যাধুনিক সুযোগ সুবিধা পেতে চাইলে পকেটেও কিছুটা বাড়তি চাপ পড়বে।     #CBALO/আপন
একটি সর্প দংশিলো দন্ত লাগিল পায়, অন্তরেতে লাগিল বিষ–বেঁচে ফেরা মোর দায়! কঁপালেতে লাগিল দাগ,আঁখিতে প্রেম বাসনা; ক্ষোভে মোর চুল পাঁকিলো,জন্মিলো বিড়াল ছানা। জিবন ক্রীড়ায় রক্ত সেচে সময় এলো মধুর,
লবণ আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। এটি ছাড়া সব খাবারই বিস্বাদ। রান্নাতে পরিমাণ মতো লবণ না হলে অনেকেই খাবারে কাঁচা লবণ মিশিয়ে খান। বিভিন্ন ভাবে সারা দিনে কতটা লবণ বা সো়ডিয়াম শরীর প্রবেশ করে তার হিসাব হয়তো অনেকেই রাখেন না কিংবা জানেনই না কতটুকু লবণ খাওয়া দরকার। কতটুকু লবণ খাবেন? একজন পূর্ণবয়স্ক সুস্থ মানুষ প্রত্যেক দিন এক চা চামচ পর্যন্ত লবণ খেতে পারেন। রোজের খাদ্যতালিকায় পাঁচ-ছ’গ্রাম লবণ খাদ্যতালিকায় রাখা যেতে পারে। তবে বিশেষত উচ্চ রক্তচাপ বা কিডনির সমস্যায় দীর্ঘ দিন ধরে ভুগলে কাঁচা লবণ খাওয়া বন্ধ করতে হবে। লবণ খেলেও যে বিষয়গুলো খেয়াল রাখতে হবে ১) মাখন, চিজ, পাউরুটি ইত্যাদি খাবারে লবণ থাকে। রোজের খাদ্যতালিকায় এই জাতীয় খাবারগুলি থাকলে অন্য খাবারে লবণের পরিমাণ সম্পর্কে সচেতন হতে হবে।
ছোট বেলা থেকেই মেধাবী ছিলেন, নীলফামারীর জেলা শহরের প্রগতি পাড়ার সাদমান সাকিব দিপ্ত। মেধা তালিকায় তিনি ২০০৫ সালে পিইসি পরীক্ষায় রাজশাহী বিভাগে দ্ধিতীয় সর্বোচ্চ নম্বর পেয়ে তৃতীয় স্থান অর্জণ করে।
গরমে অনেকেই ঘাম আটকাতে কিংবা খানিকটা স্বস্তি পেতে পাউডার ব্যবহার করেন। আপনার ব্যবহার করা এই ট্যালকম পাউডার কতটুকু ভালো? যে উপাদান দিয়ে ট্যালকম পাউডার তৈরি হয়- ট্যালকম পাউডার তৈরি হয় ট্যাল্ক নামক একটি পদার্থ থেকে। এটি মূলত ম্যাগনেশিয়াম, সিলিকন ও অক্সিজেন দ্বারা গঠিত একটি উপাদান। এটি আর্দ্রতা শোষণ করতে ও ত্বককে ঘর্ষণজনিত আঘাত থেকে রক্ষা করতে সহায়তা করে। ফলে এই ধরনের পাউডারে যেমন এক দিকে ঘাম নিয়ন্ত্রিত হয়, তেমনই কমে ঘাম ও ত্বকের বিভিন্ন ক্ষত তৈরির আশঙ্কা। ট্যালকম পাউডার মাখার কী ঝুঁকি? ১। কিছু কিছু ট্যালকম পাউডারে অ্যাসবেসটস নামক একটি উপাদান থাকে। এই উপাদানটি শ্বাসের সঙ্গে দেহে প্রবেশ করলে ক্যানসারের আশঙ্কা বৃদ্ধি পায়। ২। আমেরিকার একটি গবেষণা বলছে যৌনাঙ্গ সংলগ্ন অঞ্চলে এই পাউডার বেশি ব্যবহার করা হলে আশঙ্কা থাকে ওভারিয়ান ক্যানসারের। ৩। শ্বাসের মধ্যে দিয়ে এই পাউডার দেহে প্রবেশ করলে হতে পারে হাঁচি, কাশি ও শ্বাসকষ্ট। এমনকি দীর্ঘমেয়াদী ক্ষতি হতে পারে ফুসফুসের কোষ ও কলার। ৪। শিশুদের জন্য যে পাউডার ব্যবহার করা হয় তাতে যদি এই পাউডার থাকে, তবে অতিরিক্ত সতর্কতা নেওয়া বাঞ্ছনীয়। শিশুদের নাকে চলে গেলে শ্বাসযন্ত্রের সমস্যা দেখা দিতে পারে।
সংযম ও রহমতের মাস রমজান। রোজা রাখা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী। সারা দিন রোজা রেখে সুস্থ ও সতেজ থাকার জন্য ইফতারে রাখুন আনারস ও আদার জুস। আনারসে ভিটামিন-সি রয়েছে, যা আমাদের বাড়তি মেদ কমাতে সাহায্য করে। আনারস রুচি বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। আদা শরীরের জন্য খুব উপকারী। এতে রয়েছে অ্যান্টি-ব্যাক্টেরিয়াল এজেন্ট যা শরীরে রোগ জীবাণু ধ্বংস করে। আনারস ও আদার জুস তৈরি করতে যা