আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পাবনা-৪, আসনের দলিয় মনোনয়ন প্রত্যাশি আটঘরিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও পৌর মেয়র শহিদুল ইসলাম রতন ইতোমধ্যে প্রার্থীতা ঘোষণা করে আটঘরিয়া ও ঈশ্বরদী উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন পর্যায়ে ব্যাপক প্রচারণা শুরু করেছেন।
এআসনের সাধারণ মানুষের মাঝে প্রধানমন্ত্রীর উন্নয়নকে প্রসারিত করতে দীর্ঘ দিন যাবত তিনি ব্যাপক নির্বাচনী প্রচার প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছেন।
বতর্মানে তিনি প্রতিদিন সকাল থেকে রাত পর্যন্ত আটঘরিয়া ও ঈশ্বরদী উপজেলার বিভিন্ন রাস্তা ঘাটে নেতাকর্মীদের নিয়ে মোটরসাইকেল শোডাউন, হাট বাজারে লিফলেট বিতরণ, গণসংযোগ ও নিয়মিত উঠান বৈঠক করে যাচ্ছেন।
এই আসন থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়ন প্রত্যাশী আটঘরিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও মেয়র শহিদুল ইসলাম রতন বলেন,
বর্তমান সরকারের উন্নয়ন তুলে ধরে উপজেলা জুরে প্রচার প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছি। প্রধানমন্ত্রী আমাকে মনোনয়ন দিলে আমি অবশ্যই বিপুল ভোটে বিজয়ী হব।
তিনি আরও বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার প্রত্যয়ে সর্বদা আমি অঙ্গীকারবদ্ধ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে স্মার্ট বাংলাদেশ, মাদক, দূর্ণীতি, চাঁদাবাজ, ও অবৈধ দখলদার মুক্ত আটঘরিয়া- ঈশ্বরদী গড়ার প্রত্যয় নিয়ে সাধারণ মানুষের পাশে থাকতে চাই। আমি এআসনে দলীয় মনোনয়ন পেলে বিজয়ী হয়ে সাধারণ মানুষকে নিয়ে কাজ করব। তাদের পাশে থাকব।
তৃণমূল রাজনীতি থেকে উঠে আসা শহিদুল ইসলাম রতন আটঘরিয়া ও ঈশ্বরদী উপজেলা মানুষের কাছে অত্যান্ত একজন জনপ্রিয় ব্যক্তি। দলীয় কর্মকান্ডের পাশাপাশি গরীব দুস্থ অসহায় মানুষের পাশে দাড়ানো সহ ক্রীড়া সভা ও
সমাবেশে তার অংশ গ্রহণ ও বিভিন্ন কর্মকান্ড উপজেলা জুরে বেশ প্রশংসনীয়। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নকে লালন করে পাবনা-৪, আসনের তৃণমূল আওয়ামী লীগকে শক্তিশালি করার লক্ষে তিনি কাজ করে যাচ্ছেন। এতে করে সর্বস্তরের জনগণের মধ্যে ব্যাপক সমর্থন লাভ করছেন।
তিনি নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্য বলেন, বিএনপি আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বানচাল এবং নির্বাচনী পরিবেশ বিনষ্টের গভীর ষড়যন্ত্রে লিপ্ত রয়েছে। তারা অতীতের ধারাবাহিকতায় গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়ার বিরুদ্ধে অবস্থান করে নির্বাচন ও নির্বাচনী প্রক্রিয়াকে প্রশ্নবিদ্ধ করতে চায়।
একই সাথে দেশের রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা এবং উন্নয়নের চলমান অভিযাত্রাকে ব্যাহত করতে চায়।
বিএনপি একটি অবৈধ রাজনৈতিক দল। তারা কখনও জনকল্যাণ এবং মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা ও ভাগ্যোন্নয়নের রাজনীতি করেনি। বিএনপি এখন বিতর্কিত দল, মিথ্যাচারই তাদের সম্পদ।