শনিবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৫, ০৭:০০ অপরাহ্ন

ই-পেপার

শিরোনাম :
শিরোনাম :
নাগরপুরে ৭ নভেম্বর পালিত গোপালপুরে বর্ণাঢ্য আয়োজনে ঐতিহাসিক জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস পালিত আটোয়ারীতে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রযুক্তিগত কর্মকর্তা’র নেতৃত্বে টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন পরিদর্শন টিম পাবনা-৩ আসনে নির্বাচনী উত্তাপ! স্থানীয় প্রার্থী দাবিতে বিএনপির দুই নেতার যৌথ আন্দোলনের ঘোষণা জারিফ ডায়াগনস্টিক সেন্টারে প্রথম সফল নরমাল ডেলিভারি: মা ও নবজাতক দুজনেই সুস্থ ঝাওয়াইল দাখিল মাদরাসা পরিদর্শনে সভাপতি ডা. মো. রফিকুল ইসলাম নাগরপুরে হোমিওপ্যাথিক মেডিকেল কলেজে চান্সপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা অনুষ্ঠিত গোপালপুরে ভ্রাম্যমাণ আদালতে মাদকসেবনে এক ব্যক্তির কারাদণ্ড

উল্লাপাড়ার চন্দ্রগাঁতী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সীমানা প্রাচীর নির্মাণে নিম্নমানের নির্মাণ সামগ্রী ব্যবহারের অভিযোগ শিক্ষা মন্ত্রাণালয়ের ক্ষুদ্র মেরামতের অর্থ নয়ছয়

মোঃ আমিনুল ইসলাম, উল্লাপাড়া (সিরাজগঞ্জ) প্রতিনিধি :
আপডেট সময়: বুধবার, ৩০ আগস্ট, ২০২৩, ৫:৩২ অপরাহ্ণ

সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া উপজেলার চন্দ্রগাঁতী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিম্নমানের নির্মাণ সামগ্রী ব্যবহার করে সীমানা প্রাচীর নির্মাণে ব্যাপক অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে। মানহীন রড, সিমেন্ট, ইটের খোয়া, ইট, বালু ব্যবহার করে চুরিসারে এই নির্মাণ কাজ করছেন বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক। শিক্ষা মন্ত্রাণালয়ের ক্ষুদ্র মেরামতের অর্থ দিয়ে এই নির্মাণ কাজ করা হচ্ছে বলে স্থানীয়রা জানান। প্রকল্পের কাজ বিষয়ে জানেন না এস, এম, সি কমিটির সভাপতি ও অন্য সদস্যরা। প্রধান শিক্ষের বিরুদ্ধে প্রকল্পের অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ তুলেছে এলাকাবাসী। চন্দ্রগাঁতী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিচালনা কমিটির অভিভাবক সদস্য আনোয়ার হোসেন, এলাকার বাচ্চু মিয়া ও শরিফুল ইসলাম এই প্রতিবেদককে জানান, এই প্রধান শিক্ষক মোছা: সামসাদ খাতুন বিদ্যালয়ে যোগদানের পর থেকেই লেখাপড়া ও বিদ্যালয় পরিচালনা ব্যাহত হচ্ছে। কমিটির সদস্যদের কোনকিছু না জানিয়েই করছেন যে কোন কাজ। ভেঙে পড়ছে বিদ্যালয়ের শিক্ষা কাঠামো।

এস.এম.সি কমিটির সভাপতি মোঃ আবু সাঈদ জানান, শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ক্ষুদ্র মেরামত প্রকল্পের অর্থে বিদ্যালয়ে সীমানা প্রাচীর নির্মাণ হচ্ছে এই উন্নয়ন কর্মকান্ড সম্পর্কে আমাকে কোনকিছু জানানো হয়নি। তবে খুবই নিম্নমানের নির্মাণসামগ্রী ব্যবহার করে এই সীমানা প্রাচীর নির্মাণ করা হচ্ছে বলে তিনি অভিযোগ করেন।

প্রধান শিক্ষিকা মোছা: সামসাদ খাতুনকে অনিয়ম ও দুর্নীতি সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করলে তিনি বলেন, বর্তমানে দাম বেশি হওয়ায় তুলনামূলক একটু নিম্নমানের নির্মাণসামগ্রী ব্যবহার করা হয়েছে। অব্যবহৃতগুলো ফেরত দেওয়া হয়েছে। নিয়ম মেনেই সবকিছু করা হচ্ছে।

উল্লাপাড়া উপজেলা সহকারি শিক্ষা কর্মকর্তা মোঃ মনিরুজ্জামান খাঁন জানান, অভিযোগ পেয়ে বিদ্যালয়ে গিয়ে নিম্নমানের নির্মাণসামগ্রী পরিবর্তন করতে বলা হয়েছে। আরেক প্রশ্নের উত্তরে জানান, কমিটি ছাড়া বিদ্যালয়ে কোন ধরনের উন্নয়ন সম্ভব নয়।

উল্লাপাড়া উপজেলা প্রকৌশলী মো: সায়েম জানান, উন্নয়ন প্রকল্পের নকশার ডিজাইন শুধু উপজেলা প্রকৌশল অফিস করে থাকে। প্রকল্পের অর্থ ও দেখভাল শিক্ষা অধিদপ্তর করে থাকেন।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর পড়ুন
এক ক্লিকে বিভাগের খবর