সাতক্ষীরা প্রতিনিধি:
সাতক্ষীরা জেলার সুযোগ্য পুলিশ সুপার জনাব মোহাম্মদ মোস্তাফিজুর রহমান,পিপিএম(বার) মহোদয়ের দিক নির্দেশনায় এবং জনাব মোঃ হুমায়ুন কবীর, সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার, তালা সার্কেল, সাতক্ষীরা স্যার ও পাটকেলঘাটা থানার অফিসার ইনচার্জ জনাব কাজী ওয়াহিদ মুর্শেদ স্যারের নেতৃত্বে পাটকেলঘাটা থানার মামলা নং – ০৩/০৩ / ২০২০ নারী নির্যাতন মামলায় কালীগঞ্জ থানার সহায়তায় নলতা এলাকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করিয়া ইং-০৭/০৭/২০২০ তারিখ এসআই – জয় বালা ও সংগীয় অফিসার, ফোর্স এর সহায়তায়
১। মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান ( তুহিন) তার পিতা নুরুল ইসলাম ও মা মর্জিনা খাতুন কে ০৭/০৭/২০২০, ইং মঙ্গলবার রাত সাড়েবারটার দিকে আটক করে। পরে বুধবার ০৮/০৭/২০২০ যথাক্রমে আসামিদের আদালতে প্রেরন করা হয়। পাটকেলঘাটা থানায় মামলার ভিত্তিতে জানা জায় মোছাঃ নাছরিন সুলতানা, পিতা – সরদার নাজিম উদ্দীন, সাং,- পাটকেলঘাটা, তালা সাতক্ষীরা এর নারী নির্যাতন ও যৌতুককের ১১/ ক ধারায় তাদের আটক করা হয়। এ বিষয়ে নাছরিন সুলতানা আমাদের প্রতিবেদকে জানান কালীগঞ্জের বি,টি জি আর মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ইংলিশ শিক্ষক Assistant English teacher ,BTGR SCHOOL,, এ কর্মরত আছে সে।
প্রায় ৮ বছর আগে তাদের বিয়ে হয়, বিয়ের কয়েক বছর বেশ তাদের দাম্পত্য জীবন সুখেই কাটছিল, এরই মধ্যে মোস্তাফিজ রহমান তুহিন আরও একটি মেয়ের সাথে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে বিষয়টি আমি জানতে পেরে বাধা দিলে আামার উপরে নেমে আসে অমানুষিক নির্যাতন, আমি কয়েক বার বিভিন্ন পর্যায়ে আলোচনায় বসাবসি করে ও কোন সুরহা পায়নি। আমার শিক্ষাগতার সকল সার্টিফিকেট নলতায় আমার (মোস্তাফিজেজর) বাসায় থাকে। দির্ঘ দিন পরে আমি আামার সার্টিফিকেট পাওয়ায় জন্য চেষ্টা করলে সে বলে আগে আমাকে তালাক দিবি পরে সার্টিফিকেট ফেরত দেব, আর তা না হলে সার্টিফিকেট আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দিবে বলে হুমকি দিয়ে আসছে।
শুনেছি মেয়েটিকে সে এরই মধ্যে (মোস্তাফিজ) বিয়ে করেছে। আমি আর কোন উপায় না পেয়ে সঠিক বিচারের আশায় আইনের দারস্হ হয়েছি। আমি চায় আমার মত আর কোন মেয়ের যেন (মোস্তাফিজ) শিক্ষকগতার আড়ালে জীবন নষ্ট না করে। এদিকে বুধবার ০৮/০৭/২০২০ তাং আসামীদের আদালতে হাজির করলে আদালত জামিন না মন্জুর করে কারাগারে প্রেরণ করে।