৪র্থ ধাপে সিরাজগঞ্জের রায়গঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রার্থীদের প্রচারণা শেষ পর্যায়ে। শেষ দিকে এসে ভোটারদের চুল চেরা বিশ্লেষণও শেষ হয়েছে।ভোটারদের মুখে তাদের পছন্দের প্রার্থীর নামও ফুটে উঠেছে। আর দ্বিধাদ্বন্দ্ব না করে ভোটাররা স্পষ্ট মতামতই ব্যক্ত করছে।তিনজন প্রার্থী চেয়ারম্যান পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে।তার মধ্যে শেষ মুহূর্তে জন জরিপে এগিয়ে রয়েছেন (ঘোড়া মার্কা) প্রার্থী সবার প্রিয়,আস্থাভাজন ব্যক্তিত্ব গোলাম হোসেন শোভন সরকার। যিনি ইতিমধ্যেই পুরো উপজেলায় দানবীর,তারুণ্যের প্রতীক হিসেবে সবার মন কেড়েছে।এলাকার উন্নয়নের জন্য সাধ্যমত সেবা দিয়েছেন তিনি।একজন মানবাধিকার কর্মী,রায়গঞ্জ উপজেলা ইট ভাটা মালিক সমিতির সভাপতি, সাবেক ছাত্রলীগ নেতা,উপজেলা আ’লীগের অন্যতম সদস্য শোভন সরকার (ঘোড়া মার্কা) কর্মী,সমর্থকদের নিয়ে ইতিমধ্যেই বিভিন্ন হাট-বাজার,পাড়া-মহল্লা ও গ্রামে গ্রামে ভোটারদের দ্বারে দ্বারে গিয়ে ঘোড়া মার্কায় একটি করে ভোট প্রার্থনা করেছেন। উপজেলার নয়টি ইউনিয়নের ভোটারদের মধ্যে ব্যাপক সাড়া মিলছে বলে স্থানীয় ভোটাররা জানান।আগামী (৫ জুন) বুধবারে রায়গঞ্জ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বয়সের দিক দিয়ে তরুণ,জনগণের পরীক্ষিত একজন ত্যাগী আওয়ামী লীগ নেতা,বিপদে-আপদে কাছে গেলে কেউ খালি হাতে ফিরে আসেনি,এমন ব্যক্তি শোভন নির্বাচনে শতভাগ বিজয়ী হবেন এমনটাই প্রত্যাশা উপজেলাবাসীর।উপজেলার আনাচে কানাচে কর্মী,সমর্থক ও ভোট ব্যাংক ইতিমধ্যেই তার সৃষ্টি হয়েছে বলে ডামাডোল বাজনা শুরু হয়েছে।ভোটাররা বলছেন, এবারের নির্বাচনে হ্যাবিয়ট নেতারা তরুণ প্রজন্মের অহঙ্কার গোলাম হোসেন শোভনের কাছে ধরাশায়ী হবেন। আবার কিছু ভোটাররা বলে বেড়াচ্ছেন,রায়গঞ্জে এবারের নির্বাচনে ঘোড়া মার্কার যে গণজোয়ার শুরু হয়েছে,তাতে অন্য প্রার্থীরা জামানত হারাতে বসেছে।উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী শোভন সরকার জানান,আশা করি রায়গঞ্জ উপজেলাবাসী ভালোবেসে আমাকে (ঘোড়া মার্কা) ভোট দিয়ে বিপুল ভোটে বিজয়ী করবেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর ঘোষিত স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় ব্যক্তসহ আমি আমার নির্বাচনী ওয়াদা পুরুণ করতে জীবন দিয়ে হলেও রায়গঞ্জ বাসীর কল্যাণে কাজ করে যাবো ইনশাআল্লাহ।