মঙ্গলবার, ২১ মে ২০২৪, ১২:২৭ পূর্বাহ্ন

ই-পেপার

/ ফিচার
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে প্রথম দেখার সৌভাগ্য হয়েছিল স্কুলে পড়ার সময়েই। খুব সম্ভবত ১৯৫৭ সালে ঝিনাইদহে সাংগঠনিক সফরে গিয়েছিলেন। আমার বাবা ছিলেন আওয়ামী লীগের নেতা। তাই মধ্যাহ্নভোজের ব্যবস্থা ছিল আমাদের আরোও পড়ুন...
করোনা এক শতবর্ষীয় জীবাণু। শত বর্ষ পর পর নানা প্রয়োজনেই করোনার মতো নানা নামে এরা ফিরে আসে। মানুষকে আক্রান্ত করে ক্রমশ মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেয়। প্রচলিত চিকিৎসা ব্যবস্থাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে
চলনবিলের আলো বার্তাকক্ষ: দেশের নানাবিধ সৌন্দর্যের লীলাভূমি রয়েছে পাবনা জেলার ভাঙ্গুড়া উপজেলা।কালের আবর্তনে হারিয়ে যাচ্ছে তালের পাতায় ও নারিকেলের পাতায় মোড়ানো নিপুণ কারুকার্য খচিত বাবুই পাখির বাসা।পরিবেশ বিপর্যয়ের কারণে বাবুই
মহামারি করোনাভাইরাসের তান্ডবে বিধ্বস্ত পুরো বিশ্ব। জীবন হারিয়েছে তার স্বাভাবিক গতি। এখন আর আগের মতো হুটহাট করে চাইলেই ঘর থেকে বের হওয়ার অনুমতি পাওয়া যায় না। কিন্তু মানবিকতার বীজ যাদের
মায়াবতী ও দয়াল কুমারের সংসার বেশ ভালই কাটছে। প্রতিদিন সকালে ও বিকেলে দুজনে রাজদরবারের পাশে পুকুর পাড় ও পার্কে ঘুরতে যায় । তিন বেলায় খাওয়ার সময় দুজন একে অপরকে খাইয়ে
নিজস্ব প্রতিবেদক: (বিভিন্ন সংবাদপত্রে প্রকাশিত তথ্যের ভিত্তিতে ১৯৭২ সালে বঙ্গবন্ধুর সরকারি কর্মকাণ্ড ও তার শাসনামল নিয়ে ধারাবাহিক প্রতিবেদন প্রকাশ করছে বাংলা ট্রিবিউন। আজ পড়ুন ওই বছরের ২০ জুলাইয়ের ঘটনা।) বাংলাদেশ
প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বলেছেন, আঞ্চলিকতা নয়, আমরা বাঙালি— এটাই একমাত্র পরিচয়। আঞ্চলিক সংকীর্ণতা ও ভেদাভেদ ভুলে কারখানা ও খামারে উৎপাদন বাড়ানোর জন্য শ্রমিকদের প্রতি তিনি আহ্বান জানান। ১৮
রুবিনা আজাদ, আঞ্চলিক প্রতিনিধি, বরিশাল: চালতা ফুল নিয়ে রূপসী বাংলার কবি জীবনানন্দ দাশের বিশেষ আবেগ ছিল। কবিতায় তিনি লিখেছিলেন, আমি চ’লে যাব ব’লে/চালতা ফুল কি আর ভিজিবে না শিশিরের জলে…।