১৯২০ সালের ১৭ মার্চের সোনালি সন্ধ্যায় গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়া গ্রামের শেখ পরিবারের প্রাঙ্গণ আলোকিত ও মুখরিত হয়ে উঠেছিল একটি শিশুর জন্ম উপলক্ষে। জন্মলগ্নে মা-বাবা ও আত্মীয়স্বজন খুশিতে শিশুটিকে ‘খোকা’ বলে আরোও পড়ুন...
নিজস্ব প্রতিবেদক: আগস্ট আমাদের শোকের মাস। বেদনার মাস। ১৫ আগস্ট জাতীয় শোক দিবস। স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের শাহাদতবার্ষিকী। ১৯৭৫ সালের ওই দিনে স্বাধীনতাবিরোধী কুচক্রী
মোঃ নাজমুল হুদা: ‘আগস্ট’কে আমরা শোকের মাস বলি। এ মাসেই আমরা হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হারিয়েছি। এ মাসে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুননেছা মুজিবকেও হারিয়েছি। একই
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে প্রথম দেখার সৌভাগ্য হয়েছিল স্কুলে পড়ার সময়েই। খুব সম্ভবত ১৯৫৭ সালে ঝিনাইদহে সাংগঠনিক সফরে গিয়েছিলেন। আমার বাবা ছিলেন আওয়ামী লীগের নেতা। তাই মধ্যাহ্নভোজের ব্যবস্থা ছিল আমাদের
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান যদি ঘাতকের নিষ্ঠুর বুলেটে প্রাণ না হারাতেন কিংবা অন্য কোনো কারণে তার যদি মৃত্যু না হতো তবে ২০২০ সালের ১৭ মার্চ তিনি শতায়ু হতেন।
ব্রিজ-সেতু আমরা স্বপ্ন দেখি, বাস্তবে নয়। জানি না এ স্বপ্ন বাস্তবে কোনদিন রূপ নিবে কী-না। কারণ এখানে বছরের ১১ মাস পানি থাকে এবং বাকী ১ মাস পানি না থাকলেও বাঁশের
করোনা এক শতবর্ষীয় জীবাণু। শত বর্ষ পর পর নানা প্রয়োজনেই করোনার মতো নানা নামে এরা ফিরে আসে। মানুষকে আক্রান্ত করে ক্রমশ মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেয়। প্রচলিত চিকিৎসা ব্যবস্থাকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে