বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৫, ০২:৪২ অপরাহ্ন

ই-পেপার

/ সাহিত্য
ছোট্ট শব্দ বধু ভাংগা গড়ার মুল কেউ বা গড়ে স্বস্তির নীড় কেউ বা ফোটায় হুল । আসে বধু স্বামীর ঘরে ছেড়ে পিতার কুল স্বামীর জীবন ধন্য করে ফোটায় শান্তির ফুল। আরোও পড়ুন...
শেষ্ট বাঙ্গালি তো আমরা দেখার নেই কোন শেষ, আমাদের চারপাশে চলছে কত রং এর রং বেশ। জাতি আজ উচ্চ কন্ঠে বলে অনেক উচ্চ আমাদের দেশ, আধুনিক বিদ্যা গ্রহন করে নষ্ট
ক্ষুধার তাড়না তব কহিনু কাহারে, লজ্জায় ঘৃণায় তব কি জ্বালা আহারে। হারিয়েছি ক্ষুধা মম তমিস্রা কাতরে, সভ্য সমাজে নিদ্রায় পড়েছি হাশরে। মম ক্ষুধার ভোগে সুধা ভাসে যেন রুটি, সব নিমিষে
সা‌হিত্য সাধনায় আমার পা‌থেয় যে খুবই অল্প পা‌রি না তৈ‌রি কর‌তে নান্দ‌নিক ছা‌ন্দ‌নিক গল্প। আমার লেখ‌নির প‌রি‌ধিও ‌যে স্বল্প অ‌নেক চেষ্টা তদ‌বির তবু বুনন হয়না কল্প। হে প্রকৃ‌তি তু‌মিই বল;
কে বলে তুমি নাই তুমি আছো আমাদের মাঝে আঠাঁরো কোটি বিষন্ন হৃদয়ে তুমি আছো কৃষকের ধানের শীষে কিষাণীর কোমল হৃদয়ের মাঝে। কিষাণ মেয়ের টলমল আঁখিপাতে তুমি আছো স্বপ্নের রাজা হয়ে।
আঁধারের মাঝে দেখেছি আলো দেখিনি অন্ধকার প্রয়োজনে প্রিয়জন দেখেছি জেনেছি যে সমাচার- সুখের মাঝে দুঃখ দেখেছি কাছ থেকে দেখেছি দূর আপনার থেকে পরকে দেখেছি বেসুরায় ও দেখেছি সুর- মানবের মাঝে
আমার দেশের নাম বাংলাদেশ, যার প্রকৃতির নাইকো শেষ। সোনালি ফসল ফলে দেখ আমার বাংলাদেশে, কৃষক কন্যা নারিকেল তেল মাখে কাল কেশে। উঠান ভরা মুরগি কৃষকের গোলা ভরা ধান, পুকুর ভরা
আমার ক্ষুদ্র পায়ে এই সুবিশাল বসুমতির উপর চলতে চলতে একে দিয়েছি পদ চিন্হের আল্পনা যে পদ রেখা ধরা বক্ষে জেগে রবে হয়-তো কিছু কাল পদ রেখা ভেদে বেড়ে উঠবে লতা-গুলো