বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৫, ০২:৪২ অপরাহ্ন

ই-পেপার

/ সাহিত্য
মন পবনের চঞ্চল নাওখানি আজ ভাসিয়ে দিলাম দুর অজানায়। বন্দী মনের আগল খুলে আজ সুখপাখিটা যায় ছুটে যায়। এ পথের সীমান্তে দাঁড়িয়ে ভালোবাসার এক ছোট্ট ঘর ওই দুরে যায় দেখা আরোও পড়ুন...
দূর বি‌দে‌শে মাল‌য়ে‌শিয়‌াতে স্বজন থা‌কে যেথা, সমাচার জান‌তে প্রশ্ন করলাম পা‌ওয়া যায় কাঁঠাল সেথা ? অবগত হলাম জু‌টে ত‌বে সুল‌ভে পাওয়া ভার, ম‌নের তৃ‌প্তি জুড়ায় না‌কো ‌দে‌খে ফলের আকার। তিন
জলের কাছে দাঁড়ালে- আমার মায়ের কথা মনে আসে আমর মা ছিল, ধবধবে সাদা শাপলার মতো তার চার পাশে থই থই জল। আমার মা জলে ভাসতো তবু গায়ে যেন তার কখনো
কসমিক সুখ লাভে তুমি রক্ত ঝড়াও রাতভর ঝমঝম বৃষ্টির স্বপ্ন দেখ দিনভর বিরতিহীন পথচলা। আদরে মসাদরে জমাও সম্বল আশ্রয় করে নেও নিজের দম্ভ তারপর…… ভুলে যাও….. ভাবো! সবই মিছা মায়া!
তুমি চাইলে হাসবো আমি খুজবো না কোনো নিড়। তুমি চাইলে কাদবো আমি কাদবো সারাদিন। তুমি চাইলে সব ভুলে আমি হয়ে যাব একা। তুমি চাইলে কখনো আমি দেব না তোমায় দেখা।
বিদ্রোহীঃ- ০১ ========== প্রভুর নামে শুরু কেরিলাম আমি প্রথম বিদ্রোহী পর্ব, অন্যায়ের বৈরি চলবে এ দ্রোহী কলম পথে পথে করে দিবো খর্ব। বিদ্রোহীঃ-০২ ======== অশান্ত পৃথিবীতে মরুক্রান্ত দেহ নিয়ে যখন
নীড়হারা তীরবেধা পাখি গভীর রাতে করে রোদন কেউ জানেনা কষ্ট তাহার কে করেছে তারে বোধন। সুরহারা কোন বাশুরিয়া তালহারা তার সুরের মায়ায় দূর আকাশের তারার সাথে পথ হারিয়ে আধার ছায়ায়।
আমি যখন ভাঙন দেখে হতবাক নিশ্চুপ বিলীন হয়েছে জীবনের সব রংরুপ, তুমি তখন কবিতায় দিয়েছ ডুব। আমি যখন হারিয়েছি চেনা ছন্দ গ্রাস করেছে বেড়াজাল আর দ্বন্দ্ব তুমি তখন ফুরিয়েছ জীবনানন্দ।