সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ১২:৩৪ অপরাহ্ন

ই-পেপার

/ সাহিত্য
কি দিয়ে শুরু করবো? ঘরের পাশেই ছিলো কামরাঙ্গাগাছ, থোকায় থোকায় ঝুলে থাকতো ফলগুলো এপাড়া ওপাড়া দু পাড়ার পুচকেরা বসে থাকতো সে গাছের তলে, পাখিরাও যেনো ইচ্ছে করেই ফেলে দিতো কামরাঙ্গা আরোও পড়ুন...
মন পবনের চঞ্চল নাওখানি আজ ভাসিয়ে দিলাম দুর অজানায়। বন্দী মনের আগল খুলে আজ সুখপাখিটা যায় ছুটে যায়। এ পথের সীমান্তে দাঁড়িয়ে ভালোবাসার এক ছোট্ট ঘর ওই দুরে যায় দেখা
এই বরষায় নব হরষায় উছলি উঠিছে হিয়া—! চঞ্চল মন না জানি কখন কোন নদীতীরে ধায়–! নূতন মুকুলে স্বপ্নদানা তরী–তীরে তীরে ছায়–! নব আনন্দে নূতন ছন্দে আশার আলো টি মেখে— নূতন
আসুন জেনে দেখি সত্যিকার এ দেশটি কার, আমার না আপনার নাকি কারো বাপ-দাদার? যারা হাজার হাজার কোটি টাকা লুটে তারা বিলাসবহুল বাড়ি,গাড়ি, মদ, জুয়া, নারী করে ব্যবহার, অন্যদিকে নাই গরীবের
দূর বি‌দে‌শে মাল‌য়ে‌শিয়‌াতে স্বজন থা‌কে যেথা, সমাচার জান‌তে প্রশ্ন করলাম পা‌ওয়া যায় কাঁঠাল সেথা ? অবগত হলাম জু‌টে ত‌বে সুল‌ভে পাওয়া ভার, ম‌নের তৃ‌প্তি জুড়ায় না‌কো ‌দে‌খে ফলের আকার। তিন
জলের কাছে দাঁড়ালে- আমার মায়ের কথা মনে আসে আমর মা ছিল, ধবধবে সাদা শাপলার মতো তার চার পাশে থই থই জল। আমার মা জলে ভাসতো তবু গায়ে যেন তার কখনো
কসমিক সুখ লাভে তুমি রক্ত ঝড়াও রাতভর ঝমঝম বৃষ্টির স্বপ্ন দেখ দিনভর বিরতিহীন পথচলা। আদরে মসাদরে জমাও সম্বল আশ্রয় করে নেও নিজের দম্ভ তারপর…… ভুলে যাও….. ভাবো! সবই মিছা মায়া!
তুমি চাইলে হাসবো আমি খুজবো না কোনো নিড়। তুমি চাইলে কাদবো আমি কাদবো সারাদিন। তুমি চাইলে সব ভুলে আমি হয়ে যাব একা। তুমি চাইলে কখনো আমি দেব না তোমায় দেখা।