বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৫, ০৪:৫৮ অপরাহ্ন

ই-পেপার

/ সাহিত্য
কবি কবি ভাব ধরেছি মাথায় রেখে লম্বা চুল, দু’চার লাইন লিখতে গেলে হয় যে শতো ভুল। ডজন খানেক কলম ভাঙ্গে লিখতে নিজের নামটা, তবুও সদা মরিয়া থাকি পাইতে কবি’র আরোও পড়ুন...
চর এলাকার দুক্কের কতা কি কইমু তোমাগরে! আবুল তাবুল চলত্যাছে হগ্গলে কেউলই মাইনত্যাছেনা কেঅইলকে। লতুন লতুন মাতবার গজাইছে অবৈধ কামাইর লাইগ্যা ঘোরে, গরীব মাইনষেগরে ঠগাইত্যাছে তারা রাজনীতি আর ক্ষ্যামতার জোড়ে।
(সাংবাদিক কামাল কে উৎস্বর্গ) ঝড়ে যাবার জন্য জন্ম সেতো বকুল ফুল বকুলফুল একটি করে ঝড়ে পড়ছে আমার ভালোবাসার মলিন পথের ধূলায় একদিন ভোরে বকুলফুল কুড়িয়ে দেখি প্রতিটা ফুলে,তোমার মুখো,ছবি চোখের
জীবনে যদি হতে চাও মহান হতে চাও তুমি বড়, তবে তুমি জীবনে চেষ্টা আর সাধনাকে সঙ্গি করো। জীবনে যদি ব্যর্থ হও তুমি এক বার, তবে তুমি সাফল্যের খোঁজে চেষ্টা সাধনা
আমার না বলা কথা না বলাই রয়ে যাক- নীরব প্রেম কেঁদে যাক রাতের আঁধারে। মনের আকাশে স্বপ্নরা মেঘের মতোই ঘুরুক অবিরাম – তোমার অভিশাপ সে মেঘে মিশে বৃষ্টি হয়ে ঝরুক।
কি দিয়ে শুরু করবো? ঘরের পাশেই ছিলো কামরাঙ্গাগাছ, থোকায় থোকায় ঝুলে থাকতো ফলগুলো এপাড়া ওপাড়া দু পাড়ার পুচকেরা বসে থাকতো সে গাছের তলে, পাখিরাও যেনো ইচ্ছে করেই ফেলে দিতো কামরাঙ্গা
পরীর চোখে ঘুম নেই। মন পুরুষ মনে দাঁগ কেঁটে গেছে। পরী মনে মনে বলল,”তোমায় ছাড়া বাঁচবোনা আমি। ” পরী কোলবালিশ জড়িয়ে আছে। বিয়ের আগে প্রত্যেক যুবতী নারীর প্রিয় কোলবালিশ। কোলবালিশ
বন্ধু যদি ক্ষনিকের জন্য প্রশান্তি পেতে চাও, ছুটে এসে চলনবিলের রূপটি দেখে যাও। প্রকৃতির দৃশ্যে মুখরিত হয়ে গাইতে চাইবে গান, সুর না থাকলেও গুনগুনাবে তাতেই জুরাবে প্রাণ। সৃষ্টি কর্তা আল্লাহ্