পাকসেনারা প্রথম গোপালগঞ্জ প্রবেশ করে মুযোদ্ধাদের ঘাঁটি মানিকহারে হামলা চালায়, হানাদার বাহিনী রাজাকারদের সহায়তায় পুরো মানিকহার গ্রাম আগুনে জ্বালায়। পাকসেনার বহর কালিগঞ্জের দিকে অগ্রসর হয় কালামিয়ার নেতৃত্বে একটি এ্যামবুশ করে, আরোও পড়ুন...
পাকবাহিনী নড়াইল-যশোর রোডে দাইতলায় মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতিরক্ষা ব্যুহতে আক্রমণ চালায়, ৫ ঘন্টা স্থায়ী এ যুদ্ধে সুসজ্জিত পাকবাহিনীর সাথে গোলাবারুদ্ধের অভাব থাকলেও প্রতিরোধে অংশ নেয়। পাকসেনারা ‘ফির্ডগান’ আর্টিলারি আধুনিক অস্ত্রে লালমনিরহাট বদরগঞ্জ
৬ এপ্রিল চট্টগ্রামের দোহাজারীতে মুক্তিবাহিনীর সাথে হায়েনার তুমুল যুদ্ধ হয়, মুক্তিযোদ্ধাদের আক্রমণে টিকতে না পেরে শহর হতে পাকসেনারা পিছু হটে যায়। এই দিনে সিলেটের করিমগঞ্জ সীমান্তে মুক্তিবাহিনী ও পাকসেনাদের লড়াইয়ে,
সেদিনের সেই মিষ্টি সকালে তোমার সাথে হয়েছিল দেখা বলেছিলে কথা আমারই সাথে চোখে চোখে চোখ রেখে কেটেছিল কিছুটা সময়। আবার কি হবে দেখা ঠিক সেদিনের মতো হবো কি দুজন দুজনার
৫ এপ্রিল ঢাকায় কারফিউর একটু শিথিল হয় এদিন দলে দলে লোক জন ঢাকা ত্যাগ ছাড়ে, যশোর থেকে কুষ্টিয়ার পথে ঘাতক হানাদার বাহিনী বিশাখালিতে মুক্তিবাহিনীর এ্যামবুশের ফাদে পড়ে । কুষ্টিয়ার বিশাখালীতে
১ লা এপ্রিল বাংলাদেশের বিভিন্ন গ্রাম শহরে পাকিস্তানী হানাদার প্রতিরোধে তৗব্র যুদ্ধ চলছে, কুষ্টিয়ায় মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতিরোধে হানাদার পর্যুদস্ত যশোরে হানাদার বাহিনী নির্বিচারে হত্যাকান্ড করছে। হানাদার বাহিনী যশোরে বিহারীদের সহযোগিতায় বাঙ্গালীদের