পাকবাহিনী নড়াইল-যশোর রোডে দাইতলায়
মুক্তিযোদ্ধাদের প্রতিরক্ষা ব্যুহতে আক্রমণ চালায়,
৫ ঘন্টা স্থায়ী এ যুদ্ধে সুসজ্জিত পাকবাহিনীর সাথে
গোলাবারুদ্ধের অভাব থাকলেও প্রতিরোধে অংশ নেয়।
পাকসেনারা ‘ফির্ডগান’ আর্টিলারি আধুনিক অস্ত্রে
লালমনিরহাট বদরগঞ্জ ভূষিরবন্দরে হামলা চালায়,
মুক্তিবাহিনীর তুলনায় হানাদার আধুনিক অস্ত্রের অধিকারী
ভারতীয় বিএসএফ বাহিনীর অস্ত্র সহায়তার প্রতিশ্রুতি দেয়।
পাঁচদোনায় মুক্তিযোদ্ধাদের দৃঢ়প্রতিরক্ষা ব্যুহে
ঘাতক হানাদার বাহিনী অতর্কিত হামলা করে,
মুক্তিযোদ্ধাদের অদম্য সাহসী মোকাবেলায়
পাকিস্তান হানাদার বাহিনীর ১৫৫ সেনা মরে ।
পাশ্ববর্তী ত্রিপুরায় বাংলাদেশের শরণার্থীদের সেবায়
ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার ০৯ টি শরনার্থী শিবির চালু করায়,
ভারত পাকিস্তানের অভ্যন্তরীন বিষয়ে হস্তক্ষেপ করছে
বাঙ্গালীর পাশ থেকে সরাতে জাতিসংযে অভিযোগ জানায় ।
জাকার্তায় ইন্দোনেশীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র/ছাত্রীরা
পূর্ব পাকিস্তানে গণহত্যা চালানোর প্রতিবাদ জানায়,
মানিকগঞ্জের কালীগঙ্গা নদীর পারে পাকসেনাদের গুলিতে
তারাঘাটের সড়ক ও জনপথ বিভাগের কর্মচারীরা প্রাণ হারায়।