সোমবার, ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ০১:১৯ পূর্বাহ্ন

ই-পেপার

/ সাহিত্য
দিগন্ত জোড়া ধরনীর বুকে কত না ছবি আঁকি, সরিষা ফুলের অপরূপ সাজে ভরে যায় মোর আঁখি। বিকেল বেলা রোদের ছোঁয়া কি যে মনোহর শোভা, সরিষার ফুলের রূপের বাহার হৃদয়ে লাগছে আরোও পড়ুন...
তোমার এলো চুলের মুগ্ধতায় আমার মনপ্রাণ হয় উদাসী, আপনার চেয়ে আপন তুমি তাই তোমাকেই ভালোবাসি। সুকেশিনী আমার রাণী হবে? দেবো বেনিতে বেলি ফুল, চোখের কাজল, পায়ের নূপুর  দেবো তোমায় সোনার
শীতের রাতের শিশির যেন বিষ মাখানো বান ফোটায় ফোটায় বিঁধে বুকে বেরিয়ে যায় প্রাণ। শীতল হাওয়া বহে যখন স্তব্ধ নিঝুম রাতে তরতরিয়ে কাঁপে দেহ ঘুম আসেনা শীতে। গাছ তলাতে ঘুমাতে
মাটির ভিতর পঁচা ফকির নিরেট মাটি দেহ কেহ বলেন দুইশ বছর চারশ বছর কেহ। কোথায় বাড়ি, জন্ম, মৃত্যু কেউ জানে না তাহা, ভূজার ছলে পূজার ছলে সেজদা করে আহা।। বাবা
কালিয়া নড়াইল জ্যৈষ্ঠ মাসে খাঁ খাঁ রোদ্দুর ঝরছে দেহে ঘাম, আম কাঁঠাল পাক ধরেছে খোকা খোটে জাম। গগন কোনে মেঘ করেছে আয়রে খোকা ঘরে, একটু পরে ঝড় উঠিবে মেঘ ডাকিবে
ফিলিস্তিনি জ্বলছে এখন রক্ত ঝরে রোজ, স্বার্থবাদী বিশ্ব মোড়ল কেউ রাখেনা খোঁজ। হাজার হাজার চলছে গুলি কেমন করে আমরা ভুলি মারছে বোমা ইসরাইলী করছে বাড়াবাড়ি, নির্বিচারে মরছে মানুষ মরছে শিশু
প্রেম দেবো উজাড় করে সোহাগ দেবো দু’হাত ভরে। ভালোবেসে সবই দেবো যাহা তুমি চাও হাতি দেবো,ঘোড়া দেবো দেবো রাজ্যটাও। মন দেবো,প্রাণ দেবো দেবো দুধ-চিনি মুঠো ভরে চাঁদ এনে দেবো প্রতিদিনই।
ইট পাথরের তৈরী শহর নামটি তার ঢাকা, রাস্তা গুলো নয়ত সোজা সবি আঁকা বাঁকা। ব্যাস্ততম মানুষগুলোর মনটা হল পাথর, বনবনানী নদী ছাড়া হচ্ছে তারা কাতর।। জীবিকার জন্য সবাই হচ্ছে ঢাকা