মঙ্গলবার, ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৪:৪৫ পূর্বাহ্ন

ই-পেপার

/ অন্যান্য
চৈত্র কে পিছে ফেলে এলো ছুটে বৈশাখ, বাহারি রঙের পোষাক পরে মেলায় ছোটে বৈরাখ।  পদ্মা,পলাশ,শাপলা মিলে মেলায় ঘোরে, পুতুল বাঁশি একতারা কিনবে চড়কে ঘুরে। চরম গরমে ঘাম ঝরে ঝর হাতে আরোও পড়ুন...
অর্থ সম্পদ ছিল অঢেল কম ছিলনা কিছু, গগন ছোঁয়া মন ছিল তার মা ছিল তার পিছু। গগন চাঁদ চাইনি হাতে ছুটছে তার পিছু, হিমালয় পর্বত করতে বিজয় লাগে না তার
সুখের সন্ধানে জান্নাতুল মাওয়া জুঁই দিবা শেষে রাত্রি আসে সঙ্গে নিয়ে অন্ধকার, তারই মাঝে চন্দ্র হাসে মুগ্ধতায় ভরা শুধাকর। দিন আসে নিয়ে মিহির গগন হাসি দিয়ে চমৎকার, ভোর পেরিয়ে দুপুর
খোকা তুমি পড়তে বস আর করনা মানা, এই পৃথিবীর অনেক কিছুই তোমার যে অজানা। অনেক পড়তে হবে জীবন টাকে এগিয়ে নিতে স্বপ্নেরি ঠিকানা। নিজের ভালো বুঝো ভেবে আর করনা হেলা,
মমিন গণে বসে আছে  দীর্ঘ অপেক্ষায়, রোজা রেখে মন থেকে অহংকার লয়। ক্ষুধা বড্ড যন্ত্রনা দেয় বুঝিনি আগে, রোজা বোঝায় গরীবের কষ্ট হৃদয় লাগে। আকাশ কাঁদে বাতাস কাঁদে চোখে দেখে
ফাঁকা বিলে একটি পুকুর ধু-ধু রোদ্দুর, ছুটে চলে রাখাল ছেলে কত দূর? পুকুর পাড়ে একটি গাছ বসেছে তলায়, বসে বসে বাজায় বাঁশি পাখিরা গায়। হঠাৎ দেখি রক্ত ঝরে কে করেছে
একাত্তরের পঁচিশ মার্চ  ভয়াবহ অধ্যায়, ভুলবে কি বাঙালি ক্ষত যে কলিজায়? একাত্তরের মধ্যে রাতে ওরা দেয় হামলা,  মারছে জ্ঞানী গুণী ছাত্র ও আমলা। মা বোনদের দংশন করে বিশাক্ত ওই সাপে,
দৌঁড়ে এসে বললো খোকা শুনেছ খবর বাবা? আমার সাথের খেলার সাথী খাইছে নাকি থাবা! অনেক কষ্ট হচ্ছে তাহার ডাক্তার আসছে বাড়ি, সাথীর মায়ে বলছে কেঁদে যাবে তাদের ছাড়ি। একটু পরেই