আল্লাহর ভালোবাসা পেতে হলে বান্দাকে অবশ্যই রবের হুকুম-আহকাম পরিপূর্ণভাবে মেনে চলতে হবে। আল্লাহ ও তার রাসুলের (সা.) আনুগত্য ছাড়া আল্লাহর প্রিয় বান্দা হওয়া সম্ভব নয়। আল্লাহর ভালোবাসা পেতে হলে বেশ আরোও পড়ুন...
মহান আল্লাহ রাব্বুল আলামিন বিশ্ব মানবতার মুক্তির দিশারি হযরত মোহাম্মদ রাসুল.(সঃ) কে পৃথিবীতে পাঠিয়েছিলেন বিশ্ব তথা মানব জাতির জন্য রহমত হিসেবে। হজরত আদম (আ.)-এর মাধ্যমে দুনিয়ার বুকে প্রথম নবীর আগমন,
বন্যায় কবলিত মানুষের জন্য সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেয়া অশেষ নেকির কাজ। হাদিস শরিফে দুনিয়াতে ক্ষুধার্ত ও তৃষ্ণার্ত মানুষকে অন্ন ও বস্ত্র দানের পরকালীন প্রতিদান ঘোষণা করে রাসুল সা. বলেছেন, ‘যে
ইসলামের বিধিবিধান হিজরি সন ও চান্দ্র তারিখের সঙ্গে সম্পর্কিত। ধর্মীয় আচার–অনুষ্ঠান, আনন্দ উৎসবসহ সব ক্ষেত্রেই মুসলিম উম্মাহ হিজরি সনের ওপর নির্ভরশীল। মানুষের প্রয়োজনে ব্যবহারোপযোগী করে আল্লাহ তাআলা সময়কে প্রাকৃতিকভাবে বিভিন্ন
হযরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, ‘মহানবী (সা.) প্রিয় মাতৃভূমি মক্কা মুর্কারামা হতে হিজরত করে মদীনা মুনাওয়ারায় এসে দেখলেন, মদীনাবাসীরা মিহিরজান ও নওরোজ নামে দুটি দিবসে ক্রিয়া ও উৎসব
আল্লাহতায়ালার সন্তুষ্টি অর্জনের লক্ষ্যে অনুগত হয়ে নিজের মনের হিংসা-বিদ্বেষ, রাগ-অভিমানসহ সব ধরনের কুপ্রবৃত্তিকে দমন করার জন্য পবিত্র ও হালাল পশু আল্লাহর নামে জবাই করার নাম কোরবানি। কোরবানি করার পর একজন
বর্তমান বাংলা নববর্ষ তথা পহেলা বৈশাখ পালনের আধুনিক সংস্করণের কিছুটা নমুনা এই রকম, রবীন্দ্রসংগীতের মাধ্যমে বর্ষবরণ, বৈশাখী মেলা, রমনার বটমূলে পান্তা-ইলিশের ভোজ, জীবজন্তু ও রাক্ষস-খোক্কসের প্রতিকৃতি নিয়ে গণমিছিল, নারী-পুরুষের অবাধ
বিদায় বা প্রস্থানের আরবি হলো ‘আল বিদা’; তাই রমজানের শেষ শুক্রবারকে ‘জুমাতুল বিদা’ বলা হয়ে থাকে। জুমাতুল বিদার মাহাত্ম্য অত্যধিক। রমজান মাসের সর্বোত্তম দিবস হলো জুমাতুল বিদা। ইসলামি মাসসমূহ ও