বুধবার, ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৮:১৬ পূর্বাহ্ন

ই-পেপার

/ ধর্ম জীবন
আল্লাহ তাআলা পরিপূর্ণ হেকমত অনুযায়ী রোযার বিধান জারী করেছেন। তিনি রোযাদারকে ভারসাম্য রক্ষা করে রোযা রাখার নির্দেশ দিয়েছেন; একদিকে যাতে রোযা রাখার কারণে রোযাদারের শারীরিক কোন ক্ষতি না হয়। অন্যদিকে আরোও পড়ুন...
রোববার সৌদি আরবের আকাশে পবিত্র রমজান মাসের চাঁদ দেখা যায়নি। সেই হিসেবে দেশটিতে সোমবার (১২ এপ্রিল) শাবান মাসের ৩০ দিন পূর্ণ হবে। ফলে মঙ্গলবার (১৩ এপ্রিল) থেকে সৌদিতে রোজা শুরু
রমজান মাস। আরবি মাসসমূহের মধ্যে সবচেয়ে বরকতময় ও মর্যাদাপূর্ণ মাস। এ মাসের গুরুত্ব ও বৈশিষ্ট্য অপরিসীম। দুনিয়ার কোনো সম্পদের সঙ্গে আল্লাহর এ অনুগ্রহের তুলনা চলে না। রমজানের আগমনে বিশ্বনবি অনেক
ইসলাম মানুষকে প্রয়োজনীয় সব বিষয়ের সচেতনার প্রতি গুরুত্বারোপ করেছে। কেননা সচেতনা ছাড়া মানুষ ইসলামের কোনো বিধানই পালন করতে পারবে না, পালন করা সম্ভবও হবে না। যেমন, অজু করতে হলে তাকে
দৈনন্দিন জীবনে আমরা নানা অনিয়ম, অসংযমী কাজ করে ফেলি। আমরা অধৈর্য হয়ে পড়ি এবং অন্যায় বা গুনাহের কাজে নিজেকে জড়িয়ে ফেলি। অনেক সময় আমরা বিপদে পড়েও ধৈর্য হারিয়ে ফেলি। এ
রহমত, বরকত, মাগফেরাত ও নাজাতের মাস রমজান। লাইলাতুন নিসফা মিন শাবানও অতিবাহিত হয়েছে। শাবান মাস ২৯/৩০ দিন পূর্ণ হলেই শুরু হবে এ বরকতময় মাস। রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম দুই
আজ সোমবার দিবসের আলোকরেখা পশ্চিমে মিলিয়ে যাওয়ার পরই শুরু হবে অনেক মুসলমানের কাছে পরম কাঙ্ক্ষিত মহিমাময় রজনী শবে বরাত। পাপ থেকে সর্বান্তকরণে ক্ষমা প্রার্থনা করে নিষ্কৃতি লাভের অপার সৌভাগ্যের রাত।
রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেছেন, “আমার উম্মতের মধ্যে সত্তর হাজার লোক হিসাব-নিকাশ ব্যতিরেকেই বেহেশতে প্রবেশ করবে। তারা হলো, মন্ত্রতন্ত্র দ্বারা যারা ঝাড়-ফুঁক করায় না, অশুভ লক্ষণাদিতে বিশ্বাস করে না