আল্লাহ পবিত্র, তিনি শুধু পবিত্র জিনিসই কবুল করেন। ইসলাম পবিত্র ধর্ম। পবিত্র বিশ্বাস এবং পবিত্র কর্মই ইবাদত। ইমানের প্রথম বাক্য হলো কালেমা তাইয়েবা, এর মানে হলো পবিত্র বাণী। যার মাধ্যমে আরোও পড়ুন...
বন্যায় কবলিত মানুষের জন্য সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেয়া অশেষ নেকির কাজ। হাদিস শরিফে দুনিয়াতে ক্ষুধার্ত ও তৃষ্ণার্ত মানুষকে অন্ন ও বস্ত্র দানের পরকালীন প্রতিদান ঘোষণা করে রাসুল সা. বলেছেন, ‘যে
ইসলামের বিধিবিধান হিজরি সন ও চান্দ্র তারিখের সঙ্গে সম্পর্কিত। ধর্মীয় আচার–অনুষ্ঠান, আনন্দ উৎসবসহ সব ক্ষেত্রেই মুসলিম উম্মাহ হিজরি সনের ওপর নির্ভরশীল। মানুষের প্রয়োজনে ব্যবহারোপযোগী করে আল্লাহ তাআলা সময়কে প্রাকৃতিকভাবে বিভিন্ন
হযরত আনাস (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, ‘মহানবী (সা.) প্রিয় মাতৃভূমি মক্কা মুর্কারামা হতে হিজরত করে মদীনা মুনাওয়ারায় এসে দেখলেন, মদীনাবাসীরা মিহিরজান ও নওরোজ নামে দুটি দিবসে ক্রিয়া ও উৎসব
আল্লাহতায়ালার সন্তুষ্টি অর্জনের লক্ষ্যে অনুগত হয়ে নিজের মনের হিংসা-বিদ্বেষ, রাগ-অভিমানসহ সব ধরনের কুপ্রবৃত্তিকে দমন করার জন্য পবিত্র ও হালাল পশু আল্লাহর নামে জবাই করার নাম কোরবানি। কোরবানি করার পর একজন
বর্তমান বাংলা নববর্ষ তথা পহেলা বৈশাখ পালনের আধুনিক সংস্করণের কিছুটা নমুনা এই রকম, রবীন্দ্রসংগীতের মাধ্যমে বর্ষবরণ, বৈশাখী মেলা, রমনার বটমূলে পান্তা-ইলিশের ভোজ, জীবজন্তু ও রাক্ষস-খোক্কসের প্রতিকৃতি নিয়ে গণমিছিল, নারী-পুরুষের অবাধ
বিদায় বা প্রস্থানের আরবি হলো ‘আল বিদা’; তাই রমজানের শেষ শুক্রবারকে ‘জুমাতুল বিদা’ বলা হয়ে থাকে। জুমাতুল বিদার মাহাত্ম্য অত্যধিক। রমজান মাসের সর্বোত্তম দিবস হলো জুমাতুল বিদা। ইসলামি মাসসমূহ ও
ফিতরা বা সাদকাতুল ফিতর হলো সেই নির্ধারিত সাদকা, যা ঈদের নামাজের আগে অসহায় গরিব-দুঃখীদের দিতে হয়। এটিকে জাকাতুল ফিতরও বলা হয়। ঈদের দিন সকালেও যদি করো কাছে নিসাব পরিমাণ সম্পদ-