বৃহস্পতিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৫:১০ পূর্বাহ্ন

ই-পেপার

/ ধর্ম জীবন
মহররম হিজরি বর্ষের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মাস। পবিত্র কোরআনুল কারিম ও হাদিস শরিফে এ মাসকে অত্যন্ত ফজিলতপূর্ণ বলা হয়েছে। কোরআনের ভাষায় এটি সম্মানিত চার মাসের (‘আরবাআতুন হুরুম’) অন্যতম। এ মাসে বেশি আরোও পড়ুন...
সালাম শব্দের অর্থ শান্তি। পৃথিবীর শ্রেষ্ঠতম সুন্দর কথা, পরম শান্তিময়, সর্বোচ্চ সম্মানজনক অভ্যর্থনামূলক ইসলামী অভিবাদন। ভ্রাতৃত্ব, সৌহার্দ্য, আন্তরিকতা, নিরাপত্তা ও অকৃত্রিম ভালোবাসার বিনম্র অভ্যর্থনার বহিঃপ্রকাশ। জান্নাতের সর্বোচ্চ নিয়ামত, আল্লাহর দিদার।
অধিকাংশ ব্যক্তি নিজের কোরবানি নিজে না করার পেছনে অন্যতম কারণ হলো- অনেকেই মনে করেন যে, তিনি কোরবানির পদ্ধতি বা নিয়ম জানেন না। আসলে কোরবানি নিয়ম ও পদ্ধতি একেবারেই সহজ। কোরবানির
বছর ঘুরে আবার এল পবিত্র ঈদুল আজহা। শান্তি, সৌহার্দ্য আর আনন্দের বার্তা নিয়ে আসে এই উৎসব। আজ সব ভেদাভেদ ভুলে ভ্রাতৃত্বের বন্ধনে মিলিত হওয়ার দিন। পবিত্র ঈদুল আজহায় মহান আল্লাহর
ইসলাম মানবতার ধর্ম। এক মুসলমান অপর মুসলমানের ভাই। ইসলাম শিক্ষা দেয় ক্ষতিগ্রস্ত ও বিপদগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়ানো, বিপদ মুক্তির জন্য সাহায্য করা। তাদের দুর্দিনে আর্থিক সহায়তা, খাবার-দাবার, ত্রাণ ও পুনর্বাসন
যেসব পশু দিয়ে কোরবানি করা জায়েজ : ছয় ধরনের পশু দিয়ে কোরবানি জায়েজ বা বৈধ। এসব পশু ছাড়া অন্য পশু দিয়ে কোরবানি করা বৈধ নয়। তা হলো উট, গরু, ছাগল,
কোরবানি দিতে হবে শরিয়ত যে ধরনের পশু পছন্দ করে। যেমন- উট, গরু, মহিষ, ছাগল, ভেড়া, দুম্বা ইত্যাদি দিয়ে। এ ধরনের পশুকে কোরআনের ভাষায় বলা হয় ‘বাহিমাতুল আনআম অর্থাৎ অহিংস্র গৃহপালিত
কোরবানির আভিধানিক অর্থ হলো কাছে যাওয়া বা নৈকট্য অর্জন করা। ইসলামি ফিকহের পরিভাষায় কোরবানি হলো জিলহজ মাসের ১০ তারিখ সকাল থেকে ১২ তারিখ সূর্যাস্তের পূর্ব পর্যন্ত আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে শরিয়তের