ইসলাম মানবতার ধর্ম। এক মুসলমান অপর মুসলমানের ভাই। ইসলাম শিক্ষা দেয় ক্ষতিগ্রস্ত ও বিপদগ্রস্ত মানুষের পাশে দাঁড়ানো, বিপদ মুক্তির জন্য সাহায্য করা। তাদের দুর্দিনে আর্থিক সহায়তা, খাবার-দাবার, ত্রাণ ও পুনর্বাসন আরোও পড়ুন...
কোরবানির আভিধানিক অর্থ হলো কাছে যাওয়া বা নৈকট্য অর্জন করা। ইসলামি ফিকহের পরিভাষায় কোরবানি হলো জিলহজ মাসের ১০ তারিখ সকাল থেকে ১২ তারিখ সূর্যাস্তের পূর্ব পর্যন্ত আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে শরিয়তের
মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাতে আগামী ৯ জুলাই (শনিবার) ঈদুল আজহা অনুষ্ঠিত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি বলে জানিয়েছেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। জ্যোতির্বিজ্ঞানের হিসাব অনুযায়ী, আগামী ৩০ জুন (বৃহস্পতিবার) ইসলামী মাস জিলহজ শুরু হতে
কুরবুন বা কোরবানি অর্থ আত্মত্যাগ, উৎসর্গ বা বিসর্জন ইত্যাদি। ইসলামি শরিয়তের পরিভাষায় আল্লাহর নৈকট্য লাভের উদ্দেশ্যে মহান আল্লাহর নামে কোনো কিছু উৎসর্গ করার নামই কোরবানি। প্রচলিত অর্থে কোরবানি হলো পবিত্র
প্রাপ্ত বয়স যেসব মুসলিমের যাওয়া-আসা ও অন্যান্য সব রকম খরচ বহনের সামর্থ্য আছে, তাদের ওপর হজ ফরজ। কেউ হজ ফরজ হওয়ার পর আদায় না করলে আল্লাহ তাআলা তাকে কঠিন শাস্তি
আল্লাহতায়ালা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর জীবনে একবার হজ ফরজ করেছেন। এ মর্মে পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, হজ পালনের মাধ্যমে মহান আল্লাহর এ নির্দেশ পালিত হয়। আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জন : হজের মাধ্যমে
মানুষ সামাজিক জীব। সামাজিক হতে হলে পরোপকারী হতে হবে। একজন অন্যজনের বিপদে এগিয়ে আসা, পাশে দাঁড়ানো, সহমর্মী হওয়া, শুধু নিজের সুখের জন্য ব্যস্ত না হয়ে অন্যের মুখে হাসি ফোটাতে চেষ্টা
আলেম-ওলামা সাধারণ কোনো মানুষ নয়। তাঁদের যোগসূত্র সরাসরি সারা বিশ্বের প্রতিপালক আল্লাহপাকের সাথে। কোরআনের ইলম অর্জনকারীই হলেন আলেম। আর কোরআন শিক্ষা স্বয়ং রাব্বুল আলামীন আল্লাহতায়ালা থেকে ধারাবাহিকভাবে আলেমরা অর্জন করেছেন।