মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষে বিশ্ব জনমত গঠনে
নেতা তাজ উদ্দিন আহমেদ যান ভারত সফরে,
পাকিস্তানী নৃশংসতা নির্যাতন থেকে বাঁচতে
লক্ষাধিক শরণার্থী অবাধে ভারত প্রবেশ করে ।
ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরাগান্ধী পার্লামেন্টে
বাংলার গণতান্ত্রিক সংগ্রামের প্রতি সংহতি প্রকাশ,
জনগণের ওপর নির্মম হত্যাকান্ড বন্ধের লক্ষে
পূর্ব বাংলা সম্পর্কিত একটি প্রস্তাব করে পাশ ।
ঢাকার কল্যানপুর সেতুতে হায়েনার তল্লাশীতে
ঢাকা হতে গ্রামমুখী নিরীহ পথচারীদের হত্যা করে,
এই দিনে ০১ লাখের বেশি মানুষ বাঁচার তাগিদে
নিরাপদ সন্ধানে প্রিয় জন্মভূমি বাংলাদেশ ছাড়ে ।
মেজর রফিকের নেতৃত্বে চট্রগ্রামের হালিশহরে
হানাদার মোকাবেলায় শক্ত প্রতিরোধ গড়ে,
নাথ পাড়ার মানুষ প্রতিরোধে সহযোগিতা করায়
হানাদার বিহারী একত্রে নির্বিচারে মানুষ মারে ।
কুষ্টিয়ায় এইদিনে কৃষক পুলিশ জনতা মিলে
হানাদার ডেল্টা বাহিনী ০৫ অবস্থানে হামলা করে,
অগ্রসমান জনসমুদ্র থেকে জয় বাংলা ধ্বনি
অব্যাহত গুলিতে ডেল্টার প্রতিরোধ ভেঙ্গে পড়ে ।