পাবনা ফরিদপুরে ১৯৭৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স, যার বয়স হয়েছে ৫০ (পঞ্চাশ) বছর। কিন্তু এ ৫০ বছরেও চালু হয়নি অপারেশন থিয়েটার। সুদীর্ঘ ৫০ বছর পর এক গর্ভবতী মায়ের সিজারিয়ান অপারেশনের মাধ্যমে এ হাসপাতালে অপারেশন থিয়েটার চালু হয়েছে।ইউএইচএ ডা. মুনজুর রহমানের সার্বিক সহযোগিতাই আজ ফরিদপুর উপজেলা বাসির সপ্ন আজ পুরুন হয়েছে।
১৩ ডিসেম্বর (বুধবার) ফরিদপুর উপজেলার হতদরিদ্র গর্ভবতী মা মোছা: রুপালী খাতুনের ৩য় সিজার করে ছেলে বিজয়ের জন্ম হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন, পাবনার সিভিল সার্জনের সাথে গাইনি সার্জন ডা: সানজিদা আক্তার অপারেশন করেন।আরো ছিলেন,অ্যানেস্থেসোলজিষ্ট ডা: জহিত রায়হান,আর এম ও ডা: আলমগীর হোসেন,নার্স মোছা: শরিফা খাতুন।
উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে সিজারিয়ান সেকশন অপারেশন এর শুভ উদ্বোধন কালে উপস্থিত ছিলেন, ফরিদপুর উপজেলা চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মো : গোলাম হোসেন গোলাপ, উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তা, শিরিন সুলতানা, সহকারী কমিশনার ভূমি মোছা: মুর্শিদা খাতুন,ফরিদপুর পৌর মেয়র খ, ম কামরুজ্জামান মাজেদ, ভাইস চেয়ারম্যান মো : নুরুল ইসলাম কুদ্দুস, ফরিদপুর থানা অফিসার ইনর্চাজ মো: হাফিজুর রহমান, প্রেসক্লাব সভাপতি মো: আ: হাফিজ, হাসপাতালের অন্যান্য ডাক্তার, কর্মকর্তা, কর্মচারী,নার্সসহ এলাকার জনসাধারণ। বর্তমান ইউএইচএ ডা: মুনজুর রহমান একজন দক্ষ,নির্ভিক ও নান্দনিক চরিত্রের অধিকারী।তিনি এ হাসপাতালে যোগদানের পর থেকেই হাসপাতালের বিভিন্ন সেক্টরে উন্নয়ন হয়েছে।ডাক্তার কর্মচারী বৃন্দরাও অনেক আন্তরিক হয়েছে।সীমিত সময়ের মধ্যে ফরিদপুর উপজেলা বাসির চিকিৎসা সেবা প্রদান করছে তথা দেশের জন্য কাজ করে যাচ্ছে।তবে এলাকা বাসি বলেন, বিভিন্ন ক্লিনিক, বেসরকারি হাসপাতাল থেকে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন রোগীদের ক্লিনিকে যাওয়ার পরামর্শ প্রদান করেন, যা বন্ধ করা খুব জুরুরি বলে দাবি করেন। ,, ডোন্ট আস্ক হোয়াইট দ্যা কান্ট্রি ক্যান ডু ফর উই,আস্ক হোয়াইট উই ক্যান ডু ফর দ্যা কান্ট্রি,, এই নীতি নিয়ে কাজ করছেন বলে সাংবাদিকরা মনে করেন।