৩০ নভেম্বর ইসলামপুর উপজেলা রিটার্নিং অফিসে জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও জাতীয় পার্টির মনোনীত প্রার্থী মোস্তফা আল মাহমুদ মনোনয়ন পত্র দাখিল করতে গেলে উপজেলা পরিষদ চত্বরে এ ঘটনা ঘটে।
জেমসের স্ত্রী নারগিস জানান, আমার স্বামী ১৯৯০ সাল থেকে জাতীয় পার্টির রাজনীতির সাথে জড়িত থেকে এরশাদ মুক্তিসহ বিভিন্ন আন্দোলন সংগ্রামে অংশ গ্রহণ করেছেন।তিনি ইসলমাপুর উপজেলা জাতীয় পার্টির যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং জেলা জাতীয় পার্টির সদস্য। আমার স্বামী মনোনয়ন প্রত্যাশী হওয়ার পর থেকেই মোস্তফা আল মাহমুদের কর্মী সমর্থকরা বিভিন্নভাবে হুমকি দিয়ে আসছে। এর বিচার চাইতে আসলে উপজেলা জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক জিল্লুর রহমান বিপুসহ তার কর্মী সমর্থকরা আমাকে শারীরিকভাবে লাঞ্ছিত করে। আমি এর সঠিক বিচার চাই।
মনোনয়ন প্রত্যাশী হাফিজুর রহমান জেমস জানান, আমি মনোনয়ন চাওয়া থেকেই আমার এবং আমার পরিবারের উপর বিভিন্নভাবে মোস্তফা আল মাহমুদের কর্মী সমর্থকরা হেনস্তা করে আসছে। মোস্তফা আল মাহমুদ বিএনপি জামাতের রাজনীতি করতো। আমি তাকে জাতীয় পার্টির রাজনীতে এনেছি।
এ ব্যাপারে জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও জাতীয় পার্টির মনোনীত প্রার্থী মোস্তফা আল মাহমুদ বলেন, নার্গিস আওয়ামী লীগ করে। সে আমার মিছিলের সামনে কেন আসছে জানিনা। অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি কোন মন্তব্য করতে রাজি হননি।