হযরত ঈসা (আ.) একটি কবরের পাশ দিয়ে যাচ্ছিলেন, তখন তিনি দেখলেন আযাবের ফিরিশতারা ঐ মৃত ব্যক্তিকে আযাব দিচ্ছেন। তিনি নিজের কাজ শেষ করে ফেরার পথে আবার ঐ কবরের পাশ দিয়ে আসলেন। তখন দেখলেন, ঐ কবরে রাহমাতের ফিরিশতা নিয়োজিত হয়েছেন আর ঐ কবর নূরে পূর্ণ হয়ে গেছে।
এতে তিনি আশ্চর্য হয়ে গেলেন। তারপর তিনি নামায আদায় করলেন এবং আল্লাহ তাআলার নিকট দুআ করলেন। আল্লাহ তাআলা তাঁর নিকট ওহী পাঠালেন হে ঈসা! এ বান্দা গোনাহগার ছিল আর মৃত্যুকালে তার স্ত্রীকে অন্তঃসত্ত্বা রেখে এসেছিল। তার স্ত্রীর একটা ছেলে হয় সে তাকে লালন পালন করে বড় করল। এরপর শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে সোপর্দ করল। এ বাচ্চাকে শিক্ষক—- بِسْمِ اللهِ الرَّحْمٰنِ الرَّحِيْمِ শিক্ষা দিলেন।এতে আমার লজ্জা এসে গেল আমার বান্দাকে যমীনের পেটের ভিতর আগুনের শাস্তি দেওয়া হবে অথচ তার ছেলে যমীনের পিঠে আমার নাম স্মরণ করছে।
(সূএঃ তাফসিরে কাবীর খণ্ড- ০১ পৃষ্ঠা-১৭২)