মোঃ কামাল হোসেন যশোর থেকে:
দেশী মদ বিক্রর জন্য সরকার কর্তৃক মদ বিক্রির অনুমোদনের পাশাপাশি রয়েছে সুনিদৃষ্ট নিতীমালা,কিন্তু দেশী মদ বিক্রেতারা মানছে-না এই নিতীমালা ! অভয়নগরে দেশি মদ বিক্রয়ের অনুমোদন রয়েছে ১ জনের, কিন্তু বিক্রি হচ্ছে একাধিক জায়গায় ! এই সমস্ত অনুমোদন বিহীন বিক্রেতারা অধিক মোনাফার জন্য বিভিন্ন জায়গা থেকে চোরাই পথে দেশী মদ সংগ্রহ করে মদের সাথে 85 স্প্রিড, চুলাই মদ ও বিভিন্ন ধরনের রাসায়নিক মিশ্রন করে নওয়াপাড়া বাজার এলাকায় কয়েকটি স্পটে বিক্রয় করছে।
এতে বাজারের পরিবেশ যেমন নষ্ট করছে তেমনি এদের রাসায়নিক, স্প্রিড মিশ্রিত চুলাই মদ পান করে মানুষ হচ্ছে খতিগ্রস্ত। এ সকল কিক্রেতারা হল….. মালেক ( নুরবাগ চাউল হাটা) সেন্টু (শুপারি পট্টি) , সফিক ও মতিন (মাছ বাজার) এ ছারাও অনুসন্ধানে একজন হোমিওপেথিক ঔষধ এর অন্তরালে স্পিড বিক্রেতা নাম উঠে আসে, এ সমস্ত বিক্রেতাদের বিরুদ্ধে Rab-6 বহুবার অভিযান পরিচালনা করলেও স্হানিও পুলিশ প্রশাসনের এ নিয়ে নেই কোন মাথাব্যাথা। মাথাব্যাথা না থাকার কারন খোজ করতে গিয়ে বেড়িয়ে আসে আরেক রহস্য, নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কয়েকজন জানায় এ সমস্ত অঅনুমদিত মদ নামের হ্মতিকারক পানিয় বিক্রেতাদের কাছ থেক স্হানিয় প্রশাসন (থানার বড় কর্তা) মাসের একটি নিদৃষ্ট দিনেই পায় তাদের চুক্তির এক লহ্ম টাকা মাসোয়ারা। নওয়াপাড়া বাজার, মাছ বাজার ও চাউল হাটার কয়েক জন সাধারন ব্যবসায়ীদের সাথে কথা বলে যানা যায়, এই সমস্ত মাদক ব্যবসায়ী ও তাদের সেবনকারী ক্রেতারা মাদক সেবন করে উচ্চ স্বরে চিল্লাচিল্লি, গালি-গালাজ সহ প্রতিনিয়ত-ই হাতাহাতি মারামারির মত ঘটনা ঘটায়।
এ কারনে এ-সব এলাকার পাশ্ববর্তী দোকান গুলোতে কোন সন্মানি বেক্তি ও নারীরা আসতে চায় না। এ নিয়ে আমরা বহুবার প্রতিবাদ করেও কোন ফল পাইনি! তারা অতি দুঃখের সাথে জানায় রহ্মক যখন ভহ্মক হয়ে যায়, বিক্রি হয়ে যায়, কালো টাকায়! তখন নিরব থাকা ছারা করনিও কিছুই থাকে না, তাই নিরব আছি। বিষয়টা নিয়ে অভয়নগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি তাজুল ইসলামের কাছে জানতে চাইলে তিনি মাসোয়ারার বিষয়টা অস্বিকার করে বলেন, এ ধরনের কোন মাদক বিক্রেতার কথা আমার জানা নাই, তবে এ বিষয়ে আমি তদন্ত করে দেখব।