অমিত হাসান হৃদয়:
কর্ণফুলি-১৩ লঞ্চ ষ্টাফদের যৌন হয়রানি থেকে বাঁচতে মেঘনা নদীতে ঝাঁপ দেওয়া কিশোরী (১৬)কে উদ্ধার না করে ঢাকায় চলে যায় লঞ্চ কর্তৃপক্ষ। যদিও মাছ ধরার ট্রলারের মাঝিরা কিশোরীকে উদ্ধার করে ভোলার তজুমদ্দিন হাসপাতালে ভর্তি করেন। এই লঞ্চ স্টাফদের বিরুদ্ধে আগেও এই ধরণের যৌন হয়রানির অভিযোগ উঠেছিল। এই ধরনের জঘন্য অপরাধীরা সবসময় প্রভাবশালীদের ছত্রছায়ায় ধরা-ছোঁয়ার বাইরে থেকে যায়। অবিশ্বাস্য হলেও সত্যি যে আজ পর্যন্ত এ সকল লঞ্চ ষ্টাফদের বিরুদ্ধে করা অভিযোগের তদন্ত পর্যন্ত হয় নাই।
তাই এখনি সময় আমাদের উচিত এই কুচক্রীদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াবার। বড় ধরনের দুর্ঘটনা ঘটার আগেই প্রশাসনের কাছে জোর দাবী জানায় এলাকাবাসী এই সমস্ত যৌন হয়রানি কারীদের আইনের আওতায় এনে যথাযথ শাস্তি নিশ্চিত করুন। এই বিষয় এ ভোলা জেলার ডিসি “মাছুম আলী ছিদ্দিকী” জানান এই বিষয় এ তদন্ত চলছে তদন্ত শেষ হলে দোষীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহন করা হবে। সূত্রঃ সময় নিউজ।