রবিবার, ২৮ ডিসেম্বর ২০২৫, ০৭:০৪ অপরাহ্ন

ই-পেপার

শিরোনাম :
শিরোনাম :
ছোট হাতে বড় হিসাব বীরগঞ্জে অ্যাবাকাস লার্নিং কেয়ারের অভিভাবক সমাবেশ  একজন সাহসী ও কর্মনিষ্ঠ অফিসারের পদক্ষেপে বদলে গেল ফরিদপুরের চাল চিত্র ভাঙ্গুড়ায় জালসা থেকে কিশোর অপহরণ, শিকলে বেঁধে রাতভর নির্যাতনের অভিযোগ পাবলিক ইউনিভার্সিটি স্টুডেন্টস এসোসিয়েশন অব বাসাইল-এর উদ্যোগে নবীন বরণ ও কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা এনায়েতপুরে খেলাফত মজলিসের ২০২৬ সালের জন্য  নবগঠিত কমিটি গঠন  বন্ধুত্বের দায়বদ্ধতায় বীরগঞ্জে  ‘সিগনেচার ৯৪’ ব্যাচের শীতবস্ত্র বিতরণ আটোয়ারীতে ভিক্ষুক পুনর্বাসন ও বিকল্প কর্মসংস্থানের জন্য উপকরণ বিতরণ রাণীনগরে আওয়ামীলীগ-যুবলীগের দুই নেতা গ্রেফতার

গুরুদাসপুরের সিধুলাই স্ব-নির্ভর সংস্থার বিরুদ্ধে অব্যহতির পরও বেতনভাতাসহ শিক্ষা সনদপত্র আটকে রাখার অভিযোগ!

গুরুদাসপুর (নাটোর) প্রতিনিধি:
আপডেট সময়: বৃহস্পতিবার, ২৩ জুন, ২০২২, ৫:০৯ অপরাহ্ণ

নাটোরের গুরুদাসপুরে চাকরি থেকে অব্যহতি নেওয়ার তিন মাস পেরিয়ে গেলেও সুপ্রকাশ পাল নামের একজন কর্মীর বেতনভাতার আট লাখ টাকা পরিশোধ না করাসহ মূল শিক্ষা সনদ ও নম্বরপত্র আটকে রাখায় সিধুলাই স্ব-নির্ভর সংস্থার নির্বাহী পরিচালক আবুল হাসানাত মোহাম্মদ রেজোয়ানের বিরুদ্ধে জেলা প্রশাসক ও মানবাধিকার কমিশনে লিখিত অভিযোগ দাখিল করেছেন ওই ভুক্তভোগী।

জানা যায়, ২০০২ সালে সংস্থাটির যাত্রা শুরু হয়। শুরুতে গুরুদাসপুর শাখা ব্যবস্থাপক হিসেবে যোগাদান করেন সুপ্রকাশ পাল। চাকরিতে যোগদানের সময় প্রার্থীর সকল শিক্ষাগত যোগ্যতার মূল সনদ ও নম্বরপত্র জামানত হিসেবে রাখা হয় সংস্থাটিতে। তিনি ২০ বছরেরও বেশি সময় ধরে সংস্থাটিতে কাজ করেন। সর্বশেষ সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া উপজেলার লাহিড়ী মোহনপুর আঞ্চলিক অফিসে ম্যানেজার (একাউন্টস) পদে দায়িত্ব পালন করছেন সুপ্রকাশ পাল। এই দায়িত্ব পালনকালে চলতি বছরের ২৭ মার্চ গুরুদাসপুর প্রকল্প কার্যালয়ে অব্যহতিপত্রটি জমা দেন তিনি।

কিন্তু অব্যহতিপত্র জমা দেওয়ার পরও তাঁর বকেয়া থাকা বেতনভাতার আট লক্ষাধিক টাকা পরিশোধ করা হয়নি। এমনকি ফেরত দেওয়া হচ্ছেনা মূল শিক্ষা সনদ ও নম্বরপত্রগুলো। বিষয়টি নিয়ে নির্বাহী পরিচালক আবুল হাসানাত মোহাম্মদ রেজোয়ানের সাথে যোগাযোগ করেও ব্যর্থ হয়েছেন সুপ্রকাশ পাল। নিরুপায় হয়ে বকেয়া বেতনভাতা পরিশোধ ও শিক্ষার মূল সনদগুলো ফেরত পেতে স্থানীয় প্রশাসন, জেলা প্রশাসকসহ জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের কাছে অভিযোগ (অভিযোগ নম্বর ৩০/২২) করেছেন ভুক্তভোগী সুপ্রকাশ পাল।

সুপ্রকাশ পাল অভিযোগ করে বলেন, অব্যহতিপত্র জমা দেওয়ার তিন মাস অতিবাহিত হলেও বেতনভাতার আট লক্ষাধিক টাকা পরিশোধ করছেন না সংস্থাটির নির্বাহী পরিচালক। এছাড়া শিক্ষার মূল সনদপত্রগুলো আটকে রাখায় অন্যত্র চাকরির আবেদনও করতে পারছেন না। ফলে অমানবিক জীবন যাপন করছেন তিনি।

এ ব্যাপারে সংস্থাটির নির্বাহী পরিচালক আবুল হাসানাত মোহাম্মদ রেজোয়ানের বক্তব্য নেওয়ার জন্য তাঁর ব্যবহৃত মুঠোফোনে ( ০১৭১৩ ২৪৫১১৯ ও ০১৭১৩ ০৬২৬২১) কল ও ক্ষুদেবার্তা পাঠিয়েও বক্তব্য পাওয়া যায়নি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এই বিভাগের আরও খবর পড়ুন
এক ক্লিকে বিভাগের খবর