CBC যে যে রোগে করা হয়ঃ
জ্বর হলে কি কারণে হচ্ছে তার ধারণা নেয়ার জন্য।অনেক সময় blood culture করতে হয়।
শরীরে রক্তের পরিমাণ কেমন আছে জানার জন্য।
রক্তের ঘাটতি থাকলে সেটা আয়রণ বা ভিটামিনের অভাবে হচ্ছে কিনা জানার জন্য।
শরীরে এলার্জি কেমন তার ধারণা পাওয়া যায়।
রক্তে ইনফেকশন বা প্রদাহ কেমন তার ধারণা পাওয়া যায়।
রক্ত জমাট বাধার উপাদান কি পরিমাণ আছে তা জানা যায়।
ব্লাড ক্যান্সার হয়েছে কিনা তার ব্যাপারে ধারণা পাওয়া যায়।
Urine R/E প্রস্রাব টেস্ট যে যে কারনে করা হয়ঃ
“””””””””””””””'”“””””””””””””””””
ইনফেকশন আছে কিনা,থাকলে সিভিয়ারিটি কতটুকু
ডায়াবেটিস আছে কিনা
প্রোটিন যায় কিনা
রক্ত যায় কিনা
কিডনীতে পাথর আছে কিনা
RBS-Random Blood Sugar: ডায়াবেটিস আছে কিনা তার ধারণা করার জন্য প্রাথমিক টেস্ট।
Serum Creatinine:যেইসব রোগীর কিডনীর সমস্যা হতে পারে বলে ধারণা করা হয় এ টেস্ট তাদের করা হয়।(প্রেশার ও ডায়াবেটিস রোগীর জন্য বাধ্যতামূলক টেস্ট। ব্যথার ঔষধ দেয়ার আগেও এটেস্ট করা উচিত)
Lipid profile: রক্তে চর্বির পরিমাণ বুঝার জন্য এটা করা হয়।হার্টের ও প্যানক্রিয়াটাইটিস রোগীর জন্য এটা খুব জরুরি।
Serum Bilirubin: জন্ডিস আছে কিনা দেখা হয়।একদম প্রাথমিক টেস্ট।জন্ডিস হয়ে গেলে আরো টেস্ট করতে হয়।
SGPT/SGOT: লিভারের কন্ডিশন বুঝার জন্য এটা করা হয়।লিভার কতটুকু এনজাইম উৎপন্ন করছে তা দেখা হয়।
Serum Electrolyte: রক্তে খনিজের পরিমাণ জানার জন্য এটা করা হয়।শরীর দূর্বল লাগলে,বেশীবমি, ডায়রিয়া এসব ক্ষেত্রে এ পরীক্ষা করা হয়।
HBsAG: জন্ডিস এবং লিভার কন্ডিশন বুঝার জন্য এ পরিক্ষা করা হয়।
HBA1c: ডায়বেটিস বা রক্তে গ্লুকোজ নির্ণয়ের জন্য করা হয়।
S. Uric Acid: কিডনির কার্যক্ষমতা নির্ণয় করারা জন্য এ পরিক্ষা দেওয়া হয়।
LFT: লিভারের সমস্যা বুঝতে এ পরিক্ষা করা হয়।
BT CT: রক্তরােগের ব্যাপারে ধারণা পাওয়া যায়।
Via Test: সার্ভিক্সের ইনফেকশন বা ক্যান্সার নির্ণয়ের জন্য এ পরিক্ষা করা হয়।
TSH: Thyroid stimulating hormone এই পরিক্ষা হরমন নির্ণয়ের জন্য করা হয়।
EcG: হৃদরােগের অবস্থা বুঝার জন্য প্রাথমিক টেস্ট।
ChestX-ray: বুকের ও হার্টের কন্ডিশন বুঝার জন্য করা হয়।
#চলনবিলের আলো / আপন