গত ১১ ই নভেম্বর নীলফামারী সদর উপজেলার ১ নং চওড়া বড়গাছা ইউনিয়নে অনুষ্ঠিত নির্বাচনে ১ নং ওয়ার্ডের সাধারণ সদস্য পদ প্রার্থীদের ভোট গননায় কারচুপির অভিযোগ নিয়ে নীলফামালী-২ আসনের সাংসদ আসাদুজ্জামান নুর এমপি, বরাবর আবেদন করেন প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী মোঃ নাছিরুল ইসলাম (ভ্যানগাড়ী)। রবিবার (১৪ নভেম্বর/২১) দুপুরে নীলফামারী জেলা প্রশাসক কার্যালয়, পুলিশ সুপার কার্যালয়, জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা সহ সাত উর্ধ্বতন কর্মকর্তাকে ওই ওয়ার্ডের ভোট পুণঃগননার দাবী নিয়ে আবেদন করেন তিনি।নাছিরুল ইসলাম লিভিত অভিযোগে বলেন, গত ১১ নভেম্বর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে আমি চওড়া বড়গাছা ইউনিয়নের ১ নং ওয়ার্ডে ভ্যানগাড়ী প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বীতা করেছি। কিন্তু টিউবওয়েল প্রতীক নিয়ে অপর প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী কেন্দ্রে কর্মরত প্রিজাইডিং অফিসারকে প্রভাবিত করে ভোট গননায় কারচুপি করে। সুধু তাই নয় প্রিজাইডিং অফিসার ভোট গননার পূর্বে আমার এজেন্টকে আমার প্রাপ্ত ভোট না দেখিয়ে জোরপূর্বর তাদের কাছ থেকে স্বাক্ষর গ্রহণ করেন। সেইসাথে আমার প্রাপ্ত ভোট টিউবওয়েল প্রতীকের প্রার্থীর ভোটের সাথে যোগ করে তাকে বিজয়ী ঘোষণা করে দ্রুত কেন্দ্র ত্যাগ করেন। আমার ও আমার এলাকার ভোটারদের পূর্নবিশ্বাস পুনরায় ভোট গননা করা হলে আমি নির্বাচিত হবো। তাই ১ নং কেন্দ্রের ভোট পুনরায় গননা করা সহ ভোট গননায় কারচুপি করা ব্যক্তির উপর্যুক্ত শাস্তি কামনা করেন পরাজিত সাধারণ সদস্য পদপ্রার্থী মো নাছিরুল ইসলাম।
#চলনবিলের আলো / আপন