সময় যতোই বারছে, নির্বাচন ততই কাছে নিয়ে যাচ্ছে, সিরাজগঞ্জের উল্লাপাড়া উপজেলার দুর্গানগর ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন ২০২১ দিন যত যাচ্ছে ততই ঘনিয়ে আসছে ইউনিয়ন পরিষদের নির্বাচন।
এবারের ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে তরুণ ভোটারদের মাঝে আলোচনা শীর্ষে রয়েছে বিপ্লব কুমার।
তিনি বাংলাদেশ আ.লীগ থেকে দলীয় মনোনয়ন নৌকা পেতে দিনরাত নিরলসভাবে জনগণের কল্যাণে কাজ করে যাচ্ছেন।
দুর্গানগর ইউনিয়নের সর্বসাধারণের মুখে আলোচনায় রয়েছে এবারের চেয়ারম্যান প্রার্থীদের মধ্যে যোগ্য ও সৎ হিসেবে বিপ্লব কুমার। জনগণ ভাবনা, এবারের নির্বাচনে দলীয় মনোনয়ন নৌকা পেলে বিপুল ভোট পেয়ে বিজয়ী হবেন তিনি। এলাকা জুড়ে তার অবস্থান অন্যসব প্রর্থীদের চেয়ে অনেক ভালো রয়েছে।
এব্যাপারে বিপ্লব কুমার এর সাথে কথা হলে তিনি বলেন, দীর্ঘ বছর ধরে আমি ও আমার পরিবার আওয়ামী লীগের রাজনীতি করে আসছি। দলের জন্য আন্দোলন-সংগ্রাম করেছি। দলের প্রয়োজনে সব সময় পাশে থেকেছি। দীর্ঘ রাজনীতির জীবনে সততার সঙ্গে দায়িত্ব পালন করার চেষ্টা করেছি। ইউপি নির্বাচনে ‘নৌকার মাঝি হতে চান’ জানিয়ে চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করতে চাই। দলের ও জনগণের চাহিদা অনুযায়ী আগামী নির্বাচনে অংশ নিতে চাই। জনগণের সেবায় নিজেকে নিয়োজিত করতে চাই। দেশরতœ ও তরুণদের আস্থা জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমাকে দলীয় মনোনয়ন তথা নৌকা মার্কা দিলে আমি বিপুল ভোটে নির্বাচিত হব। দুর্গানগর ইউনিয়নকে মডেল ইউনিয়ন হিসেবে গড়ে তুলব। উন্নয়নই আমার লক্ষ্য, কারণ আমি আওয়ামী লীগ পরিবারের সদস্য। আমি নির্বাচিত হলে অসহায় মানুষের পাশে থেকে কাজ করবো ইনশাআল্লাহ।
এলাকার বেশ কয়েক জনকে জিজ্ঞাসা করলে বলেন, এই মানুষটি ছোটবেলা থেকেই স্বপ্ন দেখছেন অসহায় দরিদ্র জনগোষ্ঠীর পাশে থেকে সেবা করার। উল্লাপাড়ার এমপি তানভীর ইমামের আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে দরিদ্র জনগোষ্ঠীর সেবা করার সেই স্বপ্ন বুকে ধারণ করে তিনি রাজনীতিতে প্রবেশ করেন। এলাকাবাসী ও জনসাধারণের সাথে কথা বলে জানা গেছে, এলাকার দরিদ্র জনগোষ্ঠীর ও সাধারণ মানুষের যেকোনো সমস্যা বিপদে-আপদে পাশে থেকে সহায়তার পাশাপাশি সহযোগিতা করে চলেছেন এই মানুষটি। এভাবেই তিনি তার কর্মদক্ষতা নিষ্ঠার সাথে এলাকার তার সংগঠনের সকল সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীসহ এলাকাবাসীর কাছে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছেন। বিপ্লব কুমারকে নির্ভীক কর্মীবান্ধব মনোনয়ন দেয়ার জোর দাবি জানাচ্ছি। দীর্ঘদিন থেকে এলাকার জনগণের পাশে রয়েছেন। ফলে তিনি এলাকার দরিদ্র ও অসহায় মানুষের প্রিয় হয়ে উঠেছেন।