#চলনবিল_বিধৌত_বড়ালকুলের_কবি_ও_সাহিত্যিক_যারা
শিক্ষা-দীক্ষা,বিদ্যাবুদ্ধি মানুষকে যেমন উচ্চ আসনে নিয়ে যায়,তেমনি শিল্প-সাহিত্য মানুষের মনের আসনকে বিশালতায় রুপ দেয়।, শিল্প- সাহিত্যচর্চায় আলোকিত হয়ে ওঠে মানুষের অন্তর, মন ও মনন।
পাবনার চলনবিল অঞ্চলে যুগে যুগে কালে কালে যে সকল কবি ও সাহিত্যিক বাংলা সাহিত্যেকে করেছে সমৃদ্ধ এ সকল কবি ও সাহিত্যিকদের কলমের আচরে যুগেযুগে আলোকিত হয়েছে এ জনপদ । এ জনপদের মানুষের রয়েছে কিছু নিজস্ব বিষয় রয়েছে ইতিহাস, ঐতিহ্য, সংগ্রাম সাফল্য, শিল্প-সাহিত্যচর্চা। এক ফোঁটা জল বিন্দু যেমন বিশাল জলরাশির অংশ তেমনি বাংলা সাহিত্যের সমৃদ্ধ ভান্ডারের সাথে রয়েছে এই জনপদের কিছু সাহিত্যকর্ম ও সাহিত্য কর্মীদের অংশীদারিত্ব। এই আলোচনায় সেদিক টাই তুলে ধরার চেষ্টা করা হয়েছে।
(লেখা-কবি মোঃ নূরুজ্জামান সবুজ)
আজকে তুলে ধরবো চলনবিল অঞ্চলের #ভাঙ্গুড়া_উপজেলার কবি ও সাহিত্যিকগণের মধ্যে থেকে কবি মো:তৈয়ব আলীর জীবনী পরিচিতি
#মোঃ_তৈয়ব_আলীঃ
কবি মোঃ তৈয়ব আলী ভাঙ্গুড়া উপজেলার পাথরকাটা গ্রামে ১লা জানুয়ারী ১৯৩০ সালে জন্ম গ্রহণ করেন। পেশা গত জীবনে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকতায় ১৯৮৬ সালে পাবনা জেলার শ্রেষ্ঠ শিক্ষক নির্বাচিত হোন। কবির প্রকাশিত ও অপ্রকাশিত কাব্যগ্রন্থগুলো হলোঃ অঞ্জলি, মল্লিকা, কল্লোল, ইসলামী নাটক নবীর শিক্ষা উল্লেখযোগ্য। মরমী এই কবি ২৬ অক্টোবর ২০০৪ সালে পরলোকগমন করেন।
#তথ্য_সংগ্রহঃ চলনবিলের কিংবদন্তি,চলনবিলের গুণীজন,সাহিত্য কাগজ ভাঙন।
#আয়োজকঃ চলনবিল সাহিত্য সংসদ।
#প্রকাশনা_অনলাইন_মিডিয়া: ” নৈতিক ভাঙ্গুড়া” এবং” দৈনিক চলনবিলের কথা” ।
#আগামীকাল_প্রকাশিত হবে-
#কবি_মোঃ_রমজান_আলী_জিহাদীর জীবন বৃত্তান্ত।