এম ইদ্রিস আলী, জেলা প্রতিনিধি সাতক্ষীরা:
সাতক্ষীরার তালা উপজেলার নগরঘাটায় ইউনিয়নে চাচার কাছে ভাইজী ধর্ষিত। ঘটনাটি বৃহস্পতিবার রাত ৮ টায় মেয়েটির নিজ বাড়ী নগরঘাটা সিরাজের বাশতলা নামক স্হানে ঘটে। তথ্য সংগ্রহ কালে যানাযায় নগরঘাটা সিরাজের বাশতলা এলাকার এক ভ্যান চালকের মেয়ে (১৫)কে তারিই চাচা মৃত সোবহান মোড়লের ছেলে রহিম বুধবার রাত আটটার দিকে ধর্ষন করে।পরে মেয়েটি অসুস্হ হয়ে পড়লে ও মেয়েটির পিতা মাতা বাড়ীতে আসলে বিষয়টি জানাজানি হয়ে যায়। মেয়েটির পরিবার অতি গরীব হওয়ায় ও লোক লজ্জার ভয়ে মামলা করছে না। বিষটি শুনে সেখানে ছুটে যায় এলাকার নামধারী সাংবাদিক জাকির ও তার সহযোগি। তারা মেয়েটির পরিবার থেকে চাপ প্রয়োগ করে ১০ হাজার টাকা নিয়ে নিউজ না করার শর্ত দেন। কোন পত্রিকার কাজ করে সে কথা কেউ জানেনা কিন্তূ সাংবাদিক পরিচয়কারী জাকির ও তার সহযোগী এলাকার একাধিক ব্যক্তির নিকট থেকে এসব করেছে বলে জানা জায়।
এদিকে ধর্ষিত মেয়েটির পরিবার ভয় পেয়ে মেয়ে বিয়ে দিতে সমস্যা হবে বলে পরিবারটি তাদের টাকা দিতে বাধ্য হয়। কিন্তু ঘটনাটি এলাকায় জানাজানি হয়ে যায় এবং জেলা সহ অন্য সাংবাদিকরাও জেনে যায় এবং সেই রাতেই চাদাবাজি সহ নামধারী সাংবাদিক জাকির ও তার সহযোগির নামে বিভিন্ন অনলাইন গনমাধ্যমে ফলোয়া ভাবে তাদের বিরুদ্ধে নিউজ বের হয়। কিন্তু সমস্ত ঘটনাটি আমার চোখের সামনে ঘটায় তারা আমাকে সন্দেহ করে আমি নাকি তাদের চাঁদাবাজির নিউজ কাউকে দিয়ে করিয়েছি, যার ফলে আমার বিরুদ্ধে তারা বিভিন্ন অপপ্রচার করতে থাকে এবং আমাকে সহ আমার পরিবারের সদস্যদের কে প্রতিনিয়ত হুমকি ধামকি সহ ভয়ভীতি দেখাচ্ছে সাংবাদিক নামধারী জাকির ও তার সহযোগি। এসব করেও তারা ক্ষান্ত হয়নি পরে আমার সাথে কৌশল করে জাকির তার সহযোগীর মাধ্যমে ফোনআলাপ কল রেকর্ডের কাটছাট করে সাংবাদিক মাগফুর সাহেবের কাছে দিয়ে আরার বিরুদ্ধে নিউজ করায় যে আমি তাকে হুমকি দিয়েছি, কিন্তু এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা ও বানোয়াট। আমার সাথে জাকির ফোনে কথা বলে মাকফুরের বিরুদ্ধে অনেক কথা বলে আমার বলা কথা গুলো কৌশল করে আমাকে ফাঁসানোর জন্য পরবর্তীতে সাংবাদিক মাগফুর রহমানের কাছে দিয়ে দেয়। পরবর্তীতে সত্যতা যাচাই করে দেখে ঘটনাটি ঘটেছে পরিকল্পিতভাবে তাই সাংবাদিক মাগফুর সাহেব নিউজটি ডিলিট করে দেন। আমি এস এম সোহাগ রানা সাপ্তাহিক চলনবিলের আলো ও চলনবিলের আলোর ডট কম পত্রিকার, তালা উপজেলা প্রতিনিধি এবং অনলাইন নিউজ পোর্টাল লালসবুজের কথা, এর বিশেষ প্রতিনিধি হিসেবে কাজ দির্ঘদিন কাজ করে আসছি ।
সাংবাদিক পরিচয়কারি জাকির ও তার সহযোগী আমার সাথে সিনিয়র সাংবাদিক মাগফুর রহমানের সাথে দন্ড সৃষ্টি করার পায়তারা শুরু করেছে, পরবর্তীতে সাংবাদিক মাগফুর সাহেব বিষয়টি সত্যতা যাচাই করে আমার সাথে বলে তোমার আমার মধ্যে সমস্যা সৃষ্টিকারী জাকির ও তার সহযোগী। এদিকে সাংবাদিক নামধারী জাকির ও তার সহযোগীর বিষয়ে জানায় সচেতন মহল কেউ তাদের ভাল বলে না, নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ব্যাক্তি বলেন তারা আবার সাংবাদিক নাকি আমরা জানি (ও) জাকির একটা ধান্দাবাজ, আর তার সাথে জুটেছে আরও কয়েকজন, সাংবাদিক হতে হলে তো নুন্যতম পড়াশুনো জানা লাগে তারা পড়াশোনা কি জানে তা করো জানা নেই। তারা তো এলাকায় প্রতারক বলে পরিচিত। সাংবাদিক নামধারী জাকির ও তার সহযোগি কোন পত্রিকায় কাজ করে কেউ জানে না কিন্তু সাংবাদিক পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন অপকর্ম করে যাচ্ছে বলে জানাজায়। এ বিষয়ে (আমি) সাংবাদিক সোহাগ তাদের বিরুদ্ধে আইননুসারে মামলা করব বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছি। তাদের এহেন কার্যকলাপে অস্হির ১নং নগরঘাটা ইউনিয়ন সহ আশপাশের ইউনিয়নের সুশিল সমাজ সহ সাধারন মানুষ। বিষয়টি সিনিয়র সাংবাদিকদের জানানো হয়েছে। তাদের বিষয়ে খোজখবর নিয়ে তদন্ত পূর্বক, শাস্তির দাবি জানিয়ে জেলা পুলিশ সুপারের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করছি আমি সহ এলাকার সচেতন মহল।