ঠাকুরগাঁওয়ের পীরগঞ্জ উপজেলায় ১৯টি লাইসেন্স বিহীন ইটভাটায় মধ্যে ৩ থেকে ৪ টা ভাটা দেদারে কাঠ পুড়চ্ছেন ভাটার মালিকরা। বেশ কিছুদিন আগে ১ টি ইটভাটায় অভিযান চালিয়ে কিছু ইট ভেঙ্গে দিয়ে ভাটা বন্ধ করে ১ লাখ টাকা জরিমানা আদায় করা হয়। পরে ৩০ দিনর মধ্যে ভাটার মালামাল সরিয়ে নেয়ার জন্য মালিকের মুচলেকা নেয়া হলেও ঐদিনই পূনরায় ভাটা চালু হওয়ায় জনমনে প্রশাসনের ভুমিকা নিয়ে প্রশ্ন দেখা দিয়েছে। জেলা প্রশাসক’র তথ্য মতে পীরগঞ্জে কোন ইটভাটা নেই। ইটভাটাতে ইট পোড়ানোর পূর্বে জেলা প্রশাসক কার্যালয় হতে ইট পোড়ানোর জন্য ফায়ারিং সার্টিফিকেট নেওয়া বাধ্যতামূলক হলেও সনদপত্র ছাড়াই নিজ খেয়াল খুশি মত ৩ থেকে ৪ টা ইটভাটার মালিকগন ইট পোড়ানোর কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। অনুসন্ধানে জানা যায় ভাটা মালিক সমিতি নামে একটি আন-রেজিষ্টার্ড ভুয়া সমিতি খুলে প্রতিবছর এই অবৈধ ভাটা গুলো চালানো হয়। সংশ্লিষ্টদের ম্যানেজের জন্য প্রতিটি ভাটা থেকে ৩ থেকে ৪ লক্ষ টাকা আদায় করা হয়।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায় পীরগঞ্জের ৩ থেকে ৪ টা ইটভাটাগুলো দেদারে কাঠ পুড়চ্ছেন ভাটাগুলোর ঠিকানাঃ ১,, এস বি এস ব্রিকস প্রোঃ বেলাল হোসেন,, ভাটার স্থানঃ সিন্দুর্না, পীরগঞ্জ ঠাকুুরগাঁও,২,,, মের্সাস নিপা ব্রিকস প্রোঃ মোঃ লিয়াকত আলী মন্ডল, ভাটার স্থানঃ শিমুলবাড়ি, পীরগঞ্জ ঠাকুুরগাঁও,,৩, এম এল ব্রিকস, প্রোঃ মোঃ মতিউর রহমান, ভাটার স্থানঃ গড়গাঁও, পীরগঞ্জ, ঠাকুুরগাঁও,,৪,, এ ব্রিকস, প্রোঃ মোঃ রেজা করিম চৌধুরী ও মহসিন আলী, ভাটার স্থানঃ বৈরচুনা, পীরগঞ্জ ঠাকুুরগাঁও,, ডিসি, ইউএনও, ভোক্তা অধিকার,পরিবেশ অধিদপ্তরের কর্মকর্তারা এ বিষয়ে উল্লেখযোগ্য কোন পদক্ষেপ গ্রহন করেন না।
সরেজমিনে গিয়ে আরো জানা যায়,, পীরগঞ্জের বাকি ইটভাটার মালিকরা পরিবেশ অধিদফতরের নিয়ম কারণ মেনে ভাটা চালাছেন যেমনঃ সেভেন ব্রাদার্স ব্রিকস, প্রোঃ জাহিদুর ইসলাম জাহিদ,,, ভাটার স্থানঃ পাড়িয়া, পীরগঞ্জ, ঠাকুুরগাঁও,, এস এস বি ব্রিকস, প্রোঃ মোঃ রেজওয়ানুল হক বিপ্লব,ভাটার স্থানঃ দৌলতপুর, পীরগঞ্জ,ঠাকুুরগাঁও, এম এন এস ব্রিকস, প্রোঃ মোঃ কশিরুল আলম,,ভাটার স্থানঃ সিন্দুর্না, পীরগঞ্জ, ঠাকুুরগাঁও,, জে আর ব্রিকস, প্রো, মোঃ জয়নাল আবেদীন, ভাটার স্থানঃ সিন্দুর্না, পীরগঞ্জ,ঠাকুুরগাঁও, এস বি, বি ব্রিকস,প্রো, মোঃ শাহাজাহান আলী, ভাটার স্থানঃ ভেলাতৈড়, পীরগঞ্জ, ঠাকুুরগাঁও।
#CBALO/আপন ইসলাম