ফিলিস্তিনের আশা-আকাঙ্ক্ষা চরিতার্থ হোক এটাই চায় নয়াদিল্লি। এ ব্যাপারে পূর্ণ সমর্থন রয়েছে মোদি সরকারের। ফিলিস্তিন ন্যাশনাল কাউন্সিল ১৯৮৮ সালের ১৫ নভেম্বর একতরফাভাবে স্বাধীনতা ঘোষণা করে বিবৃতি দেয়।
১৫ নভেম্বর তাদের স্বাধীনতা ঘোষণার দিন। সেই উপলক্ষে ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রী এস জয়শঙ্কর টুইট করে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন ফিলিস্তিনবাসী এবং সরকারি নেতৃত্বকে। জয়শঙ্করের কথায়, সে দেশের শান্তি সমৃদ্ধি এবং রাষ্ট্র গঠনের লক্ষ্যের প্রতি আমাদের বরাবরই সমর্থন রয়েছে।
ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে ২০১৮ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে রামাল্লা সফরে গিয়েছিলেন নরেন্দ্র মোদি। তার আগে ভারত সফরে এসেছিলেন সে দেশের প্রেসিডেন্ট।
১৯৪৮ সালে ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের দাবিকে কামান-বন্দুকে দাবিয়ে ইসরায়েল একতরফাভাবে নিজেকে স্বাধীন রাষ্ট্র ঘোষণার পর থেকেই ফিলিস্তিনের প্রতি সহানুভূতি দেখিয়ে এসেছে ভারত।
রাষ্ট্র না হওয়া সত্ত্বেও ১৯৭৪ সালে ফিলিস্তিন নির্জোট দেশগুলোর সংগঠনের সদস্য হতে পেরেছিল মূলত ভারতের জোরালো সমর্থনে। পরে ১৯৮৮ সালে যখন পিএলও নেতা ইয়াসির আরাফাতের নেতৃত্বে ৭০০ কিলোমিটার দীর্ঘ গাজা ও পশ্চিম তীরকে দখলমুক্ত করার জন্য ইসরায়েলের বিরুদ্ধে প্রথম বার ‘ইন্তিফাদা’ শুরু হয়, তাকে পুরোদস্তুর সমর্থন করে গেছে ভারত।
ওই সময় দিল্লিতে ইয়াসির আরাফাতকে সাদর অভ্যর্থনা জানান তদানীন্তন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী।
সূত্র : ইন্ডিয়া টাইমস