আওয়ামী লীগের রাজনীতি করতে গিয়ে আন্দোলন, সংগ্রাম,নির্যাতন সইতে হয়েছিল উল্লাপাড়ার প্রয়াত এমপি,অকুতোভয় বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল লতিফ মির্জাকে।আটক হয়ে কারাবরণ করতে হয়েছিল।তার মুক্তির দাবীতে উল্লাপাড়া, সিরাজগঞ্জসহ রাজধানী ঢাকার দেয়ালে পোস্টার লাগিয়েছিল। পোস্টারে লেখাছিল “বনের হাতিকে সেকল পরানো যায়,কিন্ত লতিফ মির্জাকে নয়”। আন্দোলনে মুক্তি দিতে বাধ্য হয়েছিল তৎকালিন সরকার। তারই সুযোগ্য কন্যা,আপোষহীন নারী নেত্রী সেলিনা মির্জা মুক্তির এবারে বিজয় সুনিশ্চিত। মাত্র ১ দিন বাকী। আর জল্পনা-কল্পনা নয়,সাধারন ভোটাররাই প্রকাশ্যে ঘোষনা দিচ্ছে,মুক্তি মির্জার মোটর সাইকেল (হুন্ডা) মার্কায় ভোট চাচ্ছে।বলাবলি করছে হুন্ডা যাবে সবার আগে।কালো টাকার হুঙ্কার,সোনা চোরাচালানী,চার্জসীটভুক্ত দাগী আসামী,উল্লাপাড়ার মাঠে আওয়ামী লীগের রাজনীতির খবর নাই,উড়ে এসে জুড়ে বসা এমন প্রার্থীদের ভোটাররা এবার বয়কট করবে।আগামী ২১ মে মঙ্গলবারে উল্লাপাড়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে মুক্তি মির্জাকে চেয়ারম্যান হিসেবে দেখতে চায় তৃণমুলের ত্যাগী,পরীক্ষিত,অবহেলিত ও নির্যাতিত কর্মীসহ সাধারণ ভোটাররা।অর্থের দাপট,কর্মী বিচ্ছিন্ন,সুবিধাবাদী,দুর্নীতিবাজ এমন প্রার্থীকে ভোট না দিয়ে জনদরদী,শিক্ষিত,পরিচ্ছন্ন রাজনীতিবিদ একমাত্র নারী নেত্রী মুক্তি মির্জাকে ভোট দিয়ে জয়যুক্ত করবেন,এমনটাই প্রত্যাশা করছেন ভোটাররা।উল্লাপাড়ায় আওয়ামী লীগের রাজনীতিকে সাংগঠনিকভাবে সুসংগঠিত করতে মাঠে নেমেছেন মুক্তি মির্জা।প্রয়াত বাবার নীতি,আদর্শ আর উল্লাপাড়া-সলঙ্গাবাসীর ভালোবাসায় ইতি মধ্যেই মুক্তি মির্জা অতিপ্রিয় ও আস্থাভাজন নেত্রী হিসেবে সবার নজর কেড়েছেন। মোটর সাইকেল প্রতীকের গণজোয়ার চলছে। সে কারনে উল্লাপাড়া-সলঙ্গায় নবীণ-প্রবীণরা জোট বেঁধেছে মুক্তি মির্জার পক্ষে।চেয়ারম্যান প্রার্থী নারী নেত্রী সেলিনা মির্জা মুক্তি বলেন,নির্বাচনে প্রার্থী হয়ে যেখানেই গণসংযোগ,পথসভা, উঠান বৈঠক করেছি,সেখানেই জনসমুদ্রে পরিনত হয়েছে। প্রয়াত বাবার স্বপ্ন পুরনে ভোটারদের কাছে ভোট প্রার্থনা করছি।তৃণমুলের নেতাকর্মীদের প্রত্যাশা পুরনে মঙ্গলবারে উল্লাপাড়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভোটাররা আমাকে চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী করবেন বলে আশাবাদী। বিজয়ী হলে আমি প্রধানমন্ত্রীর ঘোষনা স্মার্ট বাংলাদেশ গড়বে,তারই অংশ হিসেবে উল্লাপাড়া-সলঙ্গাকে আধুনিক ও স্মাট হিসেবে গড়ে তুলবো ইনশাআল্লাহ।