শুক্রবার, ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৫, ০৪:৪৮ পূর্বাহ্ন

ই-পেপার

/ সাহিত্য
কে বলেছে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু মরেছে ? সেতো মরেনাই সেতো-বাঙ্গালীর মাঝে বেচে বছে। মুজিব না হলে কে দিতো মোদের মুক্তির আহবান? ভোরের পাখির মতো-কে ভাঙাতো ঘুম গেয়ে স্বাধীনতার গান? বুঝতে আরোও পড়ুন...
কবি কথিত বন্ধুর সাথে এসেছিল কুমিল্লার দৌলত পুরে, এখানকার সৌন্দর্য্য দেখে কবির মন যায় জুড়ে। কবির মনটা ছিল ভ্রমন প্রিয়াসী আবার একদিকে ছিল উদাসী । দৌলতপুরে বিয়ের এক অনুষ্ঠানে কবি
আসছে ঈদের দিন আনন্দে ছেলেরা নাচবে আর বলবে তাক ধিনা ধিন ধিন। মুমিনরা সারা মাস করেছে সাওম ঈদের দিনে মাঠ/মসজিদে গিয়ে সকল মুমিন করবে সালাত কায়েম। ঈদের পূর্বে ধনীরা দিচ্ছে
গ্রামের সহজ প্রকৃতির ছেলে হ্নদয় তার প্রিয় মানুষটির প্রেমে হাবুডাবু খাচ্ছে । সে লেখাপড়া বাদ দিয়ে দিবারাত্রীতে শুধু অন্নপুর্ণাকে স্বপ্ন দেখতে থাকে। অন্নপূর্না প্রাথমিক শিক্ষক পদে চাকুরীর আবেদন করে। নিয়মিত
আমি একজন মুজিব সৈনিক সাগর পারে থাকি। আজীবন বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে করলাম লেখালেখি। গরীবি হাল ছাড়েনা মোর অবাব ছাড়েনা পিছু। শতকষ্টেও লিখি আমি প্রিয় মানুষকে নিয়ে কিছু, কেউ দেখেনা জিঞ্জাসেনা কি
এদেশে কিছু লোক আছে বাংলার চেয়ে ভীনদেশী সিনেমা বেশি দেখে, কেউ আবার স্বদেশী হয়ে ভীনদেশী মডেলে বেশি সেজে থাকে। তারা জানেও রফিক জব্বার বাংলার জন্য দিয়েছে বুকের তরতাজা রক্ত ,
মনের অতল গহীনে তোমার নামে গভীর প্রার্থনা। দিবানিশি তোমায় ভাবি কি গভীর সাধনা! খুব করে জড়িয়ে অতলে হারিয়ে তোমাতে মগ্ন থাকি উষা! অনুরাগে অনুভবে মনে প্রাণে তুমি আমার ভালবাসা! ভালবাসা
মুজিব তুমি মিশে আছ বাংলার জল,রবি, শশির মাঝে প্রতিটি ধুলিকনা কাদা মাটি বালুকা রাশির মাঝে ভোরের স্নিগ্ধ রবির আলোর দ্যুতির ঝল সানিতে শিশির বাড়িতে অবগাহিত দুর্বাদলের মুক্তার ঝকঝকানিতে বাংলার পাখির