নিশীথ রাতের স্বাথী তুমি শেখ মুজিবুর রহমান তোমায় নিয়ে লিখি আমি কবিতা আর গান। সবাই নিদ্রা মগ্ন এখন গহীন নিশার কোলে, আমি একা বসে আছি আমার নিজ মহলে। নিধ আসেনা ভাবছি বসে বঙ্গবন্ধুর কথা -লিখছি দু’কলম ভাবছি আবার ভরতে কাগজের পাতা। মুজিব বেচে থাকলে পড়ত আমার কবিতার মালা। এ জীবনটা সার্থক হতো জুরাত মনের জ্বালা। দেখেছি তারে প্রথম আমি ১৯৬৫ সন বরগুনার আমতলীতে ছিল তার শুভ আগমন। স্পিড বোট থামল এসে খেয়া ঘাটের কিনারায় চশমা চোঁখে সাদা পাজামা পাঞ্জাবী মুজিব কোট তার গায়। মনে মনে বলি এই কি মুজিব-বাংলার অবিসংবাদীত নেতা বাঙালীর মুখে মুখে বলাবলি শুধু এমনি নেতার কথা। হাজার জনতার ভীড়ে সেদিন মঞ্চে দাড়িয়েছিল অবাক চোঁখে বজ্র কন্ঠের ভাষন দিয়েছিল। সাগর দুহিতা আমতলী বাসী পেয়েছিল আসমানের-ই চাঁন ক্ষনে ক্ষনে দিয়েছিল উৎফুল্ল জনতা জয়বাংলা শ্লোগান। কখন সময় চলে গেল বুঝতে পারেনি মনটা ঘনিয়ে এল সময় যে তার বাজল বিদায়ের ঘন্টা। আজও মনে পড়ে নয়নে ভাসে সেই যে সোনা মুখ যত চাই তার পানে নয়ন সরেনা শীতল হয়েছিল বুক। কর্নে বাজে আজ অভধি মুজিবের কন্ঠ খানি প্রতিটি কথাই ছিল যে তার অমর মহাবানী। এমন মানুষ আর আসবেনা ভবে আসবেনা মুজিব রহমান, রবে শুধু তার স্মৃতি চিরদিন বহমান। গভীর নিশি নীরব নিথর প্রকৃতি নীস্তব্দ এখন, আমি একা জাগরুক ধ্যানে অতন্ত্র প্রহরীর মতন। ভীরু ভীরু চিত্তে ভীত হৃদয়ে হয়েছি দিশেহারা, জোনাকীর মিটমিটে আলো সাক্ষী রাতের তারা, সুনজরে দেখেনা কেউ আমার লেখা লেখি কান দেইনা কারও কথায় এভাবেই পড়ে থাকি। সারা নিশি নিধহীন আমি মুজিব ছিল স্বাথী কত দিনের স্বপ্নের কথা, কতো যে মালা গাথি দেখতে দেখতে কখন জানি নিশিহলো যে অবসান। কর্ন বাজে মসজিদ মিনারের মুয়াজ্জিনের আজান লেখা সেড়ে ওজু সেরে করলাম নামাজ আদাশ। মোনাজাত করি এ অধমেরে যেন মাফ করেন খোদায়, আমার জাতির পিতাকে কর শ্রেষ্ঠ বেহেস্ত দান, তবকাছে আর কিছু চাইনা হে খোদা দয়াবান..।
কবি প্রফেসর আবদুস সত্তার সহকারী অধ্যাপক রাষ্ট বিঞ্জান বাজারগোনা ডিগ্রী কলেজ পটুয়াখালী..