বৃহস্পতিবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৫, ০১:১৭ পূর্বাহ্ন

ই-পেপার

/ সাহিত্য
আমাদের স্কুল, একটি রঙ্গিন ফুল, আসতে স্কুলে শিশুরা হয় ব্যাকুল। স্থানীয় লোকজন সবসময় অনুকূল, শিক্ষকরা দায়িত্বপালনে করে নাকো ভুল। খেলাধুলা ও লেখাপড়ায় শিশুরা পায় উৎসাহ আমাদের স্কুল, আমাদের দেয় আনন্দ আরোও পড়ুন...
ভোর বেলাতে বিছানা ছাড়ো, খোকা খুকুর দল, সকাল বেলা পড়তে বস, বিকেলে খেলো বল। সময় মত স্কুলেতে যেতে হবে ভাই, ইউনিফর্ম টা গায়ে দিয়ে স্কুল যাওয়া চাই। পরিচ্ছন্ন পরিপাটি দেখতে
বন্ধু তুমি বন্ধু আমি পড়ার সাথী আমার, স্কুলেতে না গেলে কোথায় পেতাম আর? দিন শেষে পড়া হলে মাঠে খেলি দুজন তুমি আমার বন্ধু আবার তুমিই আমার সুজন। রাতটা শুধু বাসায়
হে প্রকৃতি, তোমাকে বলা আমার না বলা অনুভূতি — হে প্রকৃতি, তোমার এই নিশ্চুপ,  নির্জন,  সবুজ বাতায়ন দেখে বিমহিত নিশ্চল চঞ্চলা এ মন। হে প্রকৃতি, সবুজের মাঝে মিষ্টি ফুলের ঘ্রাণে
দূর আকাশের অচিন পাখি হয়ে গেছে কবে, খুকীর নাকি সাধ জেগেছে খুঁজবে মাকে ভবে! মন যে খুকীর যায় চলে যায় ছোটবেলার পানে, মা যে তাকে ঘুম পাড়াতো মিষ্টি-মধুর গানে। মা
এক সাগর রক্তের বিনিময়ে যে স্বাধীনতা আমারা পেয়েছিলাম সেই সাগর এখন শুকিয়ে গেছে স্বাধীনতা এখন বালুময় মরুভূমি যে মরুভূমিতে সবুজের সমারোহ ধ্বসে গেছে তাই পতাকার সবুজ অংশ আজ বিকলিত। মাটিও
নীল আকাশ আর নীল সাগরের ঢেউ মিলে মিশে হয়েছে একাকার, মাের মনোকুঞ্জে কে যেন এসেছে কে যেন হয়েছে কার।  হিয়া কুঞ্জে ফুটেছে যে কত ফুল জুই, চামেলী আর বকুল। ভেবে
গগনে সাদা কালো মেঘ খল খল হাসি, খাল বিল জলে থই থই ব্যাঙে বাজায় বাঁশি। মাছের পোনা ছুটতে তারা উজান পানি বেয়ে, বক বসেছে চুপটি করে ধরবে ঘেটি চেপে। নীল